আজকে দেখলাম- কার্বাইড দিয়ে আম পাকানোয় ৩১০ মন আম ধ্বংস করা হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে ১৬ লক্ষ টাকা। (https://youtu.be/Hlo4XqPbq20)
আমার কথা হলো- কার্বাইড দিয়ে ফল পাকানো ক্ষতিকর, এর সাপেক্ষে সাইন্টিফিক দলিল কি ?
আমি আগে আপনাদের একটা কথা বলেছিলাম- ধর্মের মধ্যে শুধু বিশ্বাস আছে, বাকি সব কিছু বিশ্বাস দিয়ে নয়, দলিল দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।
“কার্বাইড দিয়ে ফল পাকানো বিষাক্ত”- এটা যারা প্রচার করছে এবং প্রয়োগ করছে, এটা যেন বিশ্বাস থেকে না হয়, এর পেছনে সাইন্টিফিক দলিল দিয়ে প্রমাণ করতে বলুন।
আমি আগে আপনাদের একটা কথা বলেছিলাম- ধর্মের মধ্যে শুধু বিশ্বাস আছে, বাকি সব কিছু বিশ্বাস দিয়ে নয়, দলিল দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।
“কার্বাইড দিয়ে ফল পাকানো বিষাক্ত”- এটা যারা প্রচার করছে এবং প্রয়োগ করছে, এটা যেন বিশ্বাস থেকে না হয়, এর পেছনে সাইন্টিফিক দলিল দিয়ে প্রমাণ করতে বলুন।
উল্লেখ্য, কার্বাইড বা ক্যালসিয়াম কার্বাইড ভেঙ্গে ইথাইন তৈরী হয়, যা ইথিন গ্যাসের কাজ করে এবং বাস্তবে ফল পাকে ইথিন গ্যাসের মাধ্যমে। তবে কার্বাইড ব্যবহার করার সময় সতর্কতা না রাখলে ব্যবহারকারীর ক্ষতি হতে পারে, কিন্তু এটি বাতাস বা বাষ্পের সংস্পর্ষে এলে তার দ্রুত ইথাইন গ্যাস তৈরী হয়, এতে ফলের মধ্যে ক্ষতিকারক কিছু থাকার কোন সম্ভবনাই থাকে না। (https://bit.ly/2VV4gXh) তাহলে কোন সাইন্টিফিক প্রমাণে কার্বাইডের মাধ্যমে ফলকে বিষাক্ত বলা হচ্ছে, সেটা আগে জানা দরকার।
উল্লেখ্য এর আগে ফরমালিন গুজব দিয়ে, ইথোফেনের গুজব দিয়ে হাজার কোটি টাকার সম্পদ ধ্বংস করা হয়েছে, কিন্তু প্রমাণ পাওয়ার পর ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী-কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়নি।
এক্ষেত্রে কার্বাইডের ক্ষেত্রেও আমি বলবো- মিথ্যা গুজব রটিয়ে যেসব দরিদ্র কৃষক-ব্যবসায়ীকে পথে বসানো হচ্ছে, তাদের ক্ষতিপূরণ দেবার দাবি জানাচ্ছি।