কওমি মালানাদের এযাৎকাল দাবি করে আসছিল যে, আল্লামা শপি নাকি বাংলাদেশের শীর্ষ পর্যায়ের
আলেম। এই কথিত শীর্ষ আলেম যখন কুরআন হাদিস লঙ্ঘন করে ফরয পর্দা অমান্য করে দেশের
শীর্ষ মহিলা নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে প্রকাশ্যে হাত মিলায় (মোসাফাহ)
করে তখন সারা দেশের মুসলমান হতভম্ব হয়ে যায়। সাধারন মানুষ ধরে নিল বেপর্দা হওয়াতে
ও মহিলাদের সাথে হ্যান্ডশ্যাক করাতে কোন সমস্যা নাই, যেহেতু দেশের কথিত শীর্ষ আলেম নিজেই এটি করে দেখিয়েছে।
কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই কথিত শীর্ষ আলেম শফি সাহেব সারা জীবন হাজার হাজার
শিক্ষার্থীদের কুরআন হাদিস মুখস্ত করিয়েছে,
পর্দা
করা ফরয এই শিক্ষা দিয়েছে। আপনারা তার মুখেই পর্দার মাসালা শুনুন নিচের ভিডিওতে
ক্লিক করুন।
ভিডিওতে
তার ফতোয়া অনুযায়ী- আহমক শফী নিজের ফতওয়ায় নিজে জিনাকারী।
আসুন আমরা আহমদ শফীর ফতোয়া অনুযায়ী দেখি বুড়া বয়সে মহিলাদের সাথে মুসাফাহার হুকুম কি??
আসুন আমরা আহমদ শফীর ফতোয়া অনুযায়ী দেখি বুড়া বয়সে মহিলাদের সাথে মুসাফাহার হুকুম কি??
২০১৩ সালে তেঁতুল তত্ত্ব আবিষ্কারের সময় আহমদ
শফী যা বলেছিল তার কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হল-
""এই মহিলারা তেঁতুলের মত। দিবা রাত্র মহিলাদের সাথে লেখাপড়া
করতেছেন। আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। রাস্তাঘাটে হাঁটাহাঁটি করতেছেন, হ্যান্ডশেক
করে করে আপনার দিল ঠিক থাকতে পারবে না। যতই বুজুর্গ হোক না কেন এই মহিলাদের দেখলে
মহিলাদের সাথে হ্যান্ডশেক করলে আপনার দিলের মধ্যে কু খেয়াল এসে যাবে, খারাপ
খেয়াল।
এটা মনের জিনা, দিলের
জিনা। হইতে হইতে আসল জিনায় পরিণত হবে।
এইটা সত্য না মিথ্যা ?? আরে বলেন না ভাই !!
কেউ যদি বলে একজন বুড়া মানুষ হুযুর… মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাপ হয় না, কু খেয়াল দিলের মধ্যে আসে না। তাহলে আমি বলবো ভাই, এ বুড়া তোমার ধ্বজভঙ্গ বিমার আছে, তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হইয়া গেছে। সে জন্য মহিলাদেরকে দেখলে তোমার মনে কুভাব আসে না।
কেউ যদি বলে একজন বুড়া মানুষ হুযুর… মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাপ হয় না, কু খেয়াল দিলের মধ্যে আসে না। তাহলে আমি বলবো ভাই, এ বুড়া তোমার ধ্বজভঙ্গ বিমার আছে, তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হইয়া গেছে। সে জন্য মহিলাদেরকে দেখলে তোমার মনে কুভাব আসে না।
এক তো বুড়া আরেক ধ্বজভঙ্গ বিমার ওয়ালা। ঐ
বুড়ার দিলের মধ্যে মহিলা দেখলে কুভাব না আসতে পারে। এখন পৌষ মাসের শীত বেশি না? রাত্রে
এই পৌষ মাসের শীতের মধ্যে ভিজা কাঁথা যদি গায়ে দেন উম লাগবে? আরে
বলেন না? …
(এরপর
চট্টগ্রামের ভাষায় কি বলেছে ঠিক বুঝতে পারলাম না। তবে যতটুকু বুঝেছি তা লিখছি)
ধ্বজভঙ্গ বুড়া লোককে মেয়েরা চিমটি দিক বা যাই করুক
ঐ বেছারার দিলে কিছু হয় না।
শফীর নিজের ভাষ্য থেকে যা
প্রমাণ হলো বুড়া হলেও হ্যান্ডশেক/ মুসাফাহা করলে দিলের মধ্যে বদ খেয়াল আসে। কিন্তু
যে লোক শুধুই বুড়াই না সেই সাথে ধ্বজভঙ্গ তার কুভাব নাও আসতে পারে।""ঐ বেছারার দিলে কিছু হয় না।
-+-+-+-+-+-+
আজ যারা শফীকে বয়সের অজুহাতে মহিলার সাথে মুসাফাহা হালাল করছ তারা বলো শফীর কি ধ্বজভঙ্গ রোগ আছে কিনা ?