হিসেব বলছে, বাংলাদেশে দৈনিক মানুষ মারা যায় ২৫৬০ জন।
এবং ঘণ্টায় মারা যায় ১০৬ জন।
এতগুলো মানুষের মধ্যে কারো না কারো তো জ্বর ঠাণ্ডা, কাশী থাকা স্বাভাবিক।
তাহলে ঐ সব লোকগুলো কি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ??
এবং ঘণ্টায় মারা যায় ১০৬ জন।
এতগুলো মানুষের মধ্যে কারো না কারো তো জ্বর ঠাণ্ডা, কাশী থাকা স্বাভাবিক।
তাহলে ঐ সব লোকগুলো কি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ??
আরেকটি কথা হলো- বাংলাদেশে মানুষের গড় আয়ু ৭২.৭ বছর।
এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের গড় আয়ু ৭২.৭ এর থেকে বেশি।
কথা হচ্ছে- হিসেব মতই যদি মৃত্যু হয়, তবে সেই মৃত্যুর জন্য করোনাকে কতটুকু ভীত হওয়া যায় ??
এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের গড় আয়ু ৭২.৭ এর থেকে বেশি।
কথা হচ্ছে- হিসেব মতই যদি মৃত্যু হয়, তবে সেই মৃত্যুর জন্য করোনাকে কতটুকু ভীত হওয়া যায় ??
মূল কথা হইলো-
বাংলাদেশে জ্বর, ঠাণ্ডা, সর্দি, কাশী, বৃদ্ধের মৃত্যু সব কিছু মতই চলতেছে।
সমস্যা হইছে বাংলাদেশের মিডিয়া হঠাৎ সক্রিয় হঠে উঠছে সেই খবরগুলো ধারণ করার জন্য,
আমরা অগে যে খবরগুলো জানতাম না, সেগুলো একসাথে দেখে প্যানিক হয়ে যাচ্ছি,
আর ভাবতেছি না জানি কি হয়, নাকি জানি কি হয়।
স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট, হাসপাতাল, দোকানপাট, রেস্তোরা, অফিস আদালত, মসজিদ বন্ধ করে দিতেছি।
বাংলাদেশে জ্বর, ঠাণ্ডা, সর্দি, কাশী, বৃদ্ধের মৃত্যু সব কিছু মতই চলতেছে।
সমস্যা হইছে বাংলাদেশের মিডিয়া হঠাৎ সক্রিয় হঠে উঠছে সেই খবরগুলো ধারণ করার জন্য,
আমরা অগে যে খবরগুলো জানতাম না, সেগুলো একসাথে দেখে প্যানিক হয়ে যাচ্ছি,
আর ভাবতেছি না জানি কি হয়, নাকি জানি কি হয়।
স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট, হাসপাতাল, দোকানপাট, রেস্তোরা, অফিস আদালত, মসজিদ বন্ধ করে দিতেছি।
আরে ভাই- করোনা আবির্ভাব শুরু হইছে ১২৭ দিন হইলো,
আর বাংলাদেশে মানুষ কিছুটা সক্রিয় হইছে মাত্র ১০ দিন যাবত।
এর আগেও আক্রান্ত বিদেশী দেশ থেকে বহু লোক আসছে।
তারা দেশের মানুষের মধ্যে ঘুরছে-ফিরছে।
অনেকে সংক্রমণের যে তত্ত্ব দেখায়, সেটা যদি বাস্তবেই ঘটতো
তবে বহু আক্রান্ত হয়ে ইতিমধ্যে হাসপাতালে থাকার কথা ছিলো।
লাশের সারির যায়গা দিতে পারতেন না।
কিন্তু সেটার কিছুই দেখা যাচ্ছে না।
আর বাংলাদেশে মানুষ কিছুটা সক্রিয় হইছে মাত্র ১০ দিন যাবত।
এর আগেও আক্রান্ত বিদেশী দেশ থেকে বহু লোক আসছে।
তারা দেশের মানুষের মধ্যে ঘুরছে-ফিরছে।
অনেকে সংক্রমণের যে তত্ত্ব দেখায়, সেটা যদি বাস্তবেই ঘটতো
তবে বহু আক্রান্ত হয়ে ইতিমধ্যে হাসপাতালে থাকার কথা ছিলো।
লাশের সারির যায়গা দিতে পারতেন না।
কিন্তু সেটার কিছুই দেখা যাচ্ছে না।
কিন্তু মিডিয়া যে কৃত্তিম প্যানিক তৈরী করতেছে,
এর খেসারত দিতে হবে বাংলাদেশের জনগণকে।
অনেক মানুষকে কৃত্তিম দুর্ভিক্ষ ও অর্থনৈতিক মন্দা শিকার হবে,
যা ভুগাবে বহুদিন পর্যন্ত।
এর খেসারত দিতে হবে বাংলাদেশের জনগণকে।
অনেক মানুষকে কৃত্তিম দুর্ভিক্ষ ও অর্থনৈতিক মন্দা শিকার হবে,
যা ভুগাবে বহুদিন পর্যন্ত।