বাংলাদেশের মিডিয়ার নিয়ন্ত্রণ হলো মার্কিন ডেমোক্র্যাট ব্লকের সদস্যদের হাতে।
তাই তারা রুশ প্রজেক্ট রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্রের ‘বালিশ’ দুর্নীতিকে হাইলাইট করেছে।
এর আগে তারাই রুশ ব্লকের ভারতীয় কংগ্রেসের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরোধীতা করছিলো।
কিন্তু আমি ‘জনগনের ব্লক’ হিসেবে সকল বিদেশী ঋণের প্রজেক্টের বিরোধীতা করি।
শুধু রাশিয়া-চীন নয়,
মার্কিন ব্লকের বিভিন্ন ঋণ, যেমন- জাপানি ঋণ (মেট্রোরেল, সেতু), আইএমএফ ঋণ, বিশ্বব্যাংক ঋণ (উৎপাদনশীল খাতগুলোতে), জাতিসংঘ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো ঋণ এবং সর্বপরি ভারত থেকে আগত রিপাবলিকান ব্লকের ঋণ (বাংলাদেশের নদী পথগুলো পরিষ্কার করা হচ্ছে যে ঋণের মাধ্যমে)।
কারণ এ ঋণগুলোতে দেশের উন্নতির বদলে ক্ষমতাবানদের পকেট ভরে, মাঝখান দিয়ে পুরো ঋণ সুদ আসলে জনগণের উপর চেপে বসে। এতে উৎপাদনশীল খাত ধ্বংস হয়ে দেশে বিদেশী কর্পোরেটদের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়, যাকে বলে কর্পোরেটোক্রেসি।
তাই তারা রুশ প্রজেক্ট রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্রের ‘বালিশ’ দুর্নীতিকে হাইলাইট করেছে।
এর আগে তারাই রুশ ব্লকের ভারতীয় কংগ্রেসের রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরোধীতা করছিলো।
কিন্তু আমি ‘জনগনের ব্লক’ হিসেবে সকল বিদেশী ঋণের প্রজেক্টের বিরোধীতা করি।
শুধু রাশিয়া-চীন নয়,
মার্কিন ব্লকের বিভিন্ন ঋণ, যেমন- জাপানি ঋণ (মেট্রোরেল, সেতু), আইএমএফ ঋণ, বিশ্বব্যাংক ঋণ (উৎপাদনশীল খাতগুলোতে), জাতিসংঘ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো ঋণ এবং সর্বপরি ভারত থেকে আগত রিপাবলিকান ব্লকের ঋণ (বাংলাদেশের নদী পথগুলো পরিষ্কার করা হচ্ছে যে ঋণের মাধ্যমে)।
কারণ এ ঋণগুলোতে দেশের উন্নতির বদলে ক্ষমতাবানদের পকেট ভরে, মাঝখান দিয়ে পুরো ঋণ সুদ আসলে জনগণের উপর চেপে বসে। এতে উৎপাদনশীল খাত ধ্বংস হয়ে দেশে বিদেশী কর্পোরেটদের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়, যাকে বলে কর্পোরেটোক্রেসি।
আমি আগে একটা পোস্টে আপনাদের বলেছিলাম,
ডেমোক্র্যাট ব্লক চাইবে, আপনি তাদের কোটে এসে গেম খেলেন। তার শত্রুর শত্রু হয়ে যান।
ডেমোক্র্যাট ব্লক চাইবে, আপনি তাদের কোটে এসে গেম খেলেন। তার শত্রুর শত্রু হয়ে যান।
কিন্তু যদি জনগণের ব্লক বানাতে চান, তবে ওদের কোটে নয়, বরং আপনার নিজের কোটে ওদের ডেকে আনতে হবে। হ্যা, হয়ত ওদের পরষ্পরের শত্রুতাকে কাজে লাগাতে পারেন, ওদের একজনকে দমন করতে, অন্যজনকে ডেকে আনতে পারেন, কিন্তু দিনশেষে কথা বলবেন- নিরপেক্ষভাবে জনগণের পক্ষে, ওদের ব্লকগুলোর বিপক্ষে।