ভয় বা টেনশন বৃদ্ধি পেলে মানুষ নানাবিধি শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারে, যেমন-
১) বুক ধড়ফড় করা, ২) ঘাম হওয়া, ৩) খিদে কমে যাওয়া, ৪) ডায়রিয়া, ৫) ঘুম কমে যাওয়া, ৬) কোষ্ঠকাঠিন্য, ৭) গায়ে র্যাশ, ৮) হাত-পা কাঁপা, ৯) ডায়বেটিস, ১০) উচ্চরক্তচাপ। সেখানে থেকে স্ট্রোক বা হার্টএ্যাটাক। উচ্চ রক্তচাপ চোখের রেটিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ১১) কিডনীর জটিলতা বৃদ্ধি, ১২) হাড়ক্ষয়, ১৩) হাঁপানি রোগ বৃদ্ধি, ১৪) আলসারের বৃদ্ধি, ১৫) মাথাব্যথা ১৬) যৌন সমস্যা, ১৭) আথ্রাইটিস ১৮) চর্ম রোগ।
১) বুক ধড়ফড় করা, ২) ঘাম হওয়া, ৩) খিদে কমে যাওয়া, ৪) ডায়রিয়া, ৫) ঘুম কমে যাওয়া, ৬) কোষ্ঠকাঠিন্য, ৭) গায়ে র্যাশ, ৮) হাত-পা কাঁপা, ৯) ডায়বেটিস, ১০) উচ্চরক্তচাপ। সেখানে থেকে স্ট্রোক বা হার্টএ্যাটাক। উচ্চ রক্তচাপ চোখের রেটিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ১১) কিডনীর জটিলতা বৃদ্ধি, ১২) হাড়ক্ষয়, ১৩) হাঁপানি রোগ বৃদ্ধি, ১৪) আলসারের বৃদ্ধি, ১৫) মাথাব্যথা ১৬) যৌন সমস্যা, ১৭) আথ্রাইটিস ১৮) চর্ম রোগ।
সোজা ভাষায় ভয় বা টেনশন নিজেই একটা বড় রোগ, যা আরো অসংখ্য রোগ বৃদ্ধির কারণ বটে। সম্প্রতি কেরোনা ভাইরাস নিয়ে একটি গোষ্ঠী যেভাবে ভয়ের চাষ করতেছে তাতে করোনায় কি ক্ষতি করবে ? এই ভীতি দিয়ে সে ১৮ কোটি জনগনের আয়ু কমায় দিবে নিশ্চিত।
খবরে দেখলাম- করোনায় নাকি একজন মারা গেছে’। কিন্তু খবর খানা পেয়ে অনেকে এমন ভাব করলো- পুরো দেশের মানুষ মরে যাচ্ছে। কিন্তু খবরের ভেতরে দেখলাম - ঐ বৃদ্ধের বয়স ৭০+ এবং ঐ বৃদ্ধ আগে থেকেই ডায়বেটিস, হার্ট, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনী সমস্যায় ভুগছে। (https://bit.ly/2U346KQ)
৭০+ বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে আমি অনেক ঘটনা দেখছি আমার আত্মীয়দের মধ্যে।
কোন সমস্যা হইলেই মেজর অর্গান দুর্বল থাকলে তা ফেইল করে দ্রুত মারা যায়। এখন ঐ বৃদ্ধের মৃত্যু কি করোনায় হইছে নাকি অন্যভাবে হইছে তা কিন্তু স্পষ্ট না। এমনও হইতে পারে, করোনা হইছে শুনেই বেচারার ভয়ে অর্গান ফেইল করছে। যেহেতু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও তার এ দেশীয় দোসররা বার বার চাপ দিচ্ছে, তাই বাধ্য হয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যুকে করোনায় ফাসানো হতে পারে। ঠিক যেভাবে মোদিকে ঠেকাতে ৩ জনকে করোনা রুগীর আবির্ভাব হইছিলো, যারা আবার মাত্র ২ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়।
কোন সমস্যা হইলেই মেজর অর্গান দুর্বল থাকলে তা ফেইল করে দ্রুত মারা যায়। এখন ঐ বৃদ্ধের মৃত্যু কি করোনায় হইছে নাকি অন্যভাবে হইছে তা কিন্তু স্পষ্ট না। এমনও হইতে পারে, করোনা হইছে শুনেই বেচারার ভয়ে অর্গান ফেইল করছে। যেহেতু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও তার এ দেশীয় দোসররা বার বার চাপ দিচ্ছে, তাই বাধ্য হয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যুকে করোনায় ফাসানো হতে পারে। ঠিক যেভাবে মোদিকে ঠেকাতে ৩ জনকে করোনা রুগীর আবির্ভাব হইছিলো, যারা আবার মাত্র ২ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়।
করোনা নিয়ে সেক্যুলাররা যা করতেছে, তা বাংলাদেশের মানুষ আসলে বুঝতে পারতেছে না।
তারা মুসলমানদের দিয়ে অনেক অকাজই বৈধ করে নিয়েছে, এখন শুধু বাকি রইলো লাশের দাফন-কাফন।
আমি নিশ্চিত- তারা খুব শ্রিঘ্রই মুসলমানদের লাশ জানাজা-দাফন বাদে আগুনে পোড়ানোর জন্য উৎসাহিত করবে।
হয়ত এর পক্ষে ফতওয়াও জোগার করে দেবে অনেক ইসলামবেত্তা।
তারা মুসলমানদের দিয়ে অনেক অকাজই বৈধ করে নিয়েছে, এখন শুধু বাকি রইলো লাশের দাফন-কাফন।
আমি নিশ্চিত- তারা খুব শ্রিঘ্রই মুসলমানদের লাশ জানাজা-দাফন বাদে আগুনে পোড়ানোর জন্য উৎসাহিত করবে।
হয়ত এর পক্ষে ফতওয়াও জোগার করে দেবে অনেক ইসলামবেত্তা।
তবে করোনায় সবচেয়ে ভয়াবহ সমস্যা হইলো- উত্তেজিত করে জাতিকে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়ানো।
যেমন- এখন সাধারণ পাবলিককে বুঝায়ছে- দেশ লক ডাউন করার।
কিন্তু লক ডাউন করলে কি সমস্যা হবে, এটা কিন্তু পাবলিকের মাথায় নাই।
আমি আজ থেকে ৪-৫ দিন ধরে অনর্গল বলে যাচ্ছি, কিন্তু সমস্যা হইলো পাবলিকের ব্রেন অত্যধিক উত্তেজিত হওয়ার কারণে বিষয়টি বুঝতে পারতেছে না, বরং রিয়্যাক্ট করতেছে।
এই বিষয়টি নিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলছে। তার দেশে ইতিমধ্যে ৩০৭ জন রোগী ধরা পড়ছে, মারাও গেছে ২ জন। কিন্তু সে তার দেশ লক ডাউন করতে রাজী নয়। কারণ লক ডাউন করলে দেশের জিডিপি ৩ এর নিচে মেনে যাবে । তার ভাষায়- একদিকে করোনার রোগীদের বাচাবো, অন্যদিকে মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যাবে। ইমরান খান বক্তব্য হইলো- ২০ জন করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর তাদের চিন্তা ছিলো সব বন্ধ করার। কিন্তু পাকিস্তান তো আর ইউরোপ আমেরিকার মত স্বচ্ছল না, দরিদ্র। তাই না বুঝে আবেগে একটা সিদ্ধান্ত নিলেই হবে না।(https://bit.ly/33Biuxm)
যেমন- এখন সাধারণ পাবলিককে বুঝায়ছে- দেশ লক ডাউন করার।
কিন্তু লক ডাউন করলে কি সমস্যা হবে, এটা কিন্তু পাবলিকের মাথায় নাই।
আমি আজ থেকে ৪-৫ দিন ধরে অনর্গল বলে যাচ্ছি, কিন্তু সমস্যা হইলো পাবলিকের ব্রেন অত্যধিক উত্তেজিত হওয়ার কারণে বিষয়টি বুঝতে পারতেছে না, বরং রিয়্যাক্ট করতেছে।
এই বিষয়টি নিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলছে। তার দেশে ইতিমধ্যে ৩০৭ জন রোগী ধরা পড়ছে, মারাও গেছে ২ জন। কিন্তু সে তার দেশ লক ডাউন করতে রাজী নয়। কারণ লক ডাউন করলে দেশের জিডিপি ৩ এর নিচে মেনে যাবে । তার ভাষায়- একদিকে করোনার রোগীদের বাচাবো, অন্যদিকে মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যাবে। ইমরান খান বক্তব্য হইলো- ২০ জন করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর তাদের চিন্তা ছিলো সব বন্ধ করার। কিন্তু পাকিস্তান তো আর ইউরোপ আমেরিকার মত স্বচ্ছল না, দরিদ্র। তাই না বুঝে আবেগে একটা সিদ্ধান্ত নিলেই হবে না।(https://bit.ly/33Biuxm)
আমি কথাগুলো আবার সংক্ষেপে করে নিয়ে আসি-
ক) ইউরোপ-আমেরিকার করোনাকে বেশি ভয়, কারণ তাদের বৃদ্ধের সংখ্যা বেশি। সুতরাং তাদের মত ভয় পাইলে চলবে না।
খ) ইউরোপ-আমেরিকা লক ডাউন করলেই আমরা করতে পারবো না, কারণ আমাদের জনসংখ্যা অনেক বেশি এবং রাষ্ট্রের সে সামর্থ্যও আসলে নাই।
গ) ইউরোপ-আমেরিকা লক ডাউন করলেই আমরা করতে পারতে পারবো না, কারণ আমাদের দারিদ্রতার মাত্রা বেশি। এতে করোনায় ১ জনকে বাচাতে দুর্ভিক্ষে মারা যাবে ১০ জন।
ঘ) করোনা নিয়ে বেশি ভীত হইয়েন না, কারণ এতে আপনার নিজে অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়বেন। তাই অযথা ভয় থেকে সাবধান।
ক) ইউরোপ-আমেরিকার করোনাকে বেশি ভয়, কারণ তাদের বৃদ্ধের সংখ্যা বেশি। সুতরাং তাদের মত ভয় পাইলে চলবে না।
খ) ইউরোপ-আমেরিকা লক ডাউন করলেই আমরা করতে পারবো না, কারণ আমাদের জনসংখ্যা অনেক বেশি এবং রাষ্ট্রের সে সামর্থ্যও আসলে নাই।
গ) ইউরোপ-আমেরিকা লক ডাউন করলেই আমরা করতে পারতে পারবো না, কারণ আমাদের দারিদ্রতার মাত্রা বেশি। এতে করোনায় ১ জনকে বাচাতে দুর্ভিক্ষে মারা যাবে ১০ জন।
ঘ) করোনা নিয়ে বেশি ভীত হইয়েন না, কারণ এতে আপনার নিজে অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়বেন। তাই অযথা ভয় থেকে সাবধান।