========================== =========
বীন্দ্রনাথের পৈতৃক ব্যবসার মধ্যে অন্যতম সফল ব্যবসা ছিলো পতিতালয় ব্যবসা।১) রবীন্দ্রনাথের দাদা দ্বারকানাথের কলকাতা নগরীতে ৪৩টা বেশ্যালয় ছিলো। এছাড়া ছিলো মদ আর আফিমের ব্যবসাও। (সূত্র: এ এক অন্য ইতিহাস, অধ্যায়: অসাধারণ দ্বারকানাথ, লেখক: গোলাম আহমদ মর্তুজা, পৃষ্ঠা: ১৪১)
২) “রবীন্দ্রনাথের দাদা দ্বারকানাথ ছিলেন দেড়শ টাকা বেতনের ইংরেজ ট্রেভর প্লাউডেনের চাকর । দ্বারকানাথ ধনী হয়েছিল অনৈতিক ব্যবসার দ্বারা। রবীন্দ্রনাথের দাদা দ্বারকানাথ ঠাকুরের তেতাল্লিশটা বেশ্যালয় ছিল কলকাতাতেই। ( তথ্যসূত্র: কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা,২৮শে কার্তিক,১৪০৬, রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)”
৩) “শুধু মাত্র দ্বারকানাথ ঠাকুর( রবীন্দ্রের দাদা) কলকাতার একটি এলাকাতেই তেতাল্লিশটি বেশ্যালয়ের মালিক ছিলে। [ তথ্যসুত্র: সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,১৯৬২,পৃ.৩৫৮-৬০]"
৪) “রবীন্দ্রনাথ পরিবারের পতিতালয়ের ঠিকানা ২৩৫-২৩৬ বউবাজার স্ট্রিট, কলকাতা। সেখানে ছিলো ৪৩টি ঘর, যার ভাড়া ১৪০ রুপি।(Calcutta: Myths and History, S N Mukherjee, page-101; Under the Raj: Prostitution in Colonial Bengal, Sumanta Banerjee Page 72)
যার ধারাবাহিকতায় রবীন্দ্র নিজেও পতিতাপ্রিয় ছিলো -
১) "বেশ্যাবাজি ছিল বাবু সমাজের সাধারণ ঘটনা। নারী আন্দোলনের ভারত পথিক রাজা রামমোহন রায়ের, রক্ষিতা ছিল॥ এমনকি ঐ রক্ষিতার গর্ভে তাঁর একটি পুত্রও জন্মে ছিল। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর পতিতা সুকুমারী দত্তের প্রেমে মজেছিল। কথা শিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নিয়মিত পতিতালয়ে যেতে। [ তথ্যসুত্র: অবিদ্যার অন্তঃপুরে, নিষিদ্ধ পল্লীর অন্তরঙ্গ কথকতা; ড. আবুল আহসান চৌধুরী : শোভা প্রকাশ]" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও পতিতালয়ে যেত। নিষিদ্ধ পল্লীতে গমনের ফলে রবীন্দ্রনাথের সিফিলিস আক্রান্ত হওয়ার খবর তার জীবদ্দশাতেই ‘বসুমতী’ পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছিল।
২) রবীন্দ্রনাথ পতিতাদের মধ্যেও যে সাহিত্য রস খুজে পেয়েছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। রবীন্দ্রনাথ ঢাকায় বুড়িগঙ্গার পাশে বিখ্যাত গঙ্গাজলী’র (একটি এলাকার নাম যেখানে ঐ সময় বিশাল পতিতালয় ছিলো) পাশে এসে লিখেছিল “বাংলার বধূ বুকে তার মধু”। সত্যি কথা বলতে, ঐ সময় কলকাতায় বিশেষ কারণে যৌনরোগ সিফিলিস খুব কমন ছিলো। তাই ১৯২৮ সালে অবতার পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ এর সিফিলিস রোগের খবরটা তেমন গুরুত্ব পায় নি। (সূত্র: নারী নির্যাতনের রকমফের, লেখক: সরকার সাহাবুদ্দিন আহমদ, পৃষ্ঠা:৩৪১)
এই বদচরিত্র আর পতিতাখোর রবিন্দ্রই হল রবিন্দ্র পুজারীদের গরু।
আবার এর লেখাই মুসলিম দেশের জাতিয় সংগীত । নাউযুবিল্লাহ
কতটকু অশ্লীল আর বিকৃতমনা হলে রবিন্দ্র এবং রবিন্দ্রকে পুজা করতে পারে ?
এই বদচরিত্র রবিন্দ্র মালউনের সমস্থ লেখনী বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হোক।