আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি-
করোনা নিয়ে অতি প্রচারের পেছনে স্বার্থন্বেশী শ্রেণীর হাত রয়েছে।
কারো রয়েছে রাজনৈতিক স্বার্থ, কারো রয়েছে অর্থনৈতিক স্বার্থ।
১০ দিন সব বন্ধ রাখার পরও তারা মহামারী দেখতে না পাওয়ায় সব চুল ছিড়ছে।
এখন আবার দাবী তুলেছে, আরো ১০ দিনের লক ডাউন রাখার।
করোনা নিয়ে অতি প্রচারের পেছনে স্বার্থন্বেশী শ্রেণীর হাত রয়েছে।
কারো রয়েছে রাজনৈতিক স্বার্থ, কারো রয়েছে অর্থনৈতিক স্বার্থ।
১০ দিন সব বন্ধ রাখার পরও তারা মহামারী দেখতে না পাওয়ায় সব চুল ছিড়ছে।
এখন আবার দাবী তুলেছে, আরো ১০ দিনের লক ডাউন রাখার।
এমনিতেই এই ১০ দিন সব বন্ধ হওয়ায় খেয়ে খাওয়া দরিদ্র ৭ কোটি লোকের নাভিশ্বাস উঠেছে,
অনেকে না খেয়ে আছে, কিছু লোক হয়ত মুখে বলতে পারছে, কিন্তু অধিকাংশ মুখে বলতে পারছে না।
মিডিয়া দুই চারটা সর্দি-কাশীর নিয়ে মৃত্যুর বিছিন্ন ঘটনা হাইলাইট করে মানুষকে ভীত রাখতে চাইছে,
কিন্তু তাদের অতি ভীতি তৈরী করায় চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ায় যে দৈনিক শত শত লোকের মৃত্যু হচ্ছে সেই খবর এড়িয়ে যাচ্ছে।
অনেকে না খেয়ে আছে, কিছু লোক হয়ত মুখে বলতে পারছে, কিন্তু অধিকাংশ মুখে বলতে পারছে না।
মিডিয়া দুই চারটা সর্দি-কাশীর নিয়ে মৃত্যুর বিছিন্ন ঘটনা হাইলাইট করে মানুষকে ভীত রাখতে চাইছে,
কিন্তু তাদের অতি ভীতি তৈরী করায় চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ায় যে দৈনিক শত শত লোকের মৃত্যু হচ্ছে সেই খবর এড়িয়ে যাচ্ছে।
কথা হইলো-
স্বার্থন্বেষী গ্রুপের ফাদে পড়ে থাকলে সাধারণ মানুষের অবস্থা আরো খারাপ হবে।
তারা না খেতে পেয়ে, বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে, আরো যাবে।
আর স্বার্থন্বেষী গ্রুপ সেই খবর করোনা বলে চালিয়ে ফায়দা লুটবে।
সাঈদ খোকনের মত – “৫০ হাজার লোকের খাবারের ব্যবস্থা করবো”, ঘোষণা দিয়ে মিডিয়ার শিরোনাম হবে, কিন্তু দিন শেষে ৫ ঘণ্টা দাড়িয়ে থেকেও কেউ খাবার পাবে না।
স্বার্থন্বেষী গ্রুপের ফাদে পড়ে থাকলে সাধারণ মানুষের অবস্থা আরো খারাপ হবে।
তারা না খেতে পেয়ে, বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে, আরো যাবে।
আর স্বার্থন্বেষী গ্রুপ সেই খবর করোনা বলে চালিয়ে ফায়দা লুটবে।
সাঈদ খোকনের মত – “৫০ হাজার লোকের খাবারের ব্যবস্থা করবো”, ঘোষণা দিয়ে মিডিয়ার শিরোনাম হবে, কিন্তু দিন শেষে ৫ ঘণ্টা দাড়িয়ে থেকেও কেউ খাবার পাবে না।
আমার মনে হয়,
এখন সময় এসেছে সাধারণ জনগণের রাস্তায় নামার।
তাদের শ্লোগান হতে পারে-
“লড ডাউন তুলে নাও, সব কিছু খুলে দাও”-
এখন সময় এসেছে সাধারণ জনগণের রাস্তায় নামার।
তাদের শ্লোগান হতে পারে-
“লড ডাউন তুলে নাও, সব কিছু খুলে দাও”-
সাধারণ মানুষ যদি এখনও এই দাবী নিয়ে মাঠে না নামে,
তবে মিডিয়ার গুজব দিয়ে স্বার্থন্বেষী মহল পরিস্থিতি ঘোরানোর সুযোগ খুজবে।
১০ দিনের লক ডাউন ৩০ দিন করবে।
তবে মিডিয়ার গুজব দিয়ে স্বার্থন্বেষী মহল পরিস্থিতি ঘোরানোর সুযোগ খুজবে।
১০ দিনের লক ডাউন ৩০ দিন করবে।
সরকার যদি তেমন কিছু চিন্তাও করে, তবে বুঝতে হবে
১০ দিনের ছুটি ৫০ দিন হইলেই সরকারী চাকুরীজীবিদের কিছু আসে যায় না,
কারণ তারা মাস শেষে ফিক্সড বেতন পাবে। এদের অনেকের চুরির টাকা, ঘুষের টাকা আছে।
কিন্তু সাধারণ মানুষ তো চুরি করে না, ঘুষ খায় না। তাদের তো জমানো টাকা নেই।
আর যারা দিন মজুর তাদের তো দৈনিক ঘাম ঝড়িয়ে কামাই করতে হয়।
বয়স্করা না হয় না খেয়ে থাকলো, কিন্তু শিশুরা কি করবে ?
তারা খাবার পাবে কোথায় ?
১০ দিনের ছুটি ৫০ দিন হইলেই সরকারী চাকুরীজীবিদের কিছু আসে যায় না,
কারণ তারা মাস শেষে ফিক্সড বেতন পাবে। এদের অনেকের চুরির টাকা, ঘুষের টাকা আছে।
কিন্তু সাধারণ মানুষ তো চুরি করে না, ঘুষ খায় না। তাদের তো জমানো টাকা নেই।
আর যারা দিন মজুর তাদের তো দৈনিক ঘাম ঝড়িয়ে কামাই করতে হয়।
বয়স্করা না হয় না খেয়ে থাকলো, কিন্তু শিশুরা কি করবে ