রাইড শেয়ারিং কোম্পানি সহজ লিমিটেডের ম্যানেজমেন্টে রাজীব ভট্টাচার্যকে নিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। তবে তাদের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া গেলো শুধু রাজীব ভট্টাচার্য নয়, তাদের ম্যানেজমেন্টের সিংহভাগই ভারতীয় নাগরিকদের দখলে। অন্যান্য দায়িত্বে আছে ভারতীয় নাগরিক সন্দীপ দেবনাথ, অরিন্দম বিশ্বাস, ভিনয় চালকে।
কয়েক বছর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় শ্লোগান ছিলো, “মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন' । এজন্য সে নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিলো ‘আমেরিকানদের সবার ওপরে অগ্রাধিকার দিতে হবে’। সেই নীতির অংশ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাকুরীর বাজারে যেন মাকিনীদের অগ্রাধিকার থাকে সেজন্য ক্ষমতায় আসার পর ট্রাম্প বিশেষ পলিসি নেয়, যার নাম 'বাই আমেরিকান, হায়ার আমেরিকান'।
এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প ঘোষনা দেয়- মার্কিন সকল প্রতিষ্ঠানে বিদেশীদের বদলে সবার আগে মার্কিনীদেরই কাজ দেওয়ার জন্য তাগিদ দিতে হবে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ পেতে বিদেশী কোন ঠিকাদার বা কোম্পানি যেনো অংশ নিতে না পারে তা কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দেয়া হলো। (https://bbc.in/2jWrHhj)
এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প ঘোষনা দেয়- মার্কিন সকল প্রতিষ্ঠানে বিদেশীদের বদলে সবার আগে মার্কিনীদেরই কাজ দেওয়ার জন্য তাগিদ দিতে হবে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ পেতে বিদেশী কোন ঠিকাদার বা কোম্পানি যেনো অংশ নিতে না পারে তা কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দেয়া হলো। (https://bbc.in/2jWrHhj)
এজন্য যুক্তরাষ্ট্র সে দেশ থেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহনকারী বিদেশীদের কোন কোম্পানী চাকুরী দিলেও তার জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানীর দৈনিক সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি দিতে হয়। যদি সে দেশে উক্ত পদে কোন আবেদন না থাকে তবেই তাকে নিয়োগ দেয়া হয়। এরপরও ঐ বিদেশীকে ফেডারেল সরকারকে ২৫%, রাজ্যকে ১০% , ১০% ভ্যাট অর্থাৎ ৪৫ % ট্যাক্স প্রদান করতে হয়।
ব্রিটেনেও একই নিয়ম
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাইরে, যেমন এশিয়ান স্কীলড ওয়ার্কার কাউকে নিতে হলে পত্রিকায় চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়ে পুরা ইউরোপে একান্তই কাউকে না পাওয়া গেলে তারপর তাকে নিতে পারে কোনো কোম্পানী।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বাইরে, যেমন এশিয়ান স্কীলড ওয়ার্কার কাউকে নিতে হলে পত্রিকায় চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়ে পুরা ইউরোপে একান্তই কাউকে না পাওয়া গেলে তারপর তাকে নিতে পারে কোনো কোম্পানী।
বলাবাহুল্য বাংলাদেশের বেকারত্বের অভিশাপ একটি বড় সমস্যা।
ভার্সিটিগুলোতে লক্ষ লক্ষ ছেলে লেখাপড়া করছে, কিন্তু তারা জানে না,
পড়ালেখা শেষ করলে চাকুরী অদৌ হবে কি না ?
কারণ তাদের বড় ভাইরা পড়ালেখা বহু আগে শেষ করে, চাকুরী খুজতে খুজতে
জুতার তলা শেষ করে ফেলেছে। সিনিয়ররাই যদি না পায়, তবে জুনিয়ররা পাবে কিভাবে?
এ অবস্থায় যদি ১০ লক্ষ ভারতীয় বাংলাদেশের জব মার্কেট দখল করে রাখে, তবে বাংলাদেশের বেকার সমাজের কি অবস্থা হচ্ছে ?
‘চাকরীটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছো’ বলে আগে ভারতীয় বেকার প্রেমিকদের যে গানটা ছিলো, সেটা তারা এখন বাংলাদেশী বেকার প্রেমিকদের গলায় ধরিয়ে দিয়েছে।
ভার্সিটিগুলোতে লক্ষ লক্ষ ছেলে লেখাপড়া করছে, কিন্তু তারা জানে না,
পড়ালেখা শেষ করলে চাকুরী অদৌ হবে কি না ?
