শফি এক আলোচনায় এ বিষয়ে নিজেই ওয়াজ করেন সেটার প্রাসঙ্গিক অংশ-
"যতই বুজুর্গ হোক না কেন এই মহিলাদের দেখলে, মহিলাদের সাথে হ্যান্ডশেক করলে আপনার দিলের মধ্যে কু খেয়াল এসে যাবে, খারাপ খেয়াল।
এটা মনের জিনা, দিলের জিনা। হইতে হইতে আসল জিনায় পরিনত হবে। এইটা সত্য না মিথ্যা ?? আরে বলেন না ভাই !!
কেউ যদি বলে একজন বুড়া মানুষ হুযুর… মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাপ হয় না, কু খেয়াল দিলের মধ্যে আসে না। তাহলে আমি বলবো ভাই, এ বুড়া তোমার ধ্বজভঙ্গ বিমার আছে, তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হইয়া গেছে। সে জন্য মহিলাদেরকে দেখলে তোমার মনে কুভাব আসে না।
এক তো বুড়া আরেক ধ্বজভঙ্গ বিমার ওয়ালা।" (https://www.youtube.com/watch?v=3tgP7toSn5M)
এটা মনের জিনা, দিলের জিনা। হইতে হইতে আসল জিনায় পরিনত হবে। এইটা সত্য না মিথ্যা ?? আরে বলেন না ভাই !!
কেউ যদি বলে একজন বুড়া মানুষ হুযুর… মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাপ হয় না, কু খেয়াল দিলের মধ্যে আসে না। তাহলে আমি বলবো ভাই, এ বুড়া তোমার ধ্বজভঙ্গ বিমার আছে, তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হইয়া গেছে। সে জন্য মহিলাদেরকে দেখলে তোমার মনে কুভাব আসে না।
এক তো বুড়া আরেক ধ্বজভঙ্গ বিমার ওয়ালা।" (https://www.youtube.com/watch?v=3tgP7toSn5M)
শফির নিজের ভাষ্য থেকে যা প্রমাণ হলো বুড়া হলেও হ্যান্ডশেক/ মুসাফা করলে দিলের মধ্যে বদ খেয়াল আসে। কিন্তু যে লোক শুধুই বুড়াই না সেই সাথে ধ্বজভঙ্গ তার কুভাব নাও আসতে পারে।
আজ যারা শফিকে বয়সের অযুহাতে মহিলার সাথে মুসাফা হালাল করছো তারা বলো শফির কি ধ্বজভঙ্গ রোগ আছে কিনা?