কিন্তু আমি এ ইস্যুতে স্ট্যাটাস দিতে রাজি নই।
কারণ আমি বাঙালী, এই ইস্যুতে কাশেম সুলাইমানির পক্ষে স্ট্যাটাস দিলে,
ইরানের দুইটাকা লাভ হবে না, আবার
তার বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিলে ইরানের দুই টাকা ক্ষতি হবে না।
কিন্তু এ ইস্যুটা তুললেই, যেটা ক্ষতি হবে- সেটা হলো বাংলাদেশীদের মধ্যে বিভক্তি তৈরী হবে,
শিয়াপক্ষ সুন্নীপক্ষ তৈরী হবে।
এমনিতেই বাঙালী ইসলামপন্থীরা হাজারও দল-উপদলে বিভক্ত,
একজন অন্যজনকে পেলে কাফির ফতওয়া দেয়, সুযোগ পেলে পিটানি দিতে ছাড়ে না,
এরমধ্যে নতুন করে যদি মিডলইস্টের শিয়া-সুন্নির বিরোধ আমদানি করে নিয়ে আসেন,
আরেকটা বড় বিরোধ বাড়লো।
আমার কথা হলো, মিডলইস্টে অনেক ভালো কিছু আছে, সেগুলো আমদানি করেন,
দ্বন্দ্ব আমদানি করেন কেন ?
মিডলইস্টের অনেক কিছু থেকেও আজ তারা শিয়া-সুন্নী দ্বন্দ্বের কারণে দিশেহারা,
এই দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে পশ্চিমারা মিডল ইস্টকে ‘খেয়ে দিচ্ছে’ বহুদিন ধরে,
এই দ্বন্দ্বের কারণে মিডল ইস্ট মাটির নিচে এত সম্পদ নিয়েও হয়েছে যুদ্ধ বিধ্বস্ত অঞ্চল,
আর সেখান থেকে ফায়দা দিয়ে পশ্চিমারা কাগজের নোট ছেপে বিশ্বজুড়ে ডলার নামে বিক্রি করে যাচ্ছে।
তাই বাংলাদেশী ভাইদের বলছি, ভাই এমনিতেই দলাদলিতে বাচতেছি না,
আর দয়া করে মিডলইস্টের শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্ব বাংলাদেশে আমদানি কইরেন না।
এতে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে, লাভ হবে না।
দ্বন্দ্ব আমদানি করেন কেন ?
মিডলইস্টের অনেক কিছু থেকেও আজ তারা শিয়া-সুন্নী দ্বন্দ্বের কারণে দিশেহারা,
এই দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে পশ্চিমারা মিডল ইস্টকে ‘খেয়ে দিচ্ছে’ বহুদিন ধরে,
এই দ্বন্দ্বের কারণে মিডল ইস্ট মাটির নিচে এত সম্পদ নিয়েও হয়েছে যুদ্ধ বিধ্বস্ত অঞ্চল,
আর সেখান থেকে ফায়দা দিয়ে পশ্চিমারা কাগজের নোট ছেপে বিশ্বজুড়ে ডলার নামে বিক্রি করে যাচ্ছে।
তাই বাংলাদেশী ভাইদের বলছি, ভাই এমনিতেই দলাদলিতে বাচতেছি না,
আর দয়া করে মিডলইস্টের শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্ব বাংলাদেশে আমদানি কইরেন না।
এতে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে, লাভ হবে না।
বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো ভারতীয় আ্গ্রাসন,
আর জাতীয়বাদী মোদির ভারতের উপর আড়াল থেকে কাজ করছে রিপাবলিকান ব্লক।
অন্যদিকে বাংলাদেশে চলমান সংস্কৃতি ধ্বংস করতে চায় বাম-নাস্তিক (ডেমোক্র্যাট ব্লক)। এরা হলো বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা। বুঝে হোক আর না-বুঝে হোক বাংলাদেশের মানুষ এই দুই গ্রুপের বিরোধীতাই করে সব সময়। কিন্তু কাশেম সুলাইমানির হত্যার পর বাংলাদেশে মিডল ইস্টের দ্বন্দ্ব আমদানির ফলে বাংলাদেশের জনগণ দুইভাগ হয়ে গেছে, এতে কিন্তু কাশেম সুলাইমানির কোন লাভ-ক্ষতি হয় নাই, ক্ষতি হয়েছে বাংলাদেশের। কারণ বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়াশীল মহল বহুদিন ধরে তার শত্রুর বিরুদ্ধে যে একতাবদ্ধ হওয়ার মানসিকতা তৈরী করেছিলো, এই আলোচনার পর নিজেদের মধ্যে অনেকটাই বিভেদ তৈরী হয়ে গেছে। এই বিভেদ তৈরী হওয়াটাই বাংলাদেশের জন্য একটা বড় ক্ষতির কারণ এবং বাংলাদেশের শত্রুদের জন্য বিশাল লাভজনক ব্যাপার।
আর জাতীয়বাদী মোদির ভারতের উপর আড়াল থেকে কাজ করছে রিপাবলিকান ব্লক।
অন্যদিকে বাংলাদেশে চলমান সংস্কৃতি ধ্বংস করতে চায় বাম-নাস্তিক (ডেমোক্র্যাট ব্লক)। এরা হলো বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা। বুঝে হোক আর না-বুঝে হোক বাংলাদেশের মানুষ এই দুই গ্রুপের বিরোধীতাই করে সব সময়। কিন্তু কাশেম সুলাইমানির হত্যার পর বাংলাদেশে মিডল ইস্টের দ্বন্দ্ব আমদানির ফলে বাংলাদেশের জনগণ দুইভাগ হয়ে গেছে, এতে কিন্তু কাশেম সুলাইমানির কোন লাভ-ক্ষতি হয় নাই, ক্ষতি হয়েছে বাংলাদেশের। কারণ বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়াশীল মহল বহুদিন ধরে তার শত্রুর বিরুদ্ধে যে একতাবদ্ধ হওয়ার মানসিকতা তৈরী করেছিলো, এই আলোচনার পর নিজেদের মধ্যে অনেকটাই বিভেদ তৈরী হয়ে গেছে। এই বিভেদ তৈরী হওয়াটাই বাংলাদেশের জন্য একটা বড় ক্ষতির কারণ এবং বাংলাদেশের শত্রুদের জন্য বিশাল লাভজনক ব্যাপার।
