ডেঙ্গু ইস্যু নিয়ে অসংলগ্ন কথা বার্তা বলার কারণে- অনেকেই দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকনের পদত্যাগ চেয়েছে।
আমি কিন্তু শুরু থেকেই এ লোকটাকে দেখতে পারি না।
চেয়ারে বসার পর পর (২০১৬) ভ্যালেন্টাইন ডে’র দিন যখন
ভারতীয় নায়িকা কারিনা কাপুরকে দিয়ে ‘ক্লিন ঢাকা উইথ কারিনা কাপুর’ কার্যক্রম নেয়, তখন তাকে আমার অযোগ্য আর উড়নচণ্ডি মনে হয়েছে।
এরপর ২০১৬তে বৈশাখে কনসার্টের স্টেজে উঠে চোখে গগলস লাগিয়ে ‘তুমি চেয়ে আছো তাই আমি পথে হেঁটে যাই’ গান গাওয়ায় পর একই রকম মনে হয়েছে।
কয়েকদিন পর চিকুনগুনিয়া ছড়িয়ে পড়লে, ঘোষণা দিলো, নর্দমায় এক্যুারিয়ামের গাপ্পি মাছ ছেড়ে নাকি চিকুনগুনিয়া দমন করা হবে।
অথচ নর্দমার বিষাক্ত পানিতে এ্যাকুরিয়ামের আদুরে মাছ বাচবে কি না, সেটা নিয়ে তার কোন চিন্তা নাই।
ঐ সময় একবার ঘোষণা দিছিলো- “কারো বাসায় এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র পাওয়া গেলে জেল দেয়া হবে।”
একবার উচ্চমাত্রায় তেল মেরে বললো- “শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হলে ঢাকাকে অচল করে দেয়া হবে।” অথচ মেয়র যদি ঢাকা অচলের হুমকি দেয়, তবে বিষয়টি কতটা হাস্যকর।
এরপর ২০১৮ সালে চৈত্র সংক্রান্তির দিন, ৩০-৪০ মিটার যায়গাকে প্রতিকী পরিষ্কার করলো গিনেস বুকে নাম লিখাবে বলে। অর্থাৎ পরিস্কারটা প্রতিকী কিন্তু উদ্দেশ্যটা গিসেন বুকে নাম লেখানো। মেয়রের পক্ষ থেকে ঢাকাবাসীর জন্য এর থেকে আর বড় তামাসা কি হতে পারে ?
কিছুদিন আগে বিভিন্ন রাস্তায় রিকশা নিষেধ করার পর রিকশা চালকদের উদ্দেশ্যে করে বললো- গ্রামে গিয়ে ধান কাটতে।
আমি কিন্তু শুরু থেকেই এ লোকটাকে দেখতে পারি না।
চেয়ারে বসার পর পর (২০১৬) ভ্যালেন্টাইন ডে’র দিন যখন
ভারতীয় নায়িকা কারিনা কাপুরকে দিয়ে ‘ক্লিন ঢাকা উইথ কারিনা কাপুর’ কার্যক্রম নেয়, তখন তাকে আমার অযোগ্য আর উড়নচণ্ডি মনে হয়েছে।
এরপর ২০১৬তে বৈশাখে কনসার্টের স্টেজে উঠে চোখে গগলস লাগিয়ে ‘তুমি চেয়ে আছো তাই আমি পথে হেঁটে যাই’ গান গাওয়ায় পর একই রকম মনে হয়েছে।
কয়েকদিন পর চিকুনগুনিয়া ছড়িয়ে পড়লে, ঘোষণা দিলো, নর্দমায় এক্যুারিয়ামের গাপ্পি মাছ ছেড়ে নাকি চিকুনগুনিয়া দমন করা হবে।
অথচ নর্দমার বিষাক্ত পানিতে এ্যাকুরিয়ামের আদুরে মাছ বাচবে কি না, সেটা নিয়ে তার কোন চিন্তা নাই।
ঐ সময় একবার ঘোষণা দিছিলো- “কারো বাসায় এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র পাওয়া গেলে জেল দেয়া হবে।”
একবার উচ্চমাত্রায় তেল মেরে বললো- “শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হলে ঢাকাকে অচল করে দেয়া হবে।” অথচ মেয়র যদি ঢাকা অচলের হুমকি দেয়, তবে বিষয়টি কতটা হাস্যকর।
এরপর ২০১৮ সালে চৈত্র সংক্রান্তির দিন, ৩০-৪০ মিটার যায়গাকে প্রতিকী পরিষ্কার করলো গিনেস বুকে নাম লিখাবে বলে। অর্থাৎ পরিস্কারটা প্রতিকী কিন্তু উদ্দেশ্যটা গিসেন বুকে নাম লেখানো। মেয়রের পক্ষ থেকে ঢাকাবাসীর জন্য এর থেকে আর বড় তামাসা কি হতে পারে ?
