আমি যখন কোন ক্রিকেট খেলা দেখি, তখন খেলার ধরন দেখে বোঝার চেষ্টা করি, খেলাটা কি পাতানো নাকি অন্যকিছু।
যখন কোন খেলা বড় ব্যবধানে জয়-বিজয় নির্ধারিত হয়, তখন আমার কাছে খেলাটা পাতানো মনে হয় না,
কিন্তু যখন খেলাটা খুব উত্তেজনাকর হয়, তখন আমার কাছে খেলাটা পাতানো হওয়ার সম্ভবনা আছে বলে মনে হয়।
আমার মতে, সাধারণ মানুষের ক্রিকেট খেলা আর প্রফেশনাল ক্রিকেট খেলায় পার্থক্য এখানে।
প্রফেশনালদের কাছে ক্রিকেট খেলাটা হলো নাটকের মত, তারা ইচ্ছা করলে শেষ পর্যন্ত উত্তেজনা তৈরী করে দর্শকদের আনন্দ দিতে পারে। আর তখনই দর্শকরা বেশি ধোকা খায়।
আপনারা বিশ্বাস করুন, আর না করুন,
এবারের বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দেখে আমার কাছে পাতানো মনে হয়েছে।
শুধু ফাইনাল নয়, ইংল্যান্ডকে ঘুড়িয়ে পেচিয়ে ফাইনাল পর্যন্ত আনার বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হয়েছে, মনে হয়েছে ইংল্যান্ডকে ইচ্ছা করে কিছু হারিয়ে, আবার খেলায় ফিরিয়ে আনা হলো।
আর ফাইনাল হওয়ার পর আমার বিশ্বাস আরো র্দঢ় হয়েছে।
ফাইনাল খেলা দেখার পর, আমি বিষয়টি প্রায় ২-৩ ঘন্টা চিন্তা করেছি,
ইংল্যান্ডকে কেন জেতানো হলো, এর হিসেব মেলানোর চেষ্টা করেছি।
কোন ক্যালকুশেন নয়, আমার সিক্সথ সেন্স ঐ সময় উত্তর দিয়েছে, “এই বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ক্রিকেট টিমে এমন কেউ আছে, যাকে এই বিশ্বকাপের মধ্যদিয়ে হাইলাইট করা উদ্দেশ্য।”
এরপর চিন্তা করেছি- সেই ব্যক্তিটা কে হতে ?
কিছু ক্রাইটেরিয়া দিয়ে চিন্তা করেছি, যার নাম এসেছে সে ছিলো বেন স্টোকস।
ফাইনাল খেলার পর যখন আমার মাথায় এ চিন্তাগুলো আসছে, তখন আমি বেন স্টোকস নিয়ে অনেক সার্চ দিলাম। তাকে উদ্দেশ্য করেই কিছু ক্রাইটেরিয়ার পক্ষে যুক্তি পাওয়া যায়, আবার কিছু যুক্তির দলিল পাই না।
সব কিছুর দলিল না পেয়ে, ঐ দিনের পর আমি আপাতত সেখানে সময় ব্যয় বাদ দেই।
কিন্তু আজকে যখন দেখলাম, ব্রিটেনের দুইজন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী বলেছে, বেন স্টোকসকে তারা নাইটহুড উপাধি দিতে চায়, তখন আমার হাইপোথিসস কিছুটা হলেও হালে পানি পায়।
আমার চিন্তা হলো-
১. বেন স্টোকস আগে থেকেই সম্রাজ্যবাদীদের কোন হাতিয়ার।
২. বেন স্টোকস হয়ত আগে থেকেই খেলা জগতে পরিচিত, কিন্তু এবারের বিশ্বকাপের ঘটনা ঘটিয়ে তাকে বিশ্বজুড়ে বিশেষভাবে হাইলাইট করা হলো।
৩. বেন স্টোকসকে সম্রাজ্যবাদীরা পরবর্তীতে বিভিন্ন (বিশেষ করে রাজনৈতিক) স্বার্থে ব্যবহার করবে।
