শিরকে পুর্ন পুজার জন্য মুসলিম এই দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ কেন ?============================
পূজার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল কলেজ ১০-১২ দিনের ছুটি দিয়েছে।
দেশের মাত্র ২% হিন্দুর জন্য যদি ৯৭% মুসলমানকে পড়ালেখা বন্ধ করে ঘরে বসে থাকতে হয়, তবে দেশ উন্নতি করবে কিভাবে ??
অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলে ঈদ আর পূজাকে মেলাতে যারা চেষ্টা করে তার গন্ডমুর্খ । কারণ এই দেশ মুসলিম দেশ । সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের অনুভুতি প্রাধান্য পাবে তা স্বাভাবিক বিষয়।
ঈদে ৯৭% মুসলমানের ছুটিকে দীর্ঘায়িত করতে হবে, কারণ যানজটসহ আনুসাঙ্গিক অনেক কিছু আছে। কিন্তু ২% হিন্দু ছুটি নিলেও সেটা কিন্তু চোখেই পড়বে না। ২% হিন্দুর জন্য যদি ৯৭% মুসলমানকে নিপীড়ন করে, তবে এটা কিন্তু গণতন্ত্র হয় না, উগ্র সাম্প্রদায়িকতা হয়।
আমেরিকার কথা যদি বলে, সেখানে মুসলমানদের ঈদের ছুটি দেয়া হয় না।অমুসলিম কোন দেশেই মুসলমান কোন ধর্মিয় সুবিধা পায়না।
আর ভারতে !!
সেখানে তো গরু কুরবানী নিষিদ্ধ, মুসলমানদের ঘরে গরুর গোশত পেলে তাদের পিটিয়ে হত্যা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার থেকে প্রাদেশিক সরকারকে চিঠি দেয়া হয় কোরবানীকে বাধা দেয়ার জন্য।
ভারতে মুসলমান ৪০% হবার পরে ঈদের ছুটি পায়না।তাহলে বাংলাদেশে কেন হিন্দুদের জন্য পুজার ছুটি ?
সেখানে তো গরু কুরবানী নিষিদ্ধ, মুসলমানদের ঘরে গরুর গোশত পেলে তাদের পিটিয়ে হত্যা করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার থেকে প্রাদেশিক সরকারকে চিঠি দেয়া হয় কোরবানীকে বাধা দেয়ার জন্য।
ভারতে মুসলমান ৪০% হবার পরে ঈদের ছুটি পায়না।তাহলে বাংলাদেশে কেন হিন্দুদের জন্য পুজার ছুটি ?
বাংলাদেশে ছুটি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদীদের কাছে নাকে খত দেয়া ছাড়া কিছু নয়।
হিন্দুদের পুজার জন্য তারা ছুটি নিবে কি নিবেনা তা তাদের বিষয়। কিন্তু সাধারণ ছুটি কেন ?
মুসলমানদের পূজা উপলক্ষে ছুটি দেয়ার কোন দরকার নেই।
কারন এ অনুষ্ঠান হিন্দুদের , মুসলমানের নয়।
কারন এ অনুষ্ঠান হিন্দুদের , মুসলমানের নয়।
তাই অবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজা উপলক্ষে ছুটি বাতিল করা হোক।
