আজকে (২৮ মার্চ) মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানালেন- বাংলাদেশে এখনও করোনা কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়নি।

আজকে (২৮ মার্চ) মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানালেন- বাংলাদেশে এখনও করোনা কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়নি। (https://bit.ly/33R9C6N)
অথচ ২১ মার্চ মিরপুরের টোলারবাগে এক বৃদ্ধের মৃত্যুর পর মিডিয়া দাবী করা শুরু করলো- বাংলাদেশে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হইছে, তাড়াতাড়ি সব লক ডাউন দেন।
মানুষের স্বার্থেই বন ও বন্যপ্রাণী ...
মিডিয়ার চাপ বিশ্বাস করে সব বন্ধ করা হলো ২৩শে মার্চ থেকে।
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা মিডিয়ার চাপে ২৫শে মার্চ স্বীকার করে নিছিলো, কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের। (https://bit.ly/2UqgqFk)
কিন্তু আজকে আবার অস্বীকার করলো।
কথা হইলো- এই যে মিডিয়ার কথা শুনে সব বন্ধ করে দেয়া হলো-
তাহলে বাংলাদেশে কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের প্রমাণ কই ?
ইউরোপ-আমেরিকার মত লাখে লাখে রোগী কই ?
একবার বলা হলো- কমিউনিটি ট্র্যান্সমিশন হইছে, আবার এখন রোগী না পেয়ে বলা হচ্ছে- হয় নাই।
কিন্তু ভুল ডিসিশনের কারণে ক্ষতি যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে।
তবে সত্য হইলো-লক ডাউন করলে সরকারেরও কোন ক্ষতি হবে না, মিডিয়ারও ক্ষতি হবে না বরং টিআরপি বাড়বে।
কিন্তু এতে খেটে খাওয়া মানুষগুলোর যে ক্ষতি হইলো, সেটা পুষাবে কিভাবে ?
বহু এলাকায় খাদ্যদ্রব্য নষ্ট হচ্ছে, পরিবহন করে আনা যাচ্ছে না, তরল দুধ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে, এই যে অতি আতঙ্কিত হয়ে ভুল ডিসিশন নেয়া হলো, তার দায় কে নিবে ? যাদের কারণে ভুল ডিসিশন নেয়া হলো, তাদের কি আইনের আওতায় আনা হবে ??