কাট্টা কাফির কাদিয়ানী সম্প্রদায় মুসলমানদের ক্ষতি করার এক ইহুদী হাতিয়ার!
=====
পঞ্চগড়ের আহমদনগরে আগামী ২২, ২৩, ২৪ ফেব্রুয়ারী কাফের কাদিয়ানী সম্প্রদায় কর্র্তৃক ’জাতীয় ইজতিমা’ নামে প্রকাশ্য সম্মেলন আয়োজনের অপচেষ্টা করছে ।
মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর অনুসারী কাদিয়ানী সম্প্রদায় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শেষ নবী হিসেবে স্বীকার করে না। তারা ‘আহমদীয়া মুসলিম জামাত’ নাম দিয়ে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে মুসলমানদের ঈমান বিধ্বংসী অপতৎপরতায় লিপ্ত।
=====
পঞ্চগড়ের আহমদনগরে আগামী ২২, ২৩, ২৪ ফেব্রুয়ারী কাফের কাদিয়ানী সম্প্রদায় কর্র্তৃক ’জাতীয় ইজতিমা’ নামে প্রকাশ্য সম্মেলন আয়োজনের অপচেষ্টা করছে ।
মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর অনুসারী কাদিয়ানী সম্প্রদায় হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শেষ নবী হিসেবে স্বীকার করে না। তারা ‘আহমদীয়া মুসলিম জামাত’ নাম দিয়ে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে মুসলমানদের ঈমান বিধ্বংসী অপতৎপরতায় লিপ্ত।
ইহুদীরা বিভিন্ন কৌশলে মুসলমানদের ক্ষতি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। যার ভেতর জঘন্যতম হচ্ছে, মুসলিম ছদ্মবেশে ইহুদী তৈরি করে মুসলমানদের ভিতর ফিতনা সৃষ্টি করা। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, কাফির খেতাবপ্রাপ্ত কাট্টা কাফির “কাদিয়ানী সম্প্রদায়”। কাদিয়ানী এমন একটি সম্প্রদায় যারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পরিচয় ও পোশাকে দ্বীন ইসলাম উনাকে এবং উনার আক্বীদা নষ্ট করার জন্য এক অভিনব ইহুদী হাতিয়ার।
সোজা কথায়, কাদিয়ানীরা ইহুদীদের স্বজাতিসম। ইহুদীদের মতোই তারা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিকৃতির সার্বিক প্রচেষ্টা করেছে। ইহুদী প্রভাবে আমেরিকা তার নিজের তত্ত্বাবধানে মুসলমান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ তৈরি ও গবেষণায় বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে থাকে। ২০০২-২০০৩ সালে তাদের এই বাজেট ছিল ৩৫ বিলিয়ন ডলার (সুত্র: http://goo.gl/P3J7gi)। আর তাদেরই অর্থে পরিচালিত হয়ে তাদের সার্বিক সহযোগিতা করছে এই কাদিয়ানী সম্প্রদায়।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আবরণে ইসলামী ভাষায় ইসলাম উনার কন্ঠে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি সাধনে জীবন বাজী রেখে কোশেশ করে যাচ্ছে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দেশে ইসলামিক বেশে এরা মুসলমান বেশধারী ইহুদী। ইহুদী-খ্রিস্টানরা যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে মুসলমানদের ভেতর বিভেদ সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে তার ভয়ঙ্কর হাতিয়ারই হলো এই কাদিয়ানী সম্প্রদায়। ইহুদী খ্রিস্টানরা যেভাবে বিভিন্ন মিশনারীর মাধ্যমে মুসলমানদেরকে ধর্মান্তরিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে, কাদিয়ানিরাও সেই ইহুদী-খ্রিস্টানদের অর্থ নিয়েই এক নতুন দ্বীন ইসলাম তৈরির মাধ্যমে মুসলমানদেরকে প্রকৃত দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে।
কাদিয়ানীদের ঈমান বিধ্বংসী অপতৎপরতা সম্পর্কে সরকার ও প্রশাসন কোনভাবেই বেখবর থাকার কথা নয়। কিন্তু তারপরেও ৯৮ ভাগ মুসলমান উনাদের এই দেশে ’জাতীয় ইজতিমা’ নাম দিয়ে প্রকাশ্যে কাদিয়ানী সম্মেলন আয়োজনের দু:সাহস এ দেশের দ্বীনদার মুসলমান উনারা কোনভাবেই বরদাস্ত করবেননা। সরকারকে অবিলম্বে মুসলমান উনাদের ঈমান বিধ্বংসী কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের ঐ সম্মেলন বাতিল করতে হবে। কাদিয়ানীদের মদদ দাতা দেশী-বিদেশী চক্রকেও চিহ্নিত করতে হবে।
কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলমান ঘোষণা ও তাদের ঈমান বিধ্বংসী সকল অপতৎপরতা বন্ধ করে, তাদের নিষিদ্ধ ঘোষনা করতে হবে।
ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয়, যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।