কিছুদিন আগে বিভিন্ন রাস্তায় রিকশা নিষেধ করার পর রিকশা চালকদের উদ্দেশ্যে করে বললো- গ্রামে গিয়ে ধান কাটতে।
অনেকে হয়ত ভাবতে পারেন, “থাক বেচারা মেয়র! ঢাকাবাসীকে ভালো কিছু নিতে পারে, জোকারি করে আনন্দ তো দিতে পারে ?”
হতে পারে আনন্দদাতা, কিন্তু এই জোকার লোকগুলো মাঝে মাঝে ভয়ঙ্কর দালাল হতে পারে, যা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।
আপনাদের মনে থাকার কথা- পুরান ঢাকার চকবাজারের চূড়িহাট্টা অগ্নিকান্ডের পর আমার বক্তব্য ছিলো- এটা কোন দুর্ঘটনা নয়, এটা একটি স্যাবোটেজ, এবং এর সাথে মেয়র সাঈদ খোকন জড়িত। তাকে ধরলেই সেই দিন চূড়িহাট্টায় কি ঘটছিলো সেটা বের হয়ে যাবে। মেয়রই লোক দিয়ে ঐদিন বিষ্ফোরণ ঘটাইছিলো।
এবং আমি এও বলেছিলাম- চূড়িহাট্টার ঘটনার চার বছর আগেই সম্রাজ্যবাদীদের সংস্থা বিশ্বব্যাংকের কাছে পুরান ঢাকা বিক্রি করে দেয় মেয়র সাঈদ খোকন (https://bit.ly/2LOI3ox)।
এই বিক্রির কারণেই পুরান ঢাকায় ৪০০ বছর ধরে গড়ে ওঠা দেশী শিল্প ও বাণিজ্য অঞ্চল উৎখাত করতেই চূড়িহাট্টায় স্যাবোটেজ করে জনগণকে উত্তেজিত করে সকল ব্যবসা সরিয়ে ফেলতে চেয়েছিলো। যদিও প্ল্যান ফাঁস হয়ে যাওয়ায় বাস্তবায়ন আপাতত স্থগিত করতে হয়।
এবং আমি এও বলেছিলাম- চূড়িহাট্টার ঘটনার চার বছর আগেই সম্রাজ্যবাদীদের সংস্থা বিশ্বব্যাংকের কাছে পুরান ঢাকা বিক্রি করে দেয় মেয়র সাঈদ খোকন (https://bit.ly/2LOI3ox)।
এই বিক্রির কারণেই পুরান ঢাকায় ৪০০ বছর ধরে গড়ে ওঠা দেশী শিল্প ও বাণিজ্য অঞ্চল উৎখাত করতেই চূড়িহাট্টায় স্যাবোটেজ করে জনগণকে উত্তেজিত করে সকল ব্যবসা সরিয়ে ফেলতে চেয়েছিলো। যদিও প্ল্যান ফাঁস হয়ে যাওয়ায় বাস্তবায়ন আপাতত স্থগিত করতে হয়।
আমার কথা হলো, যে লোকটা একবার বেঈমান, সে সব সময় বেঈমান।
যে লোকটা ২০০৭ সালে আওয়ামীলীগের কার্যালয় বন্ধ করে ১/১১ ষড়যন্ত্রকারী কিংস পার্টিতে যোগ দেয়, আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, সেই লোকটা কিভাবে বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে ?
যে এক যায়গায় বেঈমান, সে তো সব যায়গায় বেঈমান।
যে লোকটা বেশি টাকা বা সুবিধা পেলে তার দল আওয়ালীগের শত্রুর সাথে যোগ দিতে পারে, সে তো বেশি টাকা পেলে তার শহর ঢাকাকেও বিক্রি করে দিতে দ্বিধা করবে না।
এটাও অস্বাভাবিক না, মেয়র সাঈদ খোকন যদি নিজেই বিদেশী সম্রাজ্যবাদীদের বিশেষ উদ্দেশ্য সাধণে তাদের থেকে টাকা খেয়ে বায়োলোজিকাল অস্ত্রওয়ালাদের থেকে নতুন ধরনের এডিস মশা নিয়ে নিজেই ছড়িয়ে দেয়, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।।
যে এক যায়গায় বেঈমান, সে তো সব যায়গায় বেঈমান।
যে লোকটা বেশি টাকা বা সুবিধা পেলে তার দল আওয়ালীগের শত্রুর সাথে যোগ দিতে পারে, সে তো বেশি টাকা পেলে তার শহর ঢাকাকেও বিক্রি করে দিতে দ্বিধা করবে না।
এটাও অস্বাভাবিক না, মেয়র সাঈদ খোকন যদি নিজেই বিদেশী সম্রাজ্যবাদীদের বিশেষ উদ্দেশ্য সাধণে তাদের থেকে টাকা খেয়ে বায়োলোজিকাল অস্ত্রওয়ালাদের থেকে নতুন ধরনের এডিস মশা নিয়ে নিজেই ছড়িয়ে দেয়, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।।