যখন কোন খেলা বড় ব্যবধানে জয়-বিজয় নির্ধারিত হয়, তখন আমার কাছে খেলাটা পাতানো মনে হয় না,
কিন্তু যখন খেলাটা খুব উত্তেজনাকর হয়, তখন আমার কাছে খেলাটা পাতানো হওয়ার সম্ভবনা আছে বলে মনে হয়।
আমার মতে, সাধারণ মানুষের ক্রিকেট খেলা আর প্রফেশনাল ক্রিকেট খেলায় পার্থক্য এখানে।
প্রফেশনালদের কাছে ক্রিকেট খেলাটা হলো নাটকের মত, তারা ইচ্ছা করলে শেষ পর্যন্ত উত্তেজনা তৈরী করে দর্শকদের আনন্দ দিতে পারে। আর তখনই দর্শকরা বেশি ধোকা খায়।
আপনারা বিশ্বাস করুন, আর না করুন,
এবারের বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দেখে আমার কাছে পাতানো মনে হয়েছে।
শুধু ফাইনাল নয়, ইংল্যান্ডকে ঘুড়িয়ে পেচিয়ে ফাইনাল পর্যন্ত আনার বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হয়েছে, মনে হয়েছে ইংল্যান্ডকে ইচ্ছা করে কিছু হারিয়ে, আবার খেলায় ফিরিয়ে আনা হলো।
আর ফাইনাল হওয়ার পর আমার বিশ্বাস আরো র্দঢ় হয়েছে।
ফাইনাল খেলা দেখার পর, আমি বিষয়টি প্রায় ২-৩ ঘন্টা চিন্তা করেছি,
ইংল্যান্ডকে কেন জেতানো হলো, এর হিসেব মেলানোর চেষ্টা করেছি।
কোন ক্যালকুশেন নয়, আমার সিক্সথ সেন্স ঐ সময় উত্তর দিয়েছে, “এই বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ক্রিকেট টিমে এমন কেউ আছে, যাকে এই বিশ্বকাপের মধ্যদিয়ে হাইলাইট করা উদ্দেশ্য।”
এরপর চিন্তা করেছি- সেই ব্যক্তিটা কে হতে ?
কিছু ক্রাইটেরিয়া দিয়ে চিন্তা করেছি, যার নাম এসেছে সে ছিলো বেন স্টোকস।
ফাইনাল খেলার পর যখন আমার মাথায় এ চিন্তাগুলো আসছে, তখন আমি বেন স্টোকস নিয়ে অনেক সার্চ দিলাম। তাকে উদ্দেশ্য করেই কিছু ক্রাইটেরিয়ার পক্ষে যুক্তি পাওয়া যায়, আবার কিছু যুক্তির দলিল পাই না।
সব কিছুর দলিল না পেয়ে, ঐ দিনের পর আমি আপাতত সেখানে সময় ব্যয় বাদ দেই।
কিন্তু আজকে যখন দেখলাম, ব্রিটেনের দুইজন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী বলেছে, বেন স্টোকসকে তারা নাইটহুড উপাধি দিতে চায়, তখন আমার হাইপোথিসস কিছুটা হলেও হালে পানি পায়।
আমার চিন্তা হলো-
১. বেন স্টোকস আগে থেকেই সম্রাজ্যবাদীদের কোন হাতিয়ার।
২. বেন স্টোকস হয়ত আগে থেকেই খেলা জগতে পরিচিত, কিন্তু এবারের বিশ্বকাপের ঘটনা ঘটিয়ে তাকে বিশ্বজুড়ে বিশেষভাবে হাইলাইট করা হলো।
৩. বেন স্টোকসকে সম্রাজ্যবাদীরা পরবর্তীতে বিভিন্ন (বিশেষ করে রাজনৈতিক) স্বার্থে ব্যবহার করবে।
খবরের সূত্র: https://bit.ly/2YU0c77