শেখ হাসিনা কালকে রাতে ভারত থেকে ফিরেছে।
আজকে দুপুরেই সে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়েছে পূজায় অংশগ্রহণ করতে। সময় কাটিয়েছে কয়েক ঘণ্টা। সেখানে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেছে, আমি শুধু পূজার জন্য এত দ্রুত দেশে ফিরেছি। (https://bit.ly/2pUzRtd)
আজকে দুপুরেই সে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়েছে পূজায় অংশগ্রহণ করতে। সময় কাটিয়েছে কয়েক ঘণ্টা। সেখানে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেছে, আমি শুধু পূজার জন্য এত দ্রুত দেশে ফিরেছি। (https://bit.ly/2pUzRtd)
কথা হলো- শেখ হাসিনা দেশে আছে, পূজার মণ্ডপে গিয়ে হিন্দুদের সাথে এত এত কথা বলতেছে, এত সময় ব্যয় করতেছে। কিন্তু যে আবরার হত্যা নিয়ে পুরো দেশ তোলপাড় হচ্ছে, সেটা নিয়ে মুখ বন্ধ করে আছে কেন ? তবে কি জনগণ ভাববে- এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে তার সমর্থন আছে ?
আরেকটা বিষয় আমি বুঝলাম না, এত এত পুলিশ অফিসার থাকতে, বুয়েটে বিশেষ ধর্মের অনুসারি কৃষ্ণপদ রায়কে কেন পাঠানো হলো ? আর কৃষ্ণপদ যদি যায়ও, তবে সিসিটিভি ফুটেজ দিয়ে তার কেন এত গরিমসি ? কেন ২০ মিনিটের ফুটেজ এডিট করে ২ মিনিটের ফুটেজ ছাত্রদের হাতে দিচ্ছে কৃষ্ণপদ ? কেন শত শত বুয়েটিয়ানের আন্দোলনের পরেও পুরো ২০ মিনিটের ভিডিওটা দিচ্ছে না ?
আমি কোথা থেকে যেন একবার শুনেছিলাম-
শেখ হাসিনা ভারত সরকারের কাছে দেশকে হস্তান্তর করবে, আর বিজেপী কর্মীরা তাকে একমাত্র সমর্থন ও নিরাপত্তা দিয়ে টিকিয়ে রাখবে। ভারতের মত বাংলাদেশেও উগ্রহিন্দুত্ববাদ কায়েম করবে। ভারতে যেভাবে মুসলমান মারছে, বাংলাদেশেও সেভাবে মারবে। আর শেখ হাসিনা হবে শুধু ভারতের পুতুল সরকার, আর কিছু না।
শেখ হাসিনা ভারত সরকারের কাছে দেশকে হস্তান্তর করবে, আর বিজেপী কর্মীরা তাকে একমাত্র সমর্থন ও নিরাপত্তা দিয়ে টিকিয়ে রাখবে। ভারতের মত বাংলাদেশেও উগ্রহিন্দুত্ববাদ কায়েম করবে। ভারতে যেভাবে মুসলমান মারছে, বাংলাদেশেও সেভাবে মারবে। আর শেখ হাসিনা হবে শুধু ভারতের পুতুল সরকার, আর কিছু না।
যদিও আমি শোনা কথা বিশ্বাস করতে চাই না, কিন্তু কেন যেন সেই শোনা কথাই মাঝে মাঝে সত্য হওয়ার দিকে এগিয়ে যায়।