বঙ্গবন্ধু আর সংবিধান দুটোই রাষ্ট্রীয়ভাবে ত্যাগ করা জরুরী হয়ে পড়েছে
বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ অনুচ্ছেদে ৩টি বিষয়- মদ, পতিতাবৃত্তি ও জুয়া খেলা নিষিদ্ধের কথা বলা আছে। অথচ এই তিনটি বিষয় বর্তমানে চলতেছে। এর মধ্যে মদ আর পতিতাবৃত্তি সরকারীভাবে লাইসেন্স নিয়ে বৈধতার অনুমোদন আগেই দিয়েছে সরকার, আর আজকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাসিনো জুয়াকে বৈধ করতে লাইসেন্স দেয়ার কথা বললো। (https://bit.ly/2kYTGgC)
আমার কথা হলো-
সংবিধানকে বলা হচ্ছে দেশের শীর্ষ আইন,
অথচ সেই সংবিধানে মদ, পতিতাবৃত্তি আর জুয়া খেলাকে অবৈধ ঘোষণা করা হলেও সরকারীভাবে সেই তিনটি কাজকে বৈধতা দেয়া হচ্ছে। তাই সেই সংবিধানের কি গুরুত্ব থাকতে পারে ?
অবিলম্বে এই অপ্রয়োজনীয় বইটি আস্তকুড়েতে নিক্ষেপ করা হোক।
সংবিধানকে বলা হচ্ছে দেশের শীর্ষ আইন,
অথচ সেই সংবিধানে মদ, পতিতাবৃত্তি আর জুয়া খেলাকে অবৈধ ঘোষণা করা হলেও সরকারীভাবে সেই তিনটি কাজকে বৈধতা দেয়া হচ্ছে। তাই সেই সংবিধানের কি গুরুত্ব থাকতে পারে ?
অবিলম্বে এই অপ্রয়োজনীয় বইটি আস্তকুড়েতে নিক্ষেপ করা হোক।
আরেকটি বিষয় দেশে বাদ দেয়া জরুরী হয়ে পড়েছে। সেটা হলো-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনাকে। রাষ্ট্রীয় সকল বইপত্র, কার্যাবলী থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেয়ার দাবী জানাচ্ছি। কারণ বঙ্গবন্ধু যে নিয়ম-নীতি অনুসারে দেশ চালাতেন, বর্তমানে সে নিয়মগুলোর রাষ্ট্রীয়ভাবে উল্টো করা হচ্ছে। যেমন-বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানের মদ আর জুয়া নিষিদ্ধ করেছিলেন। তিনি পতিতাদের পেশা থেকে বের করতে গণবিয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন। অথচ আজকে সরকার মুখস্ত বঙ্গবন্ধুর চেতনা বাস্তবায়নকারী দাবী করলেও মদ, জুয়া আর পতিতাবৃত্তিকে লাইসেন্স দিয়ে করতে অনুমোদন দিচ্ছে।
যেহেতু সরকার বঙ্গবন্ধুর চেতনার সম্পূর্ণ বিরুদ্ধ কাজ করে, তাই সংবিধানের মত বঙ্গবন্ধুর নামটিও রাষ্ট্রীয়ভাবে ত্যাগ করার দাবী জানাচ্ছি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আলোচনাকে। রাষ্ট্রীয় সকল বইপত্র, কার্যাবলী থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেয়ার দাবী জানাচ্ছি। কারণ বঙ্গবন্ধু যে নিয়ম-নীতি অনুসারে দেশ চালাতেন, বর্তমানে সে নিয়মগুলোর রাষ্ট্রীয়ভাবে উল্টো করা হচ্ছে। যেমন-বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানের মদ আর জুয়া নিষিদ্ধ করেছিলেন। তিনি পতিতাদের পেশা থেকে বের করতে গণবিয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন। অথচ আজকে সরকার মুখস্ত বঙ্গবন্ধুর চেতনা বাস্তবায়নকারী দাবী করলেও মদ, জুয়া আর পতিতাবৃত্তিকে লাইসেন্স দিয়ে করতে অনুমোদন দিচ্ছে।
যেহেতু সরকার বঙ্গবন্ধুর চেতনার সম্পূর্ণ বিরুদ্ধ কাজ করে, তাই সংবিধানের মত বঙ্গবন্ধুর নামটিও রাষ্ট্রীয়ভাবে ত্যাগ করার দাবী জানাচ্ছি।