“ইতালির গির্জা থেকে মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র সরাও, নয়ত ‘করোনা মহাপ্রলয়’ থামবে না”
ইতালির গির্জার ভেতর থেকে মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র না সরালে করোনা মহাপ্রলয় থামবে না বলে ফেসবুকে মন্তব্য করেছেন অনেকে। এ সম্পর্কে আমার এক ফেসবুক পোস্টে অনেকেই তাদের মতামত জ্ঞাপন করেছেন। পাঠকদের মতামত হলো-
১. মহানবীর নিঃকৃষ্ট ব্যঙ্গচিত্র কারণেই আজকে ইতালির উপর এ ধরনের ভয়াবহ গজব নেমে এসেছে। উক্ত ব্যঙ্গচিত্রে দেখানো হয়েছে, একজন দাড়ি সম্বলিত নগ্ন ব্যক্তিকে নরকের ফেরেশতারা পেটাচ্ছে, ছবির নিচে মহানবীর নাম লিখিত।
২. বিশেষ করে ইতালির উত্তরাঞ্চলে যেখানে করোনায় মৃতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি সেখানের এক গির্জায় এই ছবিটি রাখা আছে।
৩. কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন- কোরআনে সূরা লাহাব ও সূরা কাউসারে মহানবীর প্রতি বিদ্বেষকারীকে সম্পদ ও পরিবার নিয়ে সমূলে ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, ইতালিতে সেটাই ঘটছে।
৪. আবার অনেকে মন্তব্য করেছে, আমরা (মুসলমানরা) যদি এই ব্যঙ্গচিত্রের প্রতিবাদ না করি, তবে ইতালির গজব আমাদের উপরও পড়বে।
১. মহানবীর নিঃকৃষ্ট ব্যঙ্গচিত্র কারণেই আজকে ইতালির উপর এ ধরনের ভয়াবহ গজব নেমে এসেছে। উক্ত ব্যঙ্গচিত্রে দেখানো হয়েছে, একজন দাড়ি সম্বলিত নগ্ন ব্যক্তিকে নরকের ফেরেশতারা পেটাচ্ছে, ছবির নিচে মহানবীর নাম লিখিত।
২. বিশেষ করে ইতালির উত্তরাঞ্চলে যেখানে করোনায় মৃতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি সেখানের এক গির্জায় এই ছবিটি রাখা আছে।
৩. কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন- কোরআনে সূরা লাহাব ও সূরা কাউসারে মহানবীর প্রতি বিদ্বেষকারীকে সম্পদ ও পরিবার নিয়ে সমূলে ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে, ইতালিতে সেটাই ঘটছে।
৪. আবার অনেকে মন্তব্য করেছে, আমরা (মুসলমানরা) যদি এই ব্যঙ্গচিত্রের প্রতিবাদ না করি, তবে ইতালির গজব আমাদের উপরও পড়বে।
উল্লেখ্য ইতালির বোলগোনায় ‘San Petronio Basilica নামক গির্জায় Giovanni da Modena এর আঁকা ব্যঙ্গচিত্রটি ১৪১০ সাল থেকে সংরক্ষিত আছে। কিন্তু মুসলমানরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত ছিলো না। ২০০১ সালে ইতালির স্থানীয় মুসলমানরা প্রথম এই ব্যঙ্গচিত্রটি সরাতে ইতালি সরকারের কাছে দাবী উত্থাপন করে, কিন্তু ইতালি সরকার তাদের উপেক্ষা করে মুসলমানদের গ্রেফতার করে প্রতিবাদ দমনের চেষ্টা করে।