ছোট বেলায় ইশপের গল্প শুনেছিলাম- বোকা কাক ও চতুর শেয়ালের গল্প।
গাছের ডালে বসে থাকা কাকের মুখে থাকে মাংশের টুকরা, আর নিচে বসে চতুর শেয়াল সেটা খেতে চায়।
তখন শেয়াল কাককে বলে, তুমি একটু কা কা ডাক শোনাও না, তোমার ডাকটা কত মধুর। এটা শুনে কাক যেই না কা কা করতে থাকে, সাথে সাথে মুখ থেকে মাংশের টুকরা পরে যায়। আর অমনি সেটা খেয়ে ফেলে শেয়াল।
গাছের ডালে বসে থাকা কাকের মুখে থাকে মাংশের টুকরা, আর নিচে বসে চতুর শেয়াল সেটা খেতে চায়।
তখন শেয়াল কাককে বলে, তুমি একটু কা কা ডাক শোনাও না, তোমার ডাকটা কত মধুর। এটা শুনে কাক যেই না কা কা করতে থাকে, সাথে সাথে মুখ থেকে মাংশের টুকরা পরে যায়। আর অমনি সেটা খেয়ে ফেলে শেয়াল।
বাংলাদেশেল বহু যায়গা পড়ে আছে, শহর উপশহর বানানোর জন্য। কিন্তু সেটা কেন ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্ষুদ্র শিল্পের এলাকা হিসেব গড়ে ওঠা কামরাঙ্গীরচর, সূত্রাপুর, নয়াবাজার, গুলিস্তানে-ই বানাতে হবে ? বাংলাদেশে কি উপশহর বানানোর যায়গার অভাব পড়ছে ?
অথচ বিশ্ব ব্যাংকের চোখ ঐ গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ও শিল্পএলাকাগুলো ভেঙ্গে সে নতুন শহর বানাবে। আহ কত ভালো। এজন্য সে ঋণ দেবে ১০০ মিলিয়ন ডলার। (https://tinyurl.com/yy2lhdro)
অথচ বিশ্ব ব্যাংকের চোখ ঐ গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ও শিল্পএলাকাগুলো ভেঙ্গে সে নতুন শহর বানাবে। আহ কত ভালো। এজন্য সে ঋণ দেবে ১০০ মিলিয়ন ডলার। (https://tinyurl.com/yy2lhdro)
১০০ মিলিয়ন ডলার খুব বেশি টাকা না, বাংলাদেশী টাকায় ৮০০ কোটি টাকার মত।
কামরাঙ্গীরচর, সূত্রাপুর, নয়াবাজার, গুলিস্তানে যে ব্যবসা-বান্যিজ্য ও শিল্পগুলো গড়ে উঠছে তার মূল্য কয়েক হাজার কোটি টাকার হবে।
কিন্তু সমস্যা হলো টাকাটা দেয়া হবে সিটি কর্পোরেশনকে (সাঈদ খোকনকে)।
তাদের জন্য ৮০০ কোটি টাকা অনেক বেশি। কারণ বিদেশী প্রজেক্ট মানেই ‘বালিশ’ কেনা। যত বিদেশী প্রজেক্ট তত বালিশ বানানোর সুযোগ।
এজন্য ৮০০ কোটি টাকা হাতানোর লোভে তারা জনগণের ৮০ হাজার কোটি টাকা নষ্ট করতে তারা দ্বিধা করবে না।
কামরাঙ্গীরচর, সূত্রাপুর, নয়াবাজার, গুলিস্তানে যে ব্যবসা-বান্যিজ্য ও শিল্পগুলো গড়ে উঠছে তার মূল্য কয়েক হাজার কোটি টাকার হবে।
কিন্তু সমস্যা হলো টাকাটা দেয়া হবে সিটি কর্পোরেশনকে (সাঈদ খোকনকে)।
তাদের জন্য ৮০০ কোটি টাকা অনেক বেশি। কারণ বিদেশী প্রজেক্ট মানেই ‘বালিশ’ কেনা। যত বিদেশী প্রজেক্ট তত বালিশ বানানোর সুযোগ।
এজন্য ৮০০ কোটি টাকা হাতানোর লোভে তারা জনগণের ৮০ হাজার কোটি টাকা নষ্ট করতে তারা দ্বিধা করবে না।
এজনই পুরান ঢাকায় কেমিক্যালের নামে আগুন ধরার পর আমি বলেছিলাম- এখানে বিদেশী কোন প্রজেক্ট আসছে, আপনার খবর নিয়ে দেখুন। তখন অনেকে হয়ত বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন দেখছেন তো বিদেশী প্রজেক্ট।
এত জায়গা থাকতে, বাবার পকেটের মধ্যে তারা বল ভরবে, থাকবে না মানিব্যাগ। সন্তানরা বল খেলে খুশি হবে, কিন্তু দিন শেষে না খেয়ে মরবে।
এত জায়গা থাকতে, বাবার পকেটের মধ্যে তারা বল ভরবে, থাকবে না মানিব্যাগ। সন্তানরা বল খেলে খুশি হবে, কিন্তু দিন শেষে না খেয়ে মরবে।
পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীদের বলছি- আপনারা এক হয়ে মাঠে নামুন-
বিশ্বব্যাংক আর এদেশীয় দালাল সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে।
বিদেশীদের টাকা খেয়ে আপনাদের ব্যবসা ধ্বংস করার পরিকল্পনায় নেমেছে সাঈদ খোকন
যদি এখনই আন্দালনে না নামেন, তবে কিন্তু আপনাদের পস্তাতে হবে।
বিশ্বব্যাংক আর এদেশীয় দালাল সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে।
বিদেশীদের টাকা খেয়ে আপনাদের ব্যবসা ধ্বংস করার পরিকল্পনায় নেমেছে সাঈদ খোকন
যদি এখনই আন্দালনে না নামেন, তবে কিন্তু আপনাদের পস্তাতে হবে।