১) খবর : কাবিননামায় ‘কুমারি’ শব্দের ব্যবহার করা যাবে না, অবিবাহিত ব্যবহার করতে হবে : হাইকোর্ট (https://bit.ly/2HrZHdM)
মন্তব্য : আসলে এখানে সমস্যাটা নারীবাদীদের। কারণ নারীবাদীদের কুমারীত্ব শব্দখানা নিয়ে খুব এলার্জি। তাদের কথা হইলো- এটা থাকলেই কি, আর না থাকলেই কি? এর আগে তারাই প্রচার করেছিলো- “নারীদের ‘হাইম্যান’ বা ‘সতীপর্দা’ শুধু সেক্স্যুয়ারি ইন্টারকোর্স করলে নয় বরং দুর্ঘনায় নষ্ট হতে পারে, এর থাকা না থাকার কোন গুরুত্ব নাই।” কথা হইলো- দুর্ঘটনায় তো কত কিছুই নষ্ট হতে পারে, কিন্তু সেটার জন্য কি প্রাকৃতিক একটি বিষয়কে অস্বীকার করতে হবে ?
যাই হোক আমি হাইকোর্টের এ রায় নিয়ে কথা বলবো। আমার কথা হলো- কুমারি আর অবিবাহিত শব্দের মধ্যে পার্থক্যটা কোথায় ? পার্থক্যটা হইলো- কুমারি হইলো শারীরিক শব্দ, আর বিবাহিত হইলো আনুষ্ঠানিক চূক্তিভিত্তিক শব্দ। একটা মেয়েপ্রথম বৈধ বিয়ের মাধ্যমে তার কুমারিত্ব পর্যায় শেষ করবে, এটাই ধরে নেয়া হয়। কিন্তু হাইকোর্টের এ রায় অনুসারে একটা মেয়ে অনৈতিকভাবে কুমারিত্ব হারালেও সে অবিবাহিতই থাকবে এবং সেটাই লিখতে হবে। তারমানে দাড়াচ্ছে, হাইকোর্টের এ রায়টি নারীদের ব্যাভিচারের সুযোগ করে দিচ্ছে বা উৎসাহিত করছে, অথচ বাংলাদেশের আইন অনুসারে ব্যাভিচার দণ্ডনীয় অপরাধ। আমার মনে হচ্ছে, এ রায়ের মাধ্যমে হাইকোর্ট এক হিসেবে বিয়ে পূর্ব লিভ-টুগেদারের বৈধতা দিয়ে দিলো।
যাই হোক আমি হাইকোর্টের এ রায় নিয়ে কথা বলবো। আমার কথা হলো- কুমারি আর অবিবাহিত শব্দের মধ্যে পার্থক্যটা কোথায় ? পার্থক্যটা হইলো- কুমারি হইলো শারীরিক শব্দ, আর বিবাহিত হইলো আনুষ্ঠানিক চূক্তিভিত্তিক শব্দ। একটা মেয়েপ্রথম বৈধ বিয়ের মাধ্যমে তার কুমারিত্ব পর্যায় শেষ করবে, এটাই ধরে নেয়া হয়। কিন্তু হাইকোর্টের এ রায় অনুসারে একটা মেয়ে অনৈতিকভাবে কুমারিত্ব হারালেও সে অবিবাহিতই থাকবে এবং সেটাই লিখতে হবে। তারমানে দাড়াচ্ছে, হাইকোর্টের এ রায়টি নারীদের ব্যাভিচারের সুযোগ করে দিচ্ছে বা উৎসাহিত করছে, অথচ বাংলাদেশের আইন অনুসারে ব্যাভিচার দণ্ডনীয় অপরাধ। আমার মনে হচ্ছে, এ রায়ের মাধ্যমে হাইকোর্ট এক হিসেবে বিয়ে পূর্ব লিভ-টুগেদারের বৈধতা দিয়ে দিলো।
২) খাগড়াছড়ির নতুন ডিসি প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস (https://bit.ly/2Nx0vCi)
মন্তব্য : খাগড়াছড়ির পুরাতন ডিসি ছিলো শহীদুল ইসলাম। আজকে পরিবর্তন করে প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাসকে নতুন ডিসি করা হলো। কথা হইলো কিছুদিন আগে মাত্র খাগড়াছড়ি সীমান্তের ওপর পাশে ত্রিপুরায় একটি গোষ্ঠী পার্বত্য জেলাগুলোকে ভারতের অংশ করতে বললো। আর সেই দাবীর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে মুসলিম ডিসিকে পরিবর্তন করে হিন্দু ডিসি করা হলো। এই দুই ঘটনার মধ্যে কোন সংযোগ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা উচিত।
৩) ডেঙ্গু ও পেপে পাতার রস
