সম্প্রতি ঘটে যাওয়ায় ৩টি ঘটনা ছেড়ে দেয়ার মত নয়
(১) মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলায় চাবাগানগুলোতে উপজাতি হিন্দুদের আধিক্য। সেখানে উপজাতি হিন্দুদের নেতৃত্ব দেয় ইসকন (সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা এই মৌলভীবাজার জেলার উপজাতি হিন্দু)। ঐ এলাকায় ইসকনের আস্তানার নাম- রঙ্গীরকুল বিদ্যাশ্রম। বিশেষ করে কুলাউড়া উপজেলার লুয়াইনি চা বাগান এলাকায় এই ইসকনী হিন্দুদের কারণে মুসলমানরা ঠিকমত গরু জবাই করতে পারে না। তারা ইতিমধ্যে ঐ এলাকার বিভিন্ন স্পটে গরু জবাই নিষিদ্ধ বলে ঘোষণাও দিয়েছে। গত এপ্রিলের ঘটনা, লুয়াইনি চা বাগান এলাকায় এক মসজিদের ইমাম সাহেব একটি গরু জবাই করলে স্থানীয় শত শত হিন্দু একজোট হয়ে ইমাম সাহেবের বাড়িতে হামলা চালায়, ভারতীয় উগ্রহিন্দুদের অনুকরণে। (https://bit.ly/2K1XsiD, https://bit.ly/2NtTgun)
(২) গত শুক্রবারের ঘটনা। যশোরের অভয়নগরে জুম্মার নামাজের সময় মন্দিরের মাইকে জোরে গান বাজিয়ে রাখে হিন্দুরা। এতে স্থানীয় এক মুসলিম যুবক মন্দিরে গিয়ে মাইক বন্ধ করতে বলে। কিন্তু জুম্মার নামাজের সময় মাইন বন্ধ না করে উল্টো হিন্দুরা তার সাথে খারাপ ব্যবহার করে। এতে ঐ মুসলিম যুবক ক্ষিপ্ত হয়ে মূর্তিতে ধাক্কা মারে। এরপর হিন্দুরা পুলিশ ডেকে ঐ মুসলিমকে গ্রেফতার করায়। ঐ মুসলিম যুবকের নামে মামলা দেয়া হয়েছে। (https://bit.ly/36TXljc)
উল্লেখ্য যশোরের অভয়নগরে ইসকনের আধিক্য আছে। ঐ এলাকায় ইসকন মন্দিরের নাম- রূপ সনাতন স্মৃতি তীর্থ। আরো উল্লেখ্য- কিছুদিন আগে আমি এক স্ট্যাটাসে বলেছিলাম- কেন ইসকন বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতার তৈরীর জন্য দায়ী। বলেছিলাম- ইসকনীদের শিক্ষা হচ্ছে মুসলমানদের নামাজের সময় মাইক বাজিয়ে মুসলমানদের পায়ে পা লাগিয়ে দাঙ্গা বাধানো। (https://bit.ly/2PW1JrF)
উল্লেখ্য যশোরের অভয়নগরে ইসকনের আধিক্য আছে। ঐ এলাকায় ইসকন মন্দিরের নাম- রূপ সনাতন স্মৃতি তীর্থ। আরো উল্লেখ্য- কিছুদিন আগে আমি এক স্ট্যাটাসে বলেছিলাম- কেন ইসকন বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতার তৈরীর জন্য দায়ী। বলেছিলাম- ইসকনীদের শিক্ষা হচ্ছে মুসলমানদের নামাজের সময় মাইক বাজিয়ে মুসলমানদের পায়ে পা লাগিয়ে দাঙ্গা বাধানো। (https://bit.ly/2PW1JrF)
(৩) কয়েকদিন আগের ঘটনা। রাজধানীর টিকাটুলিতে হাসপাতালের যায়গা দখল করতে যায় ইসকন। এতে স্থানীয় মুসলমানদের সাথে তাদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটনা। তারা রটায় হাসপাতাল নাকি তাদের মন্দিরের জমি দখল করে রেখেছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো ঐ ট্র্যাস্টের দাতা আশ্রম ও হাসপাতালের জমি আলাদা করে দেয়। কিন্তু ৭-৮ বছর আগে ঐ মন্দির কমিটিতে ইসকনের সদস্যরা ঢুকে (সাবেক ইকসনী প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার বন্ধু সুব্রত চৌধুরী এবং রানা দাশ গুপ্ত)। অতি সম্প্রতি ঐ ট্রাস্টে পদাাধিকার বলে সভাপতি স্থানীয় কাউন্সিলর গ্রেফতার হলে তার সুযোগটা নেয় এবং হাসপাতালের জমি দখলের চেষ্টা চালায়, হাসপাতালের সামনে দেয়াল তুলে দেয়। এতে স্থানীয় জনগণের সাথে তাদের উত্তেজনা তৈরী হয়। সবচেয়ে লক্ষ্যণীয় বিষয় ছিলো ইসকনের লোকজন হাসপাতালের জমি দখল করতে গেলেও সমস্ত মিডিয়া মন্দিরের পক্ষই নেয়, এক্ষেত্রে মিডিয়ার কাছে হাসপাতালের থেকে মন্দির অধিক মানবিক স্থান হয়ে যায়।
(ক- https://youtu.be/MmRhks_6yHU,
খ-https://youtu.be/OTIw-7y4kuU,
গ-https://youtu.be/YprsjxZ78Z4?t=106)
(ক- https://youtu.be/MmRhks_6yHU,
খ-https://youtu.be/OTIw-7y4kuU,
গ-https://youtu.be/YprsjxZ78Z4?t=106)
এগুলো ঘটনাগুলোকে যদি আপনি বিচ্ছিন্ন বলে এড়িয়ে যান, তবে ভুল করবেন।
বরং এই বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোই খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে সমাজের মূল ঘটনা হয়ে দাড়াচ্ছে,
তখন এর দ্বারা আক্রান্ত হতে আপনিও বাদ যাবেন না
বরং এই বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোই খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে সমাজের মূল ঘটনা হয়ে দাড়াচ্ছে,
তখন এর দ্বারা আক্রান্ত হতে আপনিও বাদ যাবেন না