পুলিশে প্রভাব বিস্তারে ব্যস্ত ‘ইসকন’
ইসকন নামক সংগঠনটি বাংলাদেশ পুলিশে তাদের প্রভাব বিস্তারে ব্যাপক কাজ করে, এটা অনুধাবন করা যায়। এক্ষেত্রেতারা বিভিন্ন পলিসি গ্রহণ করে। যেমন-
তাদের ইসকনের বাংলাদেশের সভাপতি হিসেবে সিলেক্ট করা হয় পুলিশের একজন সাবেক ডিআইজি সত্য রঞ্জণ বাড়ৈকে। যেন পুলিশের ভেতরে নেটওয়ার্ক ঠিক থাকে।
এছাড়া বাংলাদেশ পুলিশে হিন্দু নিয়োগ বাড়াতে এবং নিজস্ব চ্যানেলের হিন্দু ঢুকাতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করার খবর পাওয়া যায়। তাছাড়া পার্শ্ব বন্ধু রাষ্ট্রের হাইকমিশনের তদবির তো আছেই।
পুলিশের উর্ধ্বতন হিন্দু বা মুসলিম সদস্যদের জন্য নিয়মিত উপটৌকন পাঠায় ইসকন।ভূষিত করে নানান উপাধিতে । আর সাধারণ হিন্দু সদস্যদের জন্য পুলিশ লাইন্সগুলোর ভেতর বা পার্শ্ববর্তী স্থানে সাপ্তাহিক বা মাসিক সভা করে, ইসকন মতাদর্শ ভালোভাবে তাদের মাথায় ঢুকানোর জন্য।
অনেক ক্ষেত্রে পুলিশ লাইন্সগুলোর ভেতরে স্থাপন করা হচ্ছে ইসকন মন্দির।
রাজধানী ঢাকার পুলিশের মধ্যে ইসকনের সংগঠনের নাম- ভাগবত সংঘ, ডিএমপি।
রাজধানী ঢাকার পুলিশের মধ্যে ইসকনের সংগঠনের নাম- ভাগবত সংঘ, ডিএমপি।
পুলিশের মধ্যে সংঘবদ্ধ সিস্টেমে প্রভাব বিস্তারে ব্যস্ত ইসকনের কার্যক্রম যথেষ্ট সন্দেহজনক,এদের ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে দ্রুত ভাবা জরুরী বলে মনে হয়।