স্ট্যাটাসটা ছিলো ভারত বিরোধী। ঐ পূজা মণ্ডপে এমন কোন ভারতীয় এজেন্ট ছিলো যে ছাত্রলীগ দিয়ে কাজটি করায়। হতে পারে ঐ ভারতীয় এজেন্ট সে সব ছাত্রলীগের ছেলেকে মণ্ডপে ডাক দেয়
অথবা মণ্ডপে তাদের সাথে কথা হয়। মদ খাওয়ানো ছাড়াও আর্থিক লেনদেন হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
শুধু মদ্যপ হয়ে খুন করেছে, এটা স্বাভাবিক নয়। কারণ মাতাল হলে এ ধরনের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস পড়া এবং সেখান থেকে গভীর মমার্থ খুজে বের করার মত মানসিক শক্তি থাকার কথা নয়। বরং পূজা মণ্ডপ থেকেই তাদেরকে দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে আবরারকে উপর্যুপুরি পেটানোর জন্য। আরো সহজ ভাষায় বলতে, অর্থাৎ ছাত্রলীগ ছেলেদের মদ খাওয়ায় আববারের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করে দেয়া হয়। অর্থাৎ জ্ঞানবুদ্ধি লোপ পাওয়া লোকগুলোকে লেলিয়ে দেয়া হয় আবারের বিরুদ্ধে, যা মুভিগুলোতে আমরা হরহামেশা দেখি থাকি।
অথবা মণ্ডপে তাদের সাথে কথা হয়। মদ খাওয়ানো ছাড়াও আর্থিক লেনদেন হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
শুধু মদ্যপ হয়ে খুন করেছে, এটা স্বাভাবিক নয়। কারণ মাতাল হলে এ ধরনের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস পড়া এবং সেখান থেকে গভীর মমার্থ খুজে বের করার মত মানসিক শক্তি থাকার কথা নয়। বরং পূজা মণ্ডপ থেকেই তাদেরকে দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে আবরারকে উপর্যুপুরি পেটানোর জন্য। আরো সহজ ভাষায় বলতে, অর্থাৎ ছাত্রলীগ ছেলেদের মদ খাওয়ায় আববারের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করে দেয়া হয়। অর্থাৎ জ্ঞানবুদ্ধি লোপ পাওয়া লোকগুলোকে লেলিয়ে দেয়া হয় আবারের বিরুদ্ধে, যা মুভিগুলোতে আমরা হরহামেশা দেখি থাকি।
এখানে লক্ষণীয়,স্ট্যাটাসে এমন কিছু ছিলো না, যেটা দেখে ছাত্রলীগ ক্ষেপে যেতে পারে, তাই স্ট্যাটাসের কারণে ছাত্রলীগ ক্ষেপেছে এটা বলা যায় না।
বরং পূজা মণ্ডপ বা সেখানকার কোন ভারতীয় এজেন্টদের বিরুদ্ধে বিষয়টি যায়।
তার দিক নিদের্শনায় কাজটি হয়। মাঝখান দিয়ে শুধু পেটানোর জন্য ব্যবহার করা হয় ছাত্রলীগ সদস্যদের।
বরং পূজা মণ্ডপ বা সেখানকার কোন ভারতীয় এজেন্টদের বিরুদ্ধে বিষয়টি যায়।
তার দিক নিদের্শনায় কাজটি হয়। মাঝখান দিয়ে শুধু পেটানোর জন্য ব্যবহার করা হয় ছাত্রলীগ সদস্যদের।
এটা হঠাৎ করে পিটাতে গিয়ে কোন খুন নয়, বরং ইনটেনশেনালী পিটাতে গিয়ে খুন।