লক ডাউনের কারণে গরীব মানুষ না খেয়ে থাকবে, এই কথা বলতেই, করোনা ভুতে আক্রান্তরা বলতেছে-
“কেন রাষ্ট্র গরীব জনগণের জন্য বাজেট পেশ করলেই পারে। সরকার যদি তাদের খাওয়ায়, তবে তো কোন সমস্যাই থাকে না।”
“কেন রাষ্ট্র গরীব জনগণের জন্য বাজেট পেশ করলেই পারে। সরকার যদি তাদের খাওয়ায়, তবে তো কোন সমস্যাই থাকে না।”
এই কথা শুনে, আমার আশঙ্কা হচ্ছে, এই লোকগুলো আসলে দুর্নীতিবাজদের দালাল কি না?
কারণ সরকার না হয় একটা ১০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করলো।
তারপর ?
সেই ১০ হাজার কোটি টাকার, কতটাকা গবীর জনগণ পাবে, আর কত টাকা বিদেশে পাচার হবে?
তার কোন হিসেব আছে ?
এরপর বিদেশে পাচার শেষ হলে সামান্য যে পরিমাণে যখন ফিল্ড পর্যায়ে আসবে,
তখন সেটা নিয়ে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক নেতারা কামড়াকামড়ি শুরু করবে,
কে কতটুকু লুটতে পারে।
কারণ- লক ডাউনের কারণে তারাও তো বুভুক্ষ হয়ে আছে, অনেকদিন ঠিকমত লুটতে পারে না,
এই সুযোগ নষ্ট করবে কেন ?
কারণ সরকার না হয় একটা ১০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করলো।
তারপর ?
সেই ১০ হাজার কোটি টাকার, কতটাকা গবীর জনগণ পাবে, আর কত টাকা বিদেশে পাচার হবে?
তার কোন হিসেব আছে ?
এরপর বিদেশে পাচার শেষ হলে সামান্য যে পরিমাণে যখন ফিল্ড পর্যায়ে আসবে,
তখন সেটা নিয়ে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক নেতারা কামড়াকামড়ি শুরু করবে,
কে কতটুকু লুটতে পারে।
কারণ- লক ডাউনের কারণে তারাও তো বুভুক্ষ হয়ে আছে, অনেকদিন ঠিকমত লুটতে পারে না,
এই সুযোগ নষ্ট করবে কেন ?
আচ্ছা, এই যে গরীব মানুষের জন্য বাজেট পেশ হলো, এই টাকাটা কোথা থেকে আসবে ?
সরকার তো তার বাবার বাসা থেকে টাকা নিয়ে আসবে না।
সেই টাকা ঋণ হিসেবে যোগ হবে গিয়ে পরের বাজেটে।
এরপর সেই টাকা সারা বছর ধরে জনগণ তেলের দাম বাড়িয়ে, বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে, পানির দাম বাড়িয়ে, মূল্যস্ফিতি দিয়ে পরিশোধ করবে আর জীবনব্যয় বৃদ্ধিতে নাভিশ্বাস তুলবে।
সরকার তো তার বাবার বাসা থেকে টাকা নিয়ে আসবে না।
সেই টাকা ঋণ হিসেবে যোগ হবে গিয়ে পরের বাজেটে।
এরপর সেই টাকা সারা বছর ধরে জনগণ তেলের দাম বাড়িয়ে, বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে, পানির দাম বাড়িয়ে, মূল্যস্ফিতি দিয়ে পরিশোধ করবে আর জীবনব্যয় বৃদ্ধিতে নাভিশ্বাস তুলবে।
আমার তো সন্দেহ হইতেছে, যারা লক ডাউন বৃদ্ধিতে অতি উৎসাহী এরাই দুর্নীতিবাজদের এজেন্ট কি না।
এদের হয়ত দায়িত্ব দেয়া হইছে, পাবলিককে অযথা ভয় দেখিয়ে বড় বাজেট তৈরী করা।
কারণ দুর্নীতিবাজদের তো বড় বাজেট হইলেই লাভ, তারা বড় টাকা মারতে পারবে,
আর যারা পবালিককে করোনার ভয় দেখাচ্ছে, তারাও হয়ত সেখান থেকে টু-পাইস পার্সেন্টিস পাবে।
এদের হয়ত দায়িত্ব দেয়া হইছে, পাবলিককে অযথা ভয় দেখিয়ে বড় বাজেট তৈরী করা।
কারণ দুর্নীতিবাজদের তো বড় বাজেট হইলেই লাভ, তারা বড় টাকা মারতে পারবে,
আর যারা পবালিককে করোনার ভয় দেখাচ্ছে, তারাও হয়ত সেখান থেকে টু-পাইস পার্সেন্টিস পাবে।
কথা হইলো-
জনগণকে পরোটার মত উত্তপ্ত তাওয়ায় আর কত উল্টায় পাল্টায় ভাজবেন ?
অনেক তো হইলো তো, এবার ক্ষেমা দেন।
যে করোনা ১৩৫ দিনে মহামারী হয় নাই, আর ১০ দিন লক ডাউন দিলেই মহামারী হবে না,
এই কথার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কি ?
আগে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেখান, তারপর লক ডাউন দেন।
হুদাই পাবলিকের পকেট মারা নিত্য নতুন ধান্দাবাজি দয়া করে বন্ধ করেন।
জনগণকে পরোটার মত উত্তপ্ত তাওয়ায় আর কত উল্টায় পাল্টায় ভাজবেন ?
অনেক তো হইলো তো, এবার ক্ষেমা দেন।
যে করোনা ১৩৫ দিনে মহামারী হয় নাই, আর ১০ দিন লক ডাউন দিলেই মহামারী হবে না,
এই কথার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কি ?
আগে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেখান, তারপর লক ডাউন দেন।
হুদাই পাবলিকের পকেট মারা নিত্য নতুন ধান্দাবাজি দয়া করে বন্ধ করেন।