দূর্গা পূজায় বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ১৫ দিন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
৮ তারিখ হিন্দুদের দূর্গা পূজা।
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ছিলো ৫ই অক্টোবর।
কিন্তু ৫ তারিখ পরীক্ষা পড়লে অনেক হিন্দুরা দূর্গা পূজা ঠিক মত করতে পারবে না,
এমন দাবী করে বুয়েট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবী জানিয়েছে হিন্দুরা্
ব্যস বুয়েট কর্তৃপক্ষও ভর্তি পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়েছে।
একইভাবে হিন্দুদের দাবী ছিলো- ৫ তারিখের রংপুরের নির্বাচনটাও পেছানো।
৮ তারিখ হিন্দুদের দূর্গা পূজা।
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ছিলো ৫ই অক্টোবর।
কিন্তু ৫ তারিখ পরীক্ষা পড়লে অনেক হিন্দুরা দূর্গা পূজা ঠিক মত করতে পারবে না,
এমন দাবী করে বুয়েট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবী জানিয়েছে হিন্দুরা্
ব্যস বুয়েট কর্তৃপক্ষও ভর্তি পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়েছে।
একইভাবে হিন্দুদের দাবী ছিলো- ৫ তারিখের রংপুরের নির্বাচনটাও পেছানো।
আসলে আমি ব্যক্তিগতভাবে হিন্দুদের পূজার জন্য ১দিন ছুটি দেয়ার পক্ষপাতি নই।
কেন নই ?
কারণ ভারত, আমেরিকা, কোন দেশই মুসলমানদের ঈদের ছুটি দেয় না, তাই।
ভারত সেক্যুলার সংবিধান নিয়ে যদি - পূজার ছুটি দিতে পারে, কিন্তু ঈদের আটকাতে পারে,
আমেরিকা সেক্যুলার সংবিধান নিয়ে ক্রিসমাসের ছুটি দিতে পারে, কিন্তু ঈদের ছুটি আটকাতে পারে,
তাহলে বাংলাদেশ সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে কেন পূজার ছুটি আটকাতে পারবে না ?
এখানে অবাক হওয়ার কি আছে ?
ভারত সেক্যুলার সংবিধান নিয়ে যদি - পূজার ছুটি দিতে পারে, কিন্তু ঈদের আটকাতে পারে,
আমেরিকা সেক্যুলার সংবিধান নিয়ে ক্রিসমাসের ছুটি দিতে পারে, কিন্তু ঈদের ছুটি আটকাতে পারে,
তাহলে বাংলাদেশ সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে কেন পূজার ছুটি আটকাতে পারবে না ?
এখানে অবাক হওয়ার কি আছে ?
ভারত ঈদের ছুটি আটকালে আপনি কি তাকে খারাপ বলেন ?
আমেরিকা ঈদের ছুটি আটকালে আপনি কি তাকে খারাপ বলেন ?
তাহলে বাংলাদেশে পূজার ছুটি আটকালে আপনাকে কেন খারাপ বলা হবে ?
আমেরিকা ঈদের ছুটি আটকালে আপনি কি তাকে খারাপ বলেন ?
তাহলে বাংলাদেশে পূজার ছুটি আটকালে আপনাকে কেন খারাপ বলা হবে ?
