ক্রিকেট খেলে মেয়ে-মেয়ে, ছেলে-মেয়ে একসাথে ক্রিকেট খেলে না।এন.সি-২০২

ক্রিকেট খেলে মেয়ে-মেয়ে,
ছেলে-মেয়ে একসাথে ক্রিকেট খেলে না।
Related image
ক্রিকেট খেলে মেয়ে-মেয়ে,
ছেলে-মেয়ে একসাথে ক্রিকেট খেলে না।
ফুটবল খেলে মেয়ে-মেয়ে।
৫ জন ছেলে আর ৬ জন মেয়ে মিলে একটা ফুটবল টিম হয় না।
হকি, ভলিবল, বাস্কেটবল সব যায়গায় মেয়ে-মেয়ে খেলে, মেয়ে মেয়ে প্রতিযোগীতা করে।
কিন্তু কখন বলা হয় না- ছেলে-মেয়েকে এক সাথে প্রতিযোগীতা করতে হবে।
খেলাধূলা, যেখানে প্রকাশ্যে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়,
সেখানে যদি ছেলে-মেয়ে একসাথে প্রতিযোগী হয়ে খেলতে না পারে,
তবে কর্মক্ষেত্রে কেন বলা হয়-
ছেলে মেয়েকে একসাথে প্রতিযোগীতা করতে হবে,
কাধে কাধ মিলিয়ে একত্রে চলতে হবে ?
আসলেই কি তারা কাধে কাধ মিলিয়ে চলতে পারে ?
নাকি অসম প্রতিযোগীতায় টিকতে না পেরে –
গলায় গলা, আর কোমড়ে কোমড় মিলিয়ে চলতে বাধ্য হয়?
হ্যা, আমি নারী স্বাধীনতার বিরোধী নই।
তবে নারী-পুরুষের অসম প্রতিযোগীতার বিরোধী।
ক্রিকেট, ফুটবল, হকিতে যেমন নারী-পুরুষ একত্রে খেলতে পারে না,
ঠিক তেমনি কর্মক্ষেত্রেও নারী-পুরুষ একত্রে চলতে পারে না,
নারী-পুরুষের পৃথক অবস্থান দরকার।
নারীর জন্য পৃথক অফিস, আদালত, কারখানা, হাসপাতাল, শিক্ষাকেন্দ্র, বাজার, যানবাহন সব পৃথক দরকার।
আর তা না হলে, যেখানেই অসম প্রতিযোগীতার সৃষ্টি করা হবে,
সেখানে হর্তা-কর্তারা দুর্বলের থেকে আলাদা সুবিধা নিবে,
অথবা দুর্বলই প্রতিযোগীতায় টিকে থাকতে হর্তা-কর্তাকে আলাদা সুবিধা দিবে।
আর সেই ‘আলাদা সুবিধা’ই ফুটে উঠেছে জামালপুরের ডিসি সাহেবের অফিসের পেছনে অবস্থিত বিশ্রাম কক্ষের সিসিটিভি ফুটেজে।