"উপজাতি দালালদের কাছে সবচেয়ে বেশি উপভোগ্য হলো উপজাতীয় নারী। বিশ্বাস হচ্ছে না?
এইতো সেদিন ২০১৫ সালের ঘটনা। দিন তারিখটা মনে পড়ছে না। তবে মনে আছে সেদিনের কোলাহলটা। সন্ধার পরে মেসবাহ কামাল স্যার উঠল রাঙ্গামাটি সার্কিট হাউজে। স্যারেরা পাহাড়ে আসলে আপ্যায়নের অন্ত রাখে না শন্তু বাবুরা। বাংলা মদের সাথে সুন্দরী উপজাতীয় নারীর সংমিশ্রন স্যারদের বিবেককে ভূলিয়ে বশ করে ফেলে। এটাই স্যারদের দখলে নিতে শন্তু বাবুর প্রধান হাতিয়ার। সেদিন সার্কিট হাউজে স্যারের আপ্যায়নে ছিলেন এক উপজাতীয় নারী। রাত তখন আনুমানিক দশটা। স্যারের আপ্যায়নে উপজাতীয় মেয়েকে রেখে নিচেই ছিলেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ছেলেরা। হঠাৎ উপর থেকে চিৎকারের শব্দ ভেসে আসলো। দৌড়ে আসলেন সেনা সদস্যরা, দৌড়ে গেলেন নীচে অবস্থান নেওয়া উপজাতীয় যুবকেরা। সবাই গিয়ে দেখেন স্যারের কান্ড। সেদিন যে মেয়েটিকে স্যারের কাছে পাঠানো হয়েছিলো সেই মেয়েটি আসল বিষয়টা পূর্বে আন্দাজ করতে পারেনি। তাকে যে স্যারের ভোগ বিলাশের জন্য পাঠানো হয়েছে তা সম্পর্কে মেয়েটি অজ্ঞাত ছিলো, নতুবা স্যারের জন্য উপঠৌকন অন্য মেয়ে ছিলো। এদিকে স্যার ধরে নিয়েছিলো নিত্য বারের মতোই হয়তো মেয়েটি তাকে উঝার করে দিবেন সব। কিন্তু, স্যারের আশায় গুরেবালী। ঘটে গেল ব্যতিক্রম ঘটনা। মেয়েটির চিৎকারে বেধে গেলো গোলমাল।
চিৎকার শুনে যদি সেখানে সেনাবাহিনী না পৌছাতো তবে হয়তো সেদিন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের চাপে মেয়েটির জীবন স্যারের লালশায় পুড়ে ধ্বংস হয়ে যেতো। সারাটা জীবন হৃদয়ে বয়ে রেড়াতে হতো কলঙ্ক। বেচে গেলো সেদিন সতী উপজাতীয় নারীর ইজ্জত। এদিকে এই ঘটনায় সবার সামনে স্যারের মাথা কাটা যাওয়ার উপক্রম। লজ্জায় প্রহর গুনছিলেন কখন রাঙ্গামাটি ছাড়বেন। সেদিন স্যার সূর্য উঠার আগেই রাঙ্গামাটি ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন।
এটাই হলো, আমাদের প্রিয় স্যার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মেজবাহ কামালের পাহাড়ে আগমনের সর্বশেষ কাহিনী। যে কাহিনী শুধু সেদিন লোকমুখে ছিলো, স্থান পায়নি কাগজের পাতায়। আমিও একজন উপজাতি মেয়ে, কিন্ত এই লজ্জা কোথায় রাখবো? কার নিকট নালিশ করবো? কে এর বিচার করবে?
এই সংগঠনগুলো আমাদের স্বাধীনতার লোভ দেখিয়ে আমাদের ইজ্জৎ কেড়ে নিচ্ছে! বিনিময় ওরা হচ্ছে হাজার কোটি টাকার মালিক! আর কিছু ফায়দা লুটে নিচ্ছে সুলতানা কামাল গং! ভগবান এর বিচার করুক, ওরা যেন নরকবাস হয়।
http://archive.is/NZuLv