আসলে বাংলাদেশের মানুষ কূটনীতি বুঝে না।
সরকার যে বলে, তাদের আন্তর্জাতিক পলিসি হলো-
“কারো সাথে শত্রুতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”
এটা কিন্তু শুধু সরকারের পলিসি নয়।
পুরো বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের পলিসি।
সরকার যে বলে, তাদের আন্তর্জাতিক পলিসি হলো-
“কারো সাথে শত্রুতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”
এটা কিন্তু শুধু সরকারের পলিসি নয়।
পুরো বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের পলিসি।
প্রকৃত কূটনীতির নিয়ম হলো- আশা ও ভয় উভয় পলিসির মধ্যে মধ্যে। মানে-
১) কোন কিছুর আশা দেখিয়ে অপরপক্ষ থেকে কিছু আদায় করা/বিরত রাখা।
২) কোন কিছুর ভয় দেখিয়ে অপরপক্ষ থেকে কিছু আদায় করা/বিরত রাখা।
যে দক্ষ কূটনীতিক সে দু্ই পলিসি-ই খাটায়।
১) কোন কিছুর আশা দেখিয়ে অপরপক্ষ থেকে কিছু আদায় করা/বিরত রাখা।
২) কোন কিছুর ভয় দেখিয়ে অপরপক্ষ থেকে কিছু আদায় করা/বিরত রাখা।
যে দক্ষ কূটনীতিক সে দু্ই পলিসি-ই খাটায়।
কিন্তু বাংলাদেশের সরকার শুধু ১-নম্বর পলিসিটা গ্রহণ করছে, যাকে বলা হচ্ছে-
“কারো সাথে শত্রুতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”।
কিন্তু উভয় পলিসি গ্রহণ করে নাই।
এজন্য ভারত বা বার্মা সরকার যদি বাংলাদেশের সাথে কোন অন্যায় করে, তবে বাংলাদেশ সরকার শুধু আশার কথাই শোনায়,
ভয়ের কথা শোণায় না।
সরকার যদি শুধু ১টা ভয়ের কথা শোনাতো- মানে ভারত/বার্মা যদি এটা না করে, তবে তাদের দেশের অমুকটা আমি বন্ধ করে দেবো, অমুক অ্যাকশন নেবো, দেখতেন ভারত/বার্মা এক কথায় সোজা হয়ে যেতো্। কিন্তু সেটা কখনই তারা করে না।
“কারো সাথে শত্রুতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”।
কিন্তু উভয় পলিসি গ্রহণ করে নাই।
এজন্য ভারত বা বার্মা সরকার যদি বাংলাদেশের সাথে কোন অন্যায় করে, তবে বাংলাদেশ সরকার শুধু আশার কথাই শোনায়,
ভয়ের কথা শোণায় না।
সরকার যদি শুধু ১টা ভয়ের কথা শোনাতো- মানে ভারত/বার্মা যদি এটা না করে, তবে তাদের দেশের অমুকটা আমি বন্ধ করে দেবো, অমুক অ্যাকশন নেবো, দেখতেন ভারত/বার্মা এক কথায় সোজা হয়ে যেতো্। কিন্তু সেটা কখনই তারা করে না।
আমি সব সময় বলি- যেমন দেশের জনগণ তেমন তার সরকার।
এই পলিসি কিন্তু বাংলাদেশের মুসলমানদেরও পলিসি।
মুসলমানদের বিরুদ্ধে কিছু করলে মুসলমানরা কিন্তু পাল্টা কিছু করতে পারে না।
যার কারণে মুসলমানরা সারা জীবন নির্যাতিত হয়, সেই ক্ষত কখন সারে না, উন্নতিও হয় না। সময়ের সাথে মুসলমানদের উপর প্রেসার শুধু বাড়তেই থাকে।
মুসলমানরা শুধু হাই-হুতাশ করে, কিন্তু সমাধান হয় না।
কারণ তাদের পলিসির মধ্যে ভুল।
এই পলিসি কিন্তু বাংলাদেশের মুসলমানদেরও পলিসি।
মুসলমানদের বিরুদ্ধে কিছু করলে মুসলমানরা কিন্তু পাল্টা কিছু করতে পারে না।
যার কারণে মুসলমানরা সারা জীবন নির্যাতিত হয়, সেই ক্ষত কখন সারে না, উন্নতিও হয় না। সময়ের সাথে মুসলমানদের উপর প্রেসার শুধু বাড়তেই থাকে।
মুসলমানরা শুধু হাই-হুতাশ করে, কিন্তু সমাধান হয় না।
কারণ তাদের পলিসির মধ্যে ভুল।
অপরদিকে বাংলাদেশের হিন্দুদের কিন্তু এই পলিসি না।
এক হিন্দু ডিআইজি প্রিজন পার্থ গোপাল বনিককে দুদক পরিচালক ইউসুফ বানসুরি ধরছে,
কয়েকদিন পর ওর বউরে মেরে দেখায় দিলো- দেখ ! আামাদের গায়ে হাত দিলে কি শাস্তি হয়।
সুতরাং হিন্দুদের গায়ে হাত দিলে হিসেব করে হাত দিবি।
এক হিন্দু ডিআইজি প্রিজন পার্থ গোপাল বনিককে দুদক পরিচালক ইউসুফ বানসুরি ধরছে,
কয়েকদিন পর ওর বউরে মেরে দেখায় দিলো- দেখ ! আামাদের গায়ে হাত দিলে কি শাস্তি হয়।
সুতরাং হিন্দুদের গায়ে হাত দিলে হিসেব করে হাত দিবি।
এক মাইরে এখন থেকে প্রশাসনের মুসলিম কর্মকর্তারা হিন্দুদের হিসেব করে ধরবে।
(চলবে)