অনেকেই সরকারের পতন আন্দোলন নিয়ে কথা বলে।
অনেকে সরকার পতনে বিভিন্ন আন্দোলন দাড় করাতে চায়,
আবার অনেকে সরকার পতনে বিভিন্ন আন্দোলন করে ব্যর্থ হয়েও কুলকিনারা পাচ্ছে না।
এই সকল আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার অনেক কারণ আছে, তবে মূল কারণ হলো-
সব আন্দোলনের ইস্যুর সাথে সব জনগণ একমত হয় না,
অর্থাৎ আন্দোলনকারীরা এমন ইস্যু ক্রিয়েট করতে পারে না, যেই ইস্যুতে সবাই একমত।
অনেকে সরকার পতনে বিভিন্ন আন্দোলন দাড় করাতে চায়,
আবার অনেকে সরকার পতনে বিভিন্ন আন্দোলন করে ব্যর্থ হয়েও কুলকিনারা পাচ্ছে না।
এই সকল আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার অনেক কারণ আছে, তবে মূল কারণ হলো-
সব আন্দোলনের ইস্যুর সাথে সব জনগণ একমত হয় না,
অর্থাৎ আন্দোলনকারীরা এমন ইস্যু ক্রিয়েট করতে পারে না, যেই ইস্যুতে সবাই একমত।
কিন্তু আমার মনে হয়, সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের জন্য বর্তমানে সুর্বন সুযোগ হলো-
দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির ইস্যুকে দাড় করানো।
কারণ এই ইস্যুতে বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত,
তাই এই ইস্যুতে যদি একবার আন্দোলন তুলতে পারেন,
তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে অবশ্যই ব্যাপক জনসমর্থন পাবেন।
দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির ইস্যুকে দাড় করানো।
কারণ এই ইস্যুতে বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত,
তাই এই ইস্যুতে যদি একবার আন্দোলন তুলতে পারেন,
তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে অবশ্যই ব্যাপক জনসমর্থন পাবেন।
আবার কর্পোরেটোক্রেসি পলিসি হাতে নেয়ায়, আওয়ামী সরকারের পক্ষেও সম্ভব না,
দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরা,
বরং নিউক্লিয়ার চেইন রিয়্যাকশনের মত এই ব্যয় চুর্তুদিকে শুধু বৃদ্ধি পেতে থাকবে, কখনও হ্রাস পাবে না।।
ফলে জনগণ আন্দোলন করলেও সরকারের পক্ষ দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রা ব্যয় হ্রাস করে আন্দোলন বন্ধ করা সম্ভব হবে না। ফলে ক্ষোভ বৃদ্ধি পেতেই থাকবে এবং এক ইস্যুতে সবাই পয়েন্ট করলেই জনবিষ্ফোরণ ঘটবে, যা সরকারের পক্ষে অস্ত্র দিয়ে থামানো সম্ভব না।
দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরা,
বরং নিউক্লিয়ার চেইন রিয়্যাকশনের মত এই ব্যয় চুর্তুদিকে শুধু বৃদ্ধি পেতে থাকবে, কখনও হ্রাস পাবে না।।
ফলে জনগণ আন্দোলন করলেও সরকারের পক্ষ দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রা ব্যয় হ্রাস করে আন্দোলন বন্ধ করা সম্ভব হবে না। ফলে ক্ষোভ বৃদ্ধি পেতেই থাকবে এবং এক ইস্যুতে সবাই পয়েন্ট করলেই জনবিষ্ফোরণ ঘটবে, যা সরকারের পক্ষে অস্ত্র দিয়ে থামানো সম্ভব না।
আপনি যত আন্দোলনই করেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আন্দোলন হলো-
এই দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধি ইস্যু, পৃথিবীর বহু দেশে এই আন্দোলনেই সরকারের পতন ঘটেছে।
বাংলাদেশে সব ইস্যু ছেড়ে যদি সরকারবিরোধীরা সবাই এই এক ইস্যু ধরে,
তবে আমি হলফ করে বলতে পারি, সরকারের ক্ষমতা ত্যাগ ব্যতিত পিছু হটার সুযোগ নেই।
এই দ্রব্যমূল্য বা জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধি ইস্যু, পৃথিবীর বহু দেশে এই আন্দোলনেই সরকারের পতন ঘটেছে।
বাংলাদেশে সব ইস্যু ছেড়ে যদি সরকারবিরোধীরা সবাই এই এক ইস্যু ধরে,
তবে আমি হলফ করে বলতে পারি, সরকারের ক্ষমতা ত্যাগ ব্যতিত পিছু হটার সুযোগ নেই।
তবে আন্দোলনকারীদের মনে রাখতে হবে, কর্পোরেটোক্রেসি পলিসিতে
সরকার জনগণকে বার বার উন্নয়ন দেখিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে,
তাই শুধু দ্রব্যমূল্য হ্রাস চাইলেই হবে না, এই কথিত উন্নয়নকেও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাতে হবে।
এজন্য শ্লোগান হতে হবে- “উন্নয়ন চাই না, খরচ কমান”।
অর্থাৎ যে কোন খরচ হ্রাসকেই প্রকৃতপক্ষে উন্নয়ন হিসেবে দেখা হবে, ইট-বালি-সিমেন্টের কোন প্রজেক্টকে উন্নয়ন হিসেবে দেখা হবে না। এছাড়া প্রতিটি উন্নয়নের কারণে খরচ বেড়েছে না কমেছে তার হিসেব হাতে কলমে দেখাতে হবে। যারা বিরোধীদল, তারা সব ইস্যু বাদ দিয়ে শুধু একটা ইস্যুকেই ভাইরাল করে দেখুন, টনিকের মত কাজ হবে, গ্যারান্টি দিয়ে বললাম।
সরকার জনগণকে বার বার উন্নয়ন দেখিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে,
তাই শুধু দ্রব্যমূল্য হ্রাস চাইলেই হবে না, এই কথিত উন্নয়নকেও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাতে হবে।
এজন্য শ্লোগান হতে হবে- “উন্নয়ন চাই না, খরচ কমান”।
অর্থাৎ যে কোন খরচ হ্রাসকেই প্রকৃতপক্ষে উন্নয়ন হিসেবে দেখা হবে, ইট-বালি-সিমেন্টের কোন প্রজেক্টকে উন্নয়ন হিসেবে দেখা হবে না। এছাড়া প্রতিটি উন্নয়নের কারণে খরচ বেড়েছে না কমেছে তার হিসেব হাতে কলমে দেখাতে হবে। যারা বিরোধীদল, তারা সব ইস্যু বাদ দিয়ে শুধু একটা ইস্যুকেই ভাইরাল করে দেখুন, টনিকের মত কাজ হবে, গ্যারান্টি দিয়ে বললাম।