কারণ তাদের বড় ভাইরা পড়ালেখা বহু আগে শেষ করে, চাকুরী খুজতে খুজতে
জুতার তলা শেষ করে ফেলেছে। সিনিয়ররাই যদি না পায়, তবে জুনিয়ররা পাবে কিভাবে?
এ অবস্থায় যদি ১০ লক্ষ ভারতীয় বাংলাদেশের জব মার্কেট দখল করে রাখে, তবে বাংলাদেশের বেকার সমাজের কি অবস্থা হচ্ছে ?
‘চাকরীটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছো’ বলে আগে ভারতীয় বেকার প্রেমিকদের যে গানটা ছিলো, সেটা তারা এখন বাংলাদেশী বেকার প্রেমিকদের গলায় ধরিয়ে দিয়েছে।
আমার কথা হলো-
যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনকে অনুসরণ করে একটি নিয়ম বা আইন করা যায় -
সহজ লিমিটেডের মত কোম্পানিগুলো আগে বিজ্ঞপ্তি দিবে দেশী লোক কর্মকর্তা/কর্মী নেয়ার জন্য।
যখন দেশী কর্মী/কর্মকর্তা না পাওয়া যাবে, তখন না হয় বিদেশী নেয়া যাবে।
যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ব্রিটেনকে অনুসরণ করে একটি নিয়ম বা আইন করা যায় -
সহজ লিমিটেডের মত কোম্পানিগুলো আগে বিজ্ঞপ্তি দিবে দেশী লোক কর্মকর্তা/কর্মী নেয়ার জন্য।
যখন দেশী কর্মী/কর্মকর্তা না পাওয়া যাবে, তখন না হয় বিদেশী নেয়া যাবে।
আর কর্মদক্ষতার কথা বলছেন ?
বাংলাদেশের তরুণরা ভারতীয়দের থেকে অনেক কিছুতেই এগিয়ে,
শুধু একটি জিনিসে পিছিয়ে, সেটা হলো মালিকদের ভারতীদের মত তোয়াজ আর তেলবাজি করতে পারে না। এই তোয়াজ আর তেলবাজির জন্য অনেক মালিক ভারতীয়দের পছন্দ করে।
বাংলাদেশের তরুণরা ভারতীয়দের থেকে অনেক কিছুতেই এগিয়ে,
শুধু একটি জিনিসে পিছিয়ে, সেটা হলো মালিকদের ভারতীদের মত তোয়াজ আর তেলবাজি করতে পারে না। এই তোয়াজ আর তেলবাজির জন্য অনেক মালিক ভারতীয়দের পছন্দ করে।
আর অন্য কর্মদক্ষতার প্রশ্ন যদি তুলেন, তবে বলবো-
মানুষ শিখিয়ে দিলে পারে না, এমন কোন কিছু নেই।
যে সব পদে বিদেশী নিয়োগ করতে হচ্ছে, সে পদের জন্য আলাদা ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করলেই হয়।
এটা ঠিক, হঠাৎ করে কিছু হবে না, কিন্তু ৫ বছরের টার্গেট নিয়ে কাজ করলে কোন কিছুই অসম্ভব না।
মানুষ শিখিয়ে দিলে পারে না, এমন কোন কিছু নেই।
যে সব পদে বিদেশী নিয়োগ করতে হচ্ছে, সে পদের জন্য আলাদা ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করলেই হয়।
এটা ঠিক, হঠাৎ করে কিছু হবে না, কিন্তু ৫ বছরের টার্গেট নিয়ে কাজ করলে কোন কিছুই অসম্ভব না।
তবে অনেকে ভাবতে পারেন, উচু পদগুলোতে ভারতীয়রা থাকলে সমস্যা কোথায় ?
