CHT কমিশনের দালালেরা কারা?
১. সুলতানা চক্রবর্তীঃচিহ্নিত নাস্তিক এবং ইসলামবিদ্বেষি। প্রতিনিয়ত ইসলামের বিরুদ্ধাচারন করা যার কাজ। পার্বত্য চট্রগ্রামে উগ্র উপজাতি সন্ত্রাসীদের জন্য তার মন কান্দে কিন্তু বাঙ্গালীদের বেলায় একদম চুপ!
২.এলসা ষ্টামাটাপাউলিঃ আমেরিকার বাসিন্দা। ইহুদিসঙ্ঘের আদিবাসী বিষয়ক ফোরামের চিফ সে। বাংলাদেশের ভিনদেশি উপজাতিদের সে আদিবাসী প্রমাণে ব্যস্ত কিন্তু সে যে দেশে কাজ করে সে আমেরিকাই ২০০৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ৬১তম অধিবেশনে আদিবাসী বিষয়ক একটি ঘোষণাপত্র বিরুদ্ধে ভোট দেয়।কারন আমেরিকা জানে আদিবাসী আছে যদি একবার স্বীকার করা হয় তাহলে সহজেই আদিনাসীরা চাইলে তারা আলাদা দেশ পেতে পারে।
৩. সারা কামালঃযে এক ইহুদিকে বিয়ে করেছে যার নাম ডেভিড বার্গম্যান। নাস্তিকদের পক্ষে যে কয়জন আইনজীবী কাজ করে তার অন্যতম এই নাস্তিক।
৪. স্বপন আদনানঃইংল্যান্ডে পড়াশুনা করেছে।সে উপজাতি সন্ত্রাসীদের কথিত অধিকার নিয়ে কাজ করার কথা পার্বত্য চট্রগ্রামকে আলাদা করার চক্রান্তে লিপ্ত।
৫. লার্স এন্ডারস বায়েরঃযে ইন্দোনেশিয়া থেকে পুর্ব তিমুরকে আলাদা করেছে। এখন যাচ্ছে পার্বত্য চট্রগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা
৬.জাফর ইকবালঃ এই বদচরিত্রের ইসলামবিদ্বেষিতা সবার জানা। উপজাতি সন্ত্রাসীদের শরাব আর কাবাব পেয়ে দালালী করতে পিছপা হয়না।
৭. মাইকেল সি ভন ওয়াল্টঃ ইন্দোনেশিয়া থেকে আলাদা রাষ্ট্র পুর্ব তিমুর গঠনে এর ভূমিকা ছিল সক্রিয়।
৮.খুশি কবিরঃ আর এক ইসলামবিদ্বেষি দালাল। চাকমা রাজাকার ত্রিদিব রায় ও খুশি কবির হলো আত্মীয়।
মূলত: ত্রিদিব রায়ের পারিবারিক আত্মীয় খুশি কবিরও বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত । এ মহিলা এখন কথিত সিএইচটি কমিশনের সদস্য হয়ে বাংলাদেশ থেকে তিন পার্বত্য জেলাকে পৃথক করে নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।
৯. ইফতেখারুজ্জামানঃসে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক
১০. টনি ব্লেঃ
১১.হার্ষ্ট হানুম
১২. ইয়াসমিন হক্বঃ নাস্তিক জাফর ইকবালের স্ত্রী আর এক নাস্তিক
১৩.মিরনা কুনিঙ্গহামঃ নারীবাদী
১৪.বিনা ডি কষ্টাঃ শান্তীবাদী
http://archive.is/pWDsw
