সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বাবু বলেছে,
মাদ্রাসায়ও বাদ্যযন্ত্রসহ সাংস্কৃতিক উপকরণ বিতরণ করা হবে এবং ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই বাদ্যযন্ত্র দেওয়া হবে।
(এই দুই লিঙ্কে বিস্তারিত খবর পাবেন-https://bit.ly/2SGDIEz, https://bit.ly/2YxGAsR)
মাদ্রাসায়ও বাদ্যযন্ত্রসহ সাংস্কৃতিক উপকরণ বিতরণ করা হবে এবং ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই বাদ্যযন্ত্র দেওয়া হবে।
(এই দুই লিঙ্কে বিস্তারিত খবর পাবেন-https://bit.ly/2SGDIEz, https://bit.ly/2YxGAsR)
কথা হলো-
মাদ্রাসা নামক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আসলে কি বা কেন ?
অবশ্যই ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষার জন্য।
ইসলাম যেটাকে অনুমোদন করেছে, সেটা মাদ্রাসায় শিক্ষা দেয়া হবে। আর যেটাকে অনুমোদন করেনি, সেটা শিক্ষা দেয়া হবে না, এই তো স্বাভাবিক।
নাচ-গান-বাদ্য শেখা ও চর্চার জন্য তো আলাদা সংস্কৃতি স্কুল আছে, সেখানে এইসব উপকরণ বিতরণ করুন, মাদ্রাসায় কেন?
প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটা আলাদা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে,
যদি সেই বৈশিষ্ট্যটি পরিবর্তন করে দেয়া হয়, তবে তো সেই প্রতিষ্ঠানটি থাকবে না।
যদি প্রশ্ন করা হয়-
নাচ-গানের সংস্কৃতিক স্কুলগুলোতে যদি কিক্বাহ-ফতওয়া পড়ানো হয়,
মেডিকেল কলেজগুলোতে যদি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়,
ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটিগুলোতে যদি মেডিকেলের বই পড়ানো হয়,
তবে কি ঐ প্রতিষ্ঠানগুলো স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকবে ?
-অবশ্যই না।
যদি স্বতন্ত্রতা নাই থাকে, তবে মাদ্রাসায় কিভাবে নাচ-গান-বাদ্য চর্চা করা যেতে পারে ?
মাদ্রাসা নামক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আসলে কি বা কেন ?
অবশ্যই ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষার জন্য।
ইসলাম যেটাকে অনুমোদন করেছে, সেটা মাদ্রাসায় শিক্ষা দেয়া হবে। আর যেটাকে অনুমোদন করেনি, সেটা শিক্ষা দেয়া হবে না, এই তো স্বাভাবিক।
নাচ-গান-বাদ্য শেখা ও চর্চার জন্য তো আলাদা সংস্কৃতি স্কুল আছে, সেখানে এইসব উপকরণ বিতরণ করুন, মাদ্রাসায় কেন?
প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটা আলাদা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে,
যদি সেই বৈশিষ্ট্যটি পরিবর্তন করে দেয়া হয়, তবে তো সেই প্রতিষ্ঠানটি থাকবে না।
যদি প্রশ্ন করা হয়-
নাচ-গানের সংস্কৃতিক স্কুলগুলোতে যদি কিক্বাহ-ফতওয়া পড়ানো হয়,
মেডিকেল কলেজগুলোতে যদি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়,
ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটিগুলোতে যদি মেডিকেলের বই পড়ানো হয়,
তবে কি ঐ প্রতিষ্ঠানগুলো স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকবে ?
-অবশ্যই না।
যদি স্বতন্ত্রতা নাই থাকে, তবে মাদ্রাসায় কিভাবে নাচ-গান-বাদ্য চর্চা করা যেতে পারে ?
আরেকটি বিষয়, বাংলাদেশে যারা মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে তারা সাধারণত বিভিন্ন মসজিদের ইমাম হয়, কেউ মারা গেলে জানাজার নামাজ পড়ায়।
এখন আপনি বলুন- শুক্রবার দিন যদি মসজিদে গিয়ে দেখেন, ইমাম সাহেব হারমোনিয়াম নিয়ে মসজিদে বসে ‘সা রে গা মা পা ধা’ করতেছে, আর বলতেছে, “আজকে আপনাদের নামাজ পড়াবো না, গান শোনাবো ?”
তবে কেমন হবে বলুন তো ??
অথবা আপনার বাবা/মা মারা গেছে, ইমাম সাহেবকে ডাকলেন জানাজা পড়ানোর জন্য, কিন্তু সে বলবো- জানাজার নামাজ নয়, আসুন তার বদলে সবাই একটা রবীন্দ্র সংগীত ধরি-“আছে দুঃখ আছে মৃত্যু বিরহ দহন লাগে”।
তখন বিষয়টি কেমন দাড়াবে ??
এখন আপনি বলুন- শুক্রবার দিন যদি মসজিদে গিয়ে দেখেন, ইমাম সাহেব হারমোনিয়াম নিয়ে মসজিদে বসে ‘সা রে গা মা পা ধা’ করতেছে, আর বলতেছে, “আজকে আপনাদের নামাজ পড়াবো না, গান শোনাবো ?”
তবে কেমন হবে বলুন তো ??
অথবা আপনার বাবা/মা মারা গেছে, ইমাম সাহেবকে ডাকলেন জানাজা পড়ানোর জন্য, কিন্তু সে বলবো- জানাজার নামাজ নয়, আসুন তার বদলে সবাই একটা রবীন্দ্র সংগীত ধরি-“আছে দুঃখ আছে মৃত্যু বিরহ দহন লাগে”।
তখন বিষয়টি কেমন দাড়াবে ??
তাই সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বাবুকে বলবো, এ ধরনের আজগুবি চিন্তাধারা থেকে সরে আসুন। এক জিনিসের মধ্যে অন্য জিনিস ঢুকানো চেষ্টা করে করে নিজেকে হাসির পাত্র বানাবেন না।
-------------------------------
আপনারা সবাই তার ফেসবুক পেইজে (https://www.facebook.com/khalidbabu.awamileague/) এর পোস্টের কমেন্টে গিয়ে প্রতিবাদ করুন এবং তাকে দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে দাবী জানান।