অনেককে দেখলাম-বাংলাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধসহ পুরো দেশ লক ডাউনের দাবী তুলছে।
আমার মনে হয়-হয় এরা হুজুগে করছে,
অথবা তারা ভাবছে সব বন্ধ হয়ে গেলে ঘুড়তে যাবো।
আমি নিশ্চিত, এরা কেউ জানেই না, সব কিছু বন্ধ করে দেয়ার পরে কি হবে ?
কারণ তারা না রাখেন দেশের খবর, না রাখেন দশের খবর।
অথবা তারা ভাবছে সব বন্ধ হয়ে গেলে ঘুড়তে যাবো।
আমি নিশ্চিত, এরা কেউ জানেই না, সব কিছু বন্ধ করে দেয়ার পরে কি হবে ?
কারণ তারা না রাখেন দেশের খবর, না রাখেন দশের খবর।
বাংলাদেশে করোনা ভীতি যত বাড়বে তত বেশি পণ্যদ্রব্যের দাম বাড়বে।
এমনকি ক্ষনে ক্ষনে জনভীতি বৃদ্ধির সাথে সাথে দ্রব্যমূল্য ব্যবসায়ীরা মজুদ করা শুরু করবে,
এতে দেশের কৃত্তিম সংকট তৈরী হবে, ফলে অনেক মানুষ দুর্ভিক্ষে পড়বে।
চাল-ডাল-তেল-আটার দাম কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে।
এছাড়া সব কিছু বন্ধ করে দিতে থাকলে- ‘দিনে আনে দিনে খায়’ লোকজন আর্থিক সংকটে পড়বে,
খুড়িয়ে চলা অনেক বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। বেকার হবে অনেকে।
শুধু সরকারী চাকুরে ব্যতিত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এছাড়া নিজেদের গায়ে ইচ্ছাকৃত করোনা কলঙ্ক লাগানোয় বিদেশে ব্যবসায় মারাত্মক ক্ষতি হবে।
করোনায় যদি মারা যায় ৫ জন, এই কৃত্তিম সংকটে ক্ষতি হবে ১৮ কোটির।
এমনকি ক্ষনে ক্ষনে জনভীতি বৃদ্ধির সাথে সাথে দ্রব্যমূল্য ব্যবসায়ীরা মজুদ করা শুরু করবে,
এতে দেশের কৃত্তিম সংকট তৈরী হবে, ফলে অনেক মানুষ দুর্ভিক্ষে পড়বে।
চাল-ডাল-তেল-আটার দাম কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে।
এছাড়া সব কিছু বন্ধ করে দিতে থাকলে- ‘দিনে আনে দিনে খায়’ লোকজন আর্থিক সংকটে পড়বে,
খুড়িয়ে চলা অনেক বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। বেকার হবে অনেকে।
শুধু সরকারী চাকুরে ব্যতিত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এছাড়া নিজেদের গায়ে ইচ্ছাকৃত করোনা কলঙ্ক লাগানোয় বিদেশে ব্যবসায় মারাত্মক ক্ষতি হবে।
করোনায় যদি মারা যায় ৫ জন, এই কৃত্তিম সংকটে ক্ষতি হবে ১৮ কোটির।
আমি নিশ্চিত, বিদেশী শকুনদের তৈরী করা গুজবে,
যেসব বাঙালী আজকে হুজুগে হচ্ছে, যদি সত্যিই ঘটনা ঘটে যায় তবেই তারাই কান্নাকাটি শুরু করবে,
আর বলবে – “হায় হায় কি হইলো এটা !! আমি তো বুঝি নাই !!!
আমি তো এমনি এমনি কমেন্ট করছিলাম !!!”
যেসব বাঙালী আজকে হুজুগে হচ্ছে, যদি সত্যিই ঘটনা ঘটে যায় তবেই তারাই কান্নাকাটি শুরু করবে,
আর বলবে – “হায় হায় কি হইলো এটা !! আমি তো বুঝি নাই !!!
আমি তো এমনি এমনি কমেন্ট করছিলাম !!!”