আমি আপনাদের আগেই বলেছি, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ একজন পাক্কা মিথ্যাবাদী ও প্রতাকর। সে নিজের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপায়।
এর আগে সে বলেছে, চাঁদ দেখার ব্যর্থতার দায়ভার নাকি জনগণের।
আর এখন সে চ্যানেল আইয়ের কাছে বলছে, অ্যাস্ট্রোনোমিকাল সংস্থাগুলো নাকি রিপোর্ট দিয়েছে- “খবরদার ! মঙ্গলবার চাঁদ দেখার কোন সম্ভবনা নাই”। (https://bit.ly/2Z4lRt8)
এটা ডাহা মিথ্যা কথা ও স্পষ্ট প্রতারণা।
অ্যাস্ট্রোনোমিকাল সংস্থা আগেই বলেছিলো মঙ্গলাবার চাঁদ দেখার সম্ভবনা আছে এবং বুধবার ঈদ হতে পারে এ মর্মে তারা মিডিয়ার সামনে ব্রিফিংও দেয় (https://bit.ly/2wGxXfW)।
এ ব্যাপারে তাদের প্রেসরিলিজও পড়তে পারেন (https://bit.ly/2K873GD)।
শুধু বাংলাদেশের অ্যাস্ট্রোনোমিকাল সংস্থাগুলো নয়, আন্তর্জাতিক অ্যাস্ট্রোনোমিকাল সংস্থাগুলোও একই রিপোর্ট দিয়েছিলো (https://bit.ly/2Z4tU9e)।
এই লিঙ্কে (https://bit.ly/2WpWXqQ) moonsighting.com এর একটি ছবি পাবেন, সবুজ রং এর অংশগুলোতে মঙ্গলবার খালি চোখে চাঁদ দেখতে পাওয়ার সম্ভবনা ছিলো, যেখানে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান আছে। অর্থাৎ এটা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোরও রিপোর্ট।
এই লিঙ্কে (https://bit.ly/2WpWXqQ) moonsighting.com এর একটি ছবি পাবেন, সবুজ রং এর অংশগুলোতে মঙ্গলবার খালি চোখে চাঁদ দেখতে পাওয়ার সম্ভবনা ছিলো, যেখানে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান আছে। অর্থাৎ এটা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোরও রিপোর্ট।
একজন প্রকাশ্য মিথ্যাবাদীকে যদি বাংলাদেশের ধর্মমন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে রাখা হয়, তবে তার দ্বারা ধর্মকেই কলুষিত করা হবে। সে ধর্ম নিয়ে তামাশা আর প্রতারণার শুরু করেছে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে ছেলেখেলা করেছে। তার কারণে কয়দিন পর মানুষ ইসলাম ধর্মকেই মিথ্যাবাদীর ধর্ম বলে অবজ্ঞা করতে পারে। তাই সাবধান।
বি: দ্র: এই লিঙ্কের ভিডিওর শেষে গেলে- (https://bit.ly/2Z4lRt8) আরো পাবেন,
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী বলতেছে- চাঁদ দেখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রত্যেক সদস্য নামমাত্র টাকা পান, যা ধর্তব্য নয়।
অথচ রিপোর্টের পরের অংশে প্রমাণ হয়, মাসে ১ দিন (সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা লাগতে পারে) চাদ দেখার জন্য প্রত্যেকে ২ হাজার টাকা পান এবং জেলা পর্যায়ে ১ হাজার টাকা পান। মাত্র ১ ঘন্টায় ২ হাজার টাকা কি নামমাত্র হতে পারে ? আপনারাই বলুন।
https://www.facebook.com/noyonchatterjee5/videos/297880054449478/?t=15