‘কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট’ নামক কৌতুক সংগঠন বন্ধ হোক -২
প্রসঙ্গ: ভিন্নমতাবলম্বী
ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট একদিকে বলতেছে ভিন্নমতাবলম্বীদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করা উগ্রবাদের সাথে জড়িয়ে পড়ার লক্ষণ। আবার সে অন্য পয়েন্টগুলো দিয়ে নিজেই ভিন্নমতাবলম্বীদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করতেছে, তাদের উগ্রবাদী ট্যাগ দিয়ে তীব্র ঘৃণা প্রকাশ করতেছে।
যেমন-
যে মত কারো সাথে মিলবে না, সেই তাহার ভিন্নমতাবলম্বী।
এক্ষেত্রে-
একজন পুরোনো বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক রাখে, ভিন্নমতাবলম্বীরা রাখে না।
কেউ সমাজে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যায়, ভিন্নমতাবলম্বী যায় না
কেউ কথিত বিনোদন অনুষ্ঠানে যায়, ভিন্নমতাবলম্বী যায় না
কেউ ক্লাসে নিয়মিত যায়, ভিন্নমতাবলম্বী কোন কারণবশতঃ যায় না।
যে মত কারো সাথে মিলবে না, সেই তাহার ভিন্নমতাবলম্বী।
এক্ষেত্রে-
একজন পুরোনো বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক রাখে, ভিন্নমতাবলম্বীরা রাখে না।
কেউ সমাজে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যায়, ভিন্নমতাবলম্বী যায় না
কেউ কথিত বিনোদন অনুষ্ঠানে যায়, ভিন্নমতাবলম্বী যায় না
কেউ ক্লাসে নিয়মিত যায়, ভিন্নমতাবলম্বী কোন কারণবশতঃ যায় না।
ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট এর সূত্র মতে ভিন্নমতাবলম্বীদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ যদি সন্ত্রাসবাদী লক্ষণ হয়, তবে সে নিজেই সে অপরাধে দোষী, সে নিজেই সন্ত্রাসী, টেরোরিস্ট। তাকেই জেলে ভরা উচিত।
আসলে এই কাউন্টার টেরোরিটজম সিস্টেমটা হলো আমেরিকান প্রডাক্ট বা চাকর। আমেরিকা নিজেই সারাদিন গুন্ডামি সন্ত্রাসীপনা করে বেড়ায়, কিন্তু অন্য কেউ তার স্বার্থের বিরুদ্ধে গেলে তাকে সন্ত্রাসী ট্যাগ দেয়, ঘৃণা ছড়ায়, তাকে হামলা করতে বলে। এই কাজটি জাস্ট কপি করেছে তাদের থেকে ট্রেনিং নিয়ে আসা ডিএমপির কথিত কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট, আর কিছু না।
অবিলম্বে ‘কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট’ নামক কৌতুক সংগঠন বন্ধ হোক।