আমরা তো বাকিগুলোতে আছি।
কিন্তু আমি বলবো, সমস্যা আছে। দুর্বলতর অর্থনীতি হতে থাকা ভারত যদি তাদের ম্যানেজমেন্টের জোরে বাংলাদেশের দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থশ্রেণীর জবে ভারতীয়দের কর্মী ঢুকানো শুরু করে তখন কি করবেন ? আমার জানা মতে সেই কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েও গেছে।
আমরা তো বাকিগুলোতে আছি।
কিন্তু আমি বলবো, সমস্যা আছে। দুর্বলতর অর্থনীতি হতে থাকা ভারত যদি তাদের ম্যানেজমেন্টের জোরে বাংলাদেশের দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থশ্রেণীর জবে ভারতীয়দের কর্মী ঢুকানো শুরু করে তখন কি করবেন ? আমার জানা মতে সেই কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েও গেছে।
বলাবাহুল্য ভারতীয়রা ম্যানেজমেন্টে থাকলে বাংলাদেশীদের জন্য কি সমস্যা সেটা মিডল ইস্টে কর্মরত বাংলাদেশীরা ভালো বলতে পারবেন। শুধু মিডল ইস্ট কেন, বাংলাদেশেও ম্যানেজমেন্টে থেকে ভারতীয়রা কিভাবে বিদ্বেষের ছড়ি ঘুড়ায় সেটা বাংলাদেশী কর্মীরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। শুধু উচু পদে না, ভারতীয়রা নিচু পদ বা শ্রমিক হিসেবে থাকলেও সমস্যা। আপনি মালয়েশিয়ার দিকে তাকান, সেখানে তামিল শ্রমিকদের দ্বারা বাংলাদেশীরা কতটুকু নির্যাতিত সেটার খবর নিন। বাংলাদেশেরও কি তবে সেই হাওয়া নিয়ে আসতে চান ?
আর যতই দক্ষতার বুলি কপচান, এই দক্ষতা অর্জন না করতে দেয়ার পেছনে রয়েছে হরেক রকম গোপন পলিসি।
একটা উদহারণ দেই, ২০১৬ সালে বুয়েটে ‘বাংলাদেশ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সামিট’ নামক এক অনুষ্ঠানে খাসির মাংশের বদলে গরুর মাংশ দেয়া হয়েছে, এই অজুহাতে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করতে আন্দোলনে নামে বুয়েটের হিন্দুরা। হিন্দুদের দাবীর মুখে এক সময় সেই অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয় বুয়েট প্রশাসন। সেই অনুষ্ঠানের পর ফেসবুকে একজন লিখে-
“সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সামিট হচ্ছে বুয়েটের ইতিহাসে প্রথম সিভিল সামিট। এ প্রোগ্রামে বাংলাদেশের সব বড় বড় সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা অংশগ্রহণ করেন। তরুণ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের অংশগ্রহণ এবং গবেষণা ও কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যত উজ্জল করাই ছিলো এর লক্ষ্য। মূলত এই প্রোগ্রামটি ছিলো বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচণ, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তাদের প্রতিভা বিকাশে নতুন দ্বার উন্মোচণের সুযোগ করে দিয়েছিলো।...... আমরা সবাই জানি, বর্তমানে বাংলাদেশে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একচেটিয়ে অধিপত্য সৃষ্টি করে যাচ্ছে ভারত। বাংলাদেশের নির্মাণ শিল্পে এখন অনেক ক্ষেত্রেই ভারতীয় নাগরিক ও ভারতীয় কোম্পানি। বাংলাদেশের অনেক সেতু, ফ্লাইওভারসহ সব বড় বড় প্রজেক্ট ভারতীয় কোম্পানিগুলোর হাতে। বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি হয়ত উপর দিয়ে নাম প্রদর্শন করছে, কিন্তু ভেতর ভেতর ভারত সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে। বলাবাহুল্য এক্ষেত্রে অনেকে হয়ত দাবি করবে, বাংলাদেশে সিভিলদের এত বড় কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু বুয়েটে যে সিভিল সামিট চলছিলো সেটার আলটিমেট লক্ষ্য ছিলো শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ারদের সুযোগ করে দেয়া। এই সামিট সফল হলে যে ভারত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতো তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই যে কোন অজুহাতে সেই প্রোগাম ভণ্ডুল করাই ছিলো ভারতের অন্যতম লক্ষ্য, আর সেই কাজটি করা হয়েছে সামান্য একটা গরুর মাংশ ইস্যু দিয়ে। আর বোকা মুসলিম ছাত্ররা সেটাই গিলেছে।.....পুরো বিষয়টি কলকাঠি নেড়েছে বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি শুভ্র জ্যোতি টিকাদার.....উল্লেখ্য, বুয়েটে অনেক হিন্দুই ইসকন ও বিজেপির বাংলাদেশী কর্মী হিসেবে কাজ করে। (https://bit.ly/2koMs5p)
একটা উদহারণ দেই, ২০১৬ সালে বুয়েটে ‘বাংলাদেশ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সামিট’ নামক এক অনুষ্ঠানে খাসির মাংশের বদলে গরুর মাংশ দেয়া হয়েছে, এই অজুহাতে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করতে আন্দোলনে নামে বুয়েটের হিন্দুরা। হিন্দুদের দাবীর মুখে এক সময় সেই অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয় বুয়েট প্রশাসন। সেই অনুষ্ঠানের পর ফেসবুকে একজন লিখে-
“সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সামিট হচ্ছে বুয়েটের ইতিহাসে প্রথম সিভিল সামিট। এ প্রোগ্রামে বাংলাদেশের সব বড় বড় সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা অংশগ্রহণ করেন। তরুণ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের অংশগ্রহণ এবং গবেষণা ও কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যত উজ্জল করাই ছিলো এর লক্ষ্য। মূলত এই প্রোগ্রামটি ছিলো বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচণ, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তাদের প্রতিভা বিকাশে নতুন দ্বার উন্মোচণের সুযোগ করে দিয়েছিলো।...... আমরা সবাই জানি, বর্তমানে বাংলাদেশে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একচেটিয়ে অধিপত্য সৃষ্টি করে যাচ্ছে ভারত। বাংলাদেশের নির্মাণ শিল্পে এখন অনেক ক্ষেত্রেই ভারতীয় নাগরিক ও ভারতীয় কোম্পানি। বাংলাদেশের অনেক সেতু, ফ্লাইওভারসহ সব বড় বড় প্রজেক্ট ভারতীয় কোম্পানিগুলোর হাতে। বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি হয়ত উপর দিয়ে নাম প্রদর্শন করছে, কিন্তু ভেতর ভেতর ভারত সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে। বলাবাহুল্য এক্ষেত্রে অনেকে হয়ত দাবি করবে, বাংলাদেশে সিভিলদের এত বড় কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু বুয়েটে যে সিভিল সামিট চলছিলো সেটার আলটিমেট লক্ষ্য ছিলো শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ারদের সুযোগ করে দেয়া। এই সামিট সফল হলে যে ভারত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতো তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই যে কোন অজুহাতে সেই প্রোগাম ভণ্ডুল করাই ছিলো ভারতের অন্যতম লক্ষ্য, আর সেই কাজটি করা হয়েছে সামান্য একটা গরুর মাংশ ইস্যু দিয়ে। আর বোকা মুসলিম ছাত্ররা সেটাই গিলেছে।.....পুরো বিষয়টি কলকাঠি নেড়েছে বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি শুভ্র জ্যোতি টিকাদার.....উল্লেখ্য, বুয়েটে অনেক হিন্দুই ইসকন ও বিজেপির বাংলাদেশী কর্মী হিসেবে কাজ করে। (https://bit.ly/2koMs5p)
এত সব বিষয় দেখে আমার মনে হয়-
বাংলাদেশের জব সেক্টেরে ভারতীয় আগ্রাসন রুখতে সচেতন মহলকে দ্রুত এগিয়ে আসতে হবে।
কারণ- দেশের জব সেক্টর ভারতের দখলে চলে যাওয়ায় একদিকে যেমন বাংলাদেশের মেধাগুলো বিদেশে চলে যাচ্ছে,
অন্যদিকে অনেকে চাকুরী না পেয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পুরো জাতিকে স্থবির করে তুলেছে।
দেশ ও জাতির কল্যানেই তাই দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে- “ভারতীয় খেদাও, বেকার বাচাও” পলিসি।
বাংলাদেশের জব সেক্টেরে ভারতীয় আগ্রাসন রুখতে সচেতন মহলকে দ্রুত এগিয়ে আসতে হবে।
কারণ- দেশের জব সেক্টর ভারতের দখলে চলে যাওয়ায় একদিকে যেমন বাংলাদেশের মেধাগুলো বিদেশে চলে যাচ্ছে,
অন্যদিকে অনেকে চাকুরী না পেয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পুরো জাতিকে স্থবির করে তুলেছে।
দেশ ও জাতির কল্যানেই তাই দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে- “ভারতীয় খেদাও, বেকার বাচাও” পলিসি।