"আমি দিপংকর দত্ত দিপু ফারুয়া বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক, ফারয়া শ্রী শ্রী হরি মন্দির কমিটির সভাপতি, বাজারের উপরে ফারুয়া আর্মি ক্যাম্প। ফারুয়ার বতমানে যে সমস্ত সেনা সদস্য রয়েছেন তারা অতান্ত সৎ এবং ধার্মিক। এছাড়া সবার সাথে অথাৎ জাতী ধর্ম নির্বিশেষে এরা দেশপ্রেমিক। এ ক্যাম্প থাকাতে ফারুয়ার সন্ত্রাসী’রা এখানে সুবিধা করতে পারছে না। তার মধ্যে সুবেদার মিজান সাহেব অতান্ত ভালো লোক ও ধর্ম পরায়ন তার নেতৃত্বে এমন কাজ কখনো হবে না। এটা এলাকাবাসীর সবার বিশ্বাস আছে। এটা ফারুয়ার সন্ত্রাসীদের একটি বানোয়াট কাহিনি, আমার ধারনা ঐ মেয়েগুলো’কে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এই উপজাতীয় সন্তাসী’রা ধর্ষন করে সেনাবাহিনী নাম বলার জন্য চাপ সূষ্টি করতে পারে। আপনারা এ বানোয়াট খবর কেও বিশ্বাস করবেন না।"
দিপংকর দত্ত দিপুর বক্তব্য ও মতামতের ধারণা অনুযায়ী বুঝা যায় ধর্ষণকারী হচ্ছে উপজাতীয় সন্ত্রাসী। সেনাবাহিনীর মানহানি করার জন্য সন্ত্রাসীরা একই পরিবারের দুই বোনকে স্বার্থসাধনের জন্য ব্যবহার করে।
কথিত এমন একটি ঘটনার অভিযোগের প্রেক্ষিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা ও রাজপথে উপজাতীয় অাঞ্চলিক দলগুলো মানববন্ধনের মতো কর্মসূচী করেছে। দেশের সংবাদমাধ্যম এই নিয়ে একাদিক সংবাদ প্রচার করেছে।
গতকাল ২৪ জানুয়ারি ধর্ষিতাদের পরিবারবর্গ কর্তৃক রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষক হয়নি বলে জানিয়েছে সংবাদকর্মীদের।
বর্তমানে উপজাতীয় অনলাইন সংবাদমাধ্যম গুলো সহ তাদের ফেসবুক ইউজারেরা এখনও সেনাবাহিনী ধর্ষণ করেছে বলে একাদিক প্রপাগন্ডা ছড়াচ্ছে।
উল্লৈখ্য যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের অাঞ্চলিক সংগঠন গুলো কয়েকদিন ধরে অভিযোগ ও সংবাদমাধ্যমে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার ফারুয়া ইউনিয়নের ফারুয়া ক্যাম্পের সেনাবাহিনীর সদস্যরা একটি গ্রামে ডুকে একই পরিবারের দু’বোনকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে। এতে পিতা-মাতা বাধা দিলে সেনাসদস্যরা অস্ত্র দিয়ে বাধা প্রদান করে।
উপজাতি সন্ত্রাসী এবং তার দালালদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক