একটি জরুরী সতর্কবার্তা (সব এলাকায় ছড়িয়ে দিন)
সম্প্রতি প্রিয়া সাহা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে মিথ্যা বক্তব্য দেয়ায় ‘ক্রিমিনাল মাইন্ডেড’ হিন্দুদের প্রতি জনসাধারণের একটি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী তৈরী হয়েছে। এ নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী পরিবর্তন করতে ‘ক্রিমিনাল মাইন্ডেড’ হিন্দু ও তাদের সহযোগী এনজিওগুলো নতুন কোন ফাঁদ তৈরী করতে পারে। যেমন-
১) কোন এলাকায় অজ্ঞাতভাবে মুসলিম/ইসলামবিরোধী কোন ঘটনো হবে।
২) স্বাভাবিকভাবে সেই ঘটনার বিরুদ্ধে মুসলমানরা প্রতিবাদ করবে।
৩) সেই প্রতিবাদের সামনে দেখিয়ে কয়েকটি হিন্দু বাড়ি/মন্দিরকে হামলা বা আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটানো হবে বা তারা নিজেরাই দিবে।
৪) পরে হিন্দুরাই প্রচার করবে- মিথ্যা গুজবের ভিত্তিতে হিন্দুবাড়িতে হামলা হয়েছে।
৫) পুরো ঘটনা ঘটিয়ে মুসলমানদের ইমেজ নষ্ট ও হিন্দুদের ইমেজ ফিরিয়ে আনা হবে এবং আক্রান্ত এলাকায় মুসলমানদের উপর ব্যাপক ধরপাড়ক করা হবে।
১) কোন এলাকায় অজ্ঞাতভাবে মুসলিম/ইসলামবিরোধী কোন ঘটনো হবে।
২) স্বাভাবিকভাবে সেই ঘটনার বিরুদ্ধে মুসলমানরা প্রতিবাদ করবে।
৩) সেই প্রতিবাদের সামনে দেখিয়ে কয়েকটি হিন্দু বাড়ি/মন্দিরকে হামলা বা আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটানো হবে বা তারা নিজেরাই দিবে।
৪) পরে হিন্দুরাই প্রচার করবে- মিথ্যা গুজবের ভিত্তিতে হিন্দুবাড়িতে হামলা হয়েছে।
৫) পুরো ঘটনা ঘটিয়ে মুসলমানদের ইমেজ নষ্ট ও হিন্দুদের ইমেজ ফিরিয়ে আনা হবে এবং আক্রান্ত এলাকায় মুসলমানদের উপর ব্যাপক ধরপাড়ক করা হবে।
এক্ষেত্রে মুসলমানদের করণীয়-
ক) কোন এলাকায় ইসলাম/মুসলমানবিরোধী ঘটনা ঘটলে থানায় মামলা করুন, মিডিয়াতে খবর করুন। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে প্রতিবাদ করুন।
খ) ইসলামবিরোধী ঘটনা ঘটলে মুসলমানরা এলাকায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ করতেই পারে, কিন্তু সেটার মধ্যে যেন পূর্ণনিয়ন্ত্রণ থাকে, কোন তৃতীয় পক্ষ ঢুকে যেন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটায় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখুন।
গ) পাশ্ববর্তী যে সব হিন্দুকে সন্দেহ হয়, তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে রাখুন। তাদের বাড়িতে বিভিন্ন এনজিও’র লোকজন আসা যাওয়া করছে কি না, সে খবর রাখুন।
ঘ) পাশাপাশি মুসলিম কমিউনিটিগুলো এক হয়ে সরকারের প্রতি বিবৃতি দিন- ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহার বক্তব্য সত্য প্রমাণ করার জন্য মুসলমানদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সরকারের উচিত- কোন এলাকায় ইসলামবিরোধী ঘটনা ঘটলে দ্রুত সেখানে প্রশাসনের লোক পাঠিয়ে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে তৎক্ষণাত ব্যবস্থা নিয়ে এলাকা ঠাণ্ডা করা, কারণ প্রকৃতদোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি ঠাণ্ডা হবে না। পাশাপাশি কোন ঘটনা ঘটানোর আগেই যেন ‘ক্রিমিনাল মাইন্ডেড’ হিন্দু ও তাদের মদদদাতা বিদেশী এনজিওগুলোকে নজরদারী বা গ্রেফতার করা হয়।
ক) কোন এলাকায় ইসলাম/মুসলমানবিরোধী ঘটনা ঘটলে থানায় মামলা করুন, মিডিয়াতে খবর করুন। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে প্রতিবাদ করুন।
খ) ইসলামবিরোধী ঘটনা ঘটলে মুসলমানরা এলাকায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ করতেই পারে, কিন্তু সেটার মধ্যে যেন পূর্ণনিয়ন্ত্রণ থাকে, কোন তৃতীয় পক্ষ ঢুকে যেন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটায় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখুন।
গ) পাশ্ববর্তী যে সব হিন্দুকে সন্দেহ হয়, তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে রাখুন। তাদের বাড়িতে বিভিন্ন এনজিও’র লোকজন আসা যাওয়া করছে কি না, সে খবর রাখুন।
ঘ) পাশাপাশি মুসলিম কমিউনিটিগুলো এক হয়ে সরকারের প্রতি বিবৃতি দিন- ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহার বক্তব্য সত্য প্রমাণ করার জন্য মুসলমানদের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সরকারের উচিত- কোন এলাকায় ইসলামবিরোধী ঘটনা ঘটলে দ্রুত সেখানে প্রশাসনের লোক পাঠিয়ে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে তৎক্ষণাত ব্যবস্থা নিয়ে এলাকা ঠাণ্ডা করা, কারণ প্রকৃতদোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি ঠাণ্ডা হবে না। পাশাপাশি কোন ঘটনা ঘটানোর আগেই যেন ‘ক্রিমিনাল মাইন্ডেড’ হিন্দু ও তাদের মদদদাতা বিদেশী এনজিওগুলোকে নজরদারী বা গ্রেফতার করা হয়।