মন্তব্য : হঠাৎ করে দক্ষিণ এশিয়ায় ডেঙ্গুর প্রকোপ মারাত্মক ভাবে দেখা যাচ্ছে। অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে, অসুস্থরাও সহজে সুস্থ হচ্ছে নাা। এ অবস্থায় অনেকের মনে আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে, কেউ এ অঞ্চলের মানুষের মধ্যে কোন রকম জীবাণু অস্ত্রের প্রযোগ ঘটালো না তো ? সাধারণত এ ধরনের জীবাণু অস্ত্র প্রয়োগের পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। তবে অনেকগুলো কারণের মধ্যে অন্যতম কারণ হলো ওষুধ ব্যবসা। উল্লেখ্য ২ বছর আগে ফিলিপাইনে ফরাসী ইহুদী কোম্পানি স্যানোফি কয়েক লক্ষ ফিলিপিনো শিশুর মধ্যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করার পর পর ডেঙ্গুর মহামারি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আর এখন সেই ইহুদী কোম্পানি স্যানোফি বলছে তাদের ভ্যাকসিন ‘ডেংভেক্সিয়া’ই হচ্ছে একমাত্র ডেঙ্গু মহামারি ওষুধ। এই ভ্যাকসিন নিতে ইতিমধ্যে তারা বিভিন্ন দেশেও যোগাযোগ করছে। বাংলাদেশেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে স্যানোফি এ ভ্যাকসিন আনার ব্যাপারে মিটিং করেছে। জনপ্রতি ভ্যাকসিনের মূল্য বাংলাদেশী টাকায় ৬ হাজার টাকার মত। কথা হলো- যদি সত্যিই এই ডেঙ্গু ষড়যন্ত্রমূলক এবং ব্যবসায়ীর উদ্দেশ্যে তৈরী করা হয়। তবে সেই ষড়যন্ত্র রুখতে সবচেয়ে বড় সফলতা হবে, যদি এই অসুখের বিকল্প কোন ওষুধ তৈরী করা যায়। ইতিমধ্যে মালয়েশিয়ায় গবেষণায় বের হয়েছে পেপে পাতার রস খেলে নাকি ডেঙ্গু সেরে যায় (HTTPS://BIT.LY/2NVQC67)। আবার বাংলাদেশেও অনেকে পেপে পাতার রস খেয়ে ডেঙ্গু নিরাময়ের খবর দিয়েছে। যদিও সরকারী কয়েকজন ডাক্তার টক শোতে এসে বিষয়টি গুরুত্বহীন করতে চাইছে। তবে আমি বলবো- যদি সত্যিই পেপে পাতার রস বা অন্য কোন বিকল্প ওষুধ এই ডেঙ্গু নিরাময় করতে পারে এবং এই ডেঙ্গু যদি ষড়যন্ত্রমূলক হয়, তবে পেপে পাতার রসের ব্যবহার হবে- ষড়যন্ত্রকারীদের সবচেয়ে উপযুক্ত জবাব।
৪) রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মুনাফা করেই বেতন নিতে হবে: অর্থমন্ত্রী (https://bit.ly/2NrLqBT)
মন্তব্য: এই কথাটা আমি অনেক আগেই স্ট্যাটাসে বলেছিলাম। শুধু সুদি প্রতিষ্ঠান ব্যাংক নয়, রাষ্ট্রায়ত্ব সকল প্রতিষ্ঠানকেই কষ্ট করে লাভ করে সেই লাভ থেকে নিজেদের বেতন নিতে হবে। এই কাজটা করলে- বাজেটের ২০% শতাংশ খরচ বা ১ লক্ষ কোটি টাকা বেচে যাবে। জনগণ কেন ট্যাক্সের টাকা দিয়ে ১১-১২ লক্ষ সরকারী চাকুরীজীবির বেতন-বোনাস চালাবে ? তাদের কি হাত-পা নেই ? তারা কি পঙ্গু ??
যেমন ধরুন- টেলিটক। সে বেসরকারী মোবাইল কোম্পানিগুলোর থেকে ঘুষ খেয়ে টেলিটককে বসিয়ে রেখেছে। যদি বলা হয়, “টেলিটক যদি লাভজনক প্রতিষ্ঠান না হয়, তবে কেউ বেতন পাবে না।” ব্যস দেখবেন, পরের দিন থেকে টেলিটক কিভাবে দারুণ পাবলিক সার্ভিস দেয়া শুরু করে। টেলিটকের সুবিধা পেয়ে সবাই অন্য কোম্পানির কথা ভুলেই যাবে। এতে জনগণও উপকৃত হবে, আবার দেশের টাকা দেশে থাকায় দেশ উপকৃত হবে।
যেমন ধরুন- টেলিটক। সে বেসরকারী মোবাইল কোম্পানিগুলোর থেকে ঘুষ খেয়ে টেলিটককে বসিয়ে রেখেছে। যদি বলা হয়, “টেলিটক যদি লাভজনক প্রতিষ্ঠান না হয়, তবে কেউ বেতন পাবে না।” ব্যস দেখবেন, পরের দিন থেকে টেলিটক কিভাবে দারুণ পাবলিক সার্ভিস দেয়া শুরু করে। টেলিটকের সুবিধা পেয়ে সবাই অন্য কোম্পানির কথা ভুলেই যাবে। এতে জনগণও উপকৃত হবে, আবার দেশের টাকা দেশে থাকায় দেশ উপকৃত হবে।