প্রথমটা ডাক্তার ভাইদের কাছে, দয়া করে কমেন্টে উত্তর দিবেন- এন.সি-২৫০

প্রথমটা ডাক্তার ভাইদের কাছে, দয়া করে কমেন্টে উত্তর দিবেন-
দুইটা প্রশ্ন করবো-
Related imageপ্রথমটা ডাক্তার ভাইদের কাছে, দয়া করে কমেন্টে উত্তর দিবেন-
তিতাস ঘোষ (১৩) বুধবার মটর সাইকেল অ্যাক্সিডেন্টে মাথায় আঘাত পেয়ে খুলনার এক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলো। সেখারকার ডাক্তাররা বলেন, তাকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে মাথায় অপরেশন করতে হবে। প্রথমে এয়ার আম্বুলেন্সে নেয়ার কথা থাকলেও পরে বৃহস্পতিবার তাকে লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স করে ঢাকায় যাচ্ছিলো তার আত্মীয় স্বজন। লাইফ সাপোর্ট এম্বুলেন্সের ভাড়া ৫০ হাজার টাকা। সেই অ্যাম্বুলেন্সটি মাদারিপুর ঘাটে ফেরীর জন্য ৩ ঘন্টা বিলম্ব করে। ফেরী ছাড়ার আধা ঘন্টা পর ছেলেটি মারা যায়। সর্বমোট সাড়ে ৩ ঘন্টা। ধরে নিলাম লাইফ সাপোর্ট এম্বুলেন্সটি ঢাকা মেডিকেলে এসে পৌছালো ৩ ঘন্টার মধ্যে। কথা হলো আধা ঘণ্টার মধ্যে তিতাস ঘোষকে লাইফ সাপোর্টেড থেকে বের করে ব্রেনে অস্ত্রপচার করা যেতো কি না ? আর করলেও তার বেচে থাকার সম্ভবনা কত পার্সেন্ট ? একদম ডাক্তারি ভাষায় বিষয়টি বলবেন।
(সূত্র: https://bit.ly/2Zjz15Shttps://bit.ly/2MpZew6)
দ্বিতীয় প্রশ্নটা আম জনতার কাছে।
তবে উত্তরটা দিবেন অবশ্যই ডাক্তারদের উত্তর শুনে। ডাক্তারদের বক্তব্য শুনার পর আজকে প্রথম আলোর সহ সম্পাদক মিজানুর রহমান (যিনি মার্কিন দূতাবাসের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখেন) এর লেখা কলাম, যার শিরোনাম – “তিতাস একটি হত্যাকাণ্ডের নাম” পড়বেন (https://bit.ly/2GCwAEa)।
এরপর ৩টি জিনিস মেলাবেন-
১. তিতাস ঘোষ = বিশেষ ধর্মের অনুসারি
২. অভিযুক্ত বিবাদী = একজন সরকারী কর্মকর্তা বা সরকারের অংশ (যুগ্ম সচিব আবদুস সবুর মণ্ডল) এবং
৩. মিজানুর রহমান = মার্কিন দূতাবাসের অতি ঘনিষ্ট জন, যে বিষয়টিকে হত্যাকাণ্ড বলে প্রচার করতেছে।
এখন কথা হলো-
তিতাসের ঘটনা কি প্রিয়া সাহার নালিশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে কি না, সে সম্পর্কে আপনাদের মতামত জানতে চাই।