খবর- মিরপুরের করোনায় আক্রান্ত মৃত ব্যক্তি বিদেশফেরত নন, তিনি বিদেশফেরত কারও সংস্পর্শেও আসেননি।

খবর- মিরপুরের করোনায় আক্রান্ত মৃত ব্যক্তি বিদেশফেরত নন, তিনি বিদেশফেরত কারও সংস্পর্শেও আসেননি। (https://bit.ly/2U8wRG2)
others News: নববর্ষে নেওড়া ভ্যালিতে ফের ...তাহলে ঐ ব্যক্তির শরীরে ভাইরাস আসলো কিভাবে ??
তাহলে কি বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস কমিউনিটি লেভেলে ছড়ায় গেছে ??
মোটেও না, তাহলে হাসপাতালগুলোতে প্রচুর পরিমাণে রোগী আসতো, ভীড় সামাল দেয়া যেতো না। রোগী মারাও পড়তো প্রচুর। আমি অনেকগুলো হাসপাতালের ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করেছি, রোগীর ভীড় তো দূরের কথা, অনেক হাসপাতালে রোগী পর্যন্ত কমে গিয়েছে।
এখানেই হইলো- বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। তারা অনেকগুলো ব্যাখ্যা আপাতত তৈরী করেছেন, কিন্তু সবগুলো শতভাগ সত্য এবং সেটাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এমনটা নয়। এবং প্রকৃত বিজ্ঞানমনস্ক ব্যক্তি সেটা কখন বলবেও না। তারা আজকে সংক্রমণ ব্যধির যে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, সেটা যে ১০০ বছর পর এমন থাকবে, তা নাও হতে পারে।
কিন্তু সমস্যা হইলো, কিছু মানুষ মনে করে ইসলাম ধর্মকে যদি বতর্মান বিজ্ঞানের সাথে মিলিয়ে দেয়া যায়, তবে ইসলামকে মহান করা সম্ভব । এই চেষ্টায় তারা অনেক সময় জোর করে ইসলামকে বিজ্ঞানের সাথে লাগিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু কথা হইলো, তিনি ইসলামকে বিজ্ঞানময় প্রমাণ করলেন ভালো কথা, কিন্তু বিজ্ঞান যদি ১০০ বছর পর পরিবর্তন হয়ে যায়, আগের কথা ভুল হয়, তখন তার কি হবে ?
ইসলামও ভুল বলে প্রতীয়মান হবে ??
আজকে বাংলাদেশে করোনা নিয়ে যে কৃত্তিম সংকট তৈরী হয়েছে, আমার মনে হয়-
এর জন্য মূল দায়ী হলো- সংক্রমক ব্যধী নিয়ে ইসলামের সিদ্ধান্তকে জোর করে বর্তমান চিকিৎসা চিন্তাধারার সাথে মিলানোর চেষ্টা করা। যারা কাজটা করেছেন, তারা যে খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে করেছেন, ব্যাপারটা এমনও নয়, তারা হয়ত ভেবেছেন, এর মাধ্যমে ইসলামকে মহান করা সম্ভব, আর ঝামেলাটা তৈরী হয়েছে সেখানেই। সংক্রমক ব্যাধীর ব্যাখাটা যদি ইসলাম ধর্ম মতে ঠিকঠাক থাকতো, , তবে ‘হু’ ও তার সাগরেদরা কৃত্তিম সংকট তৈরী করে বাংলাদেশকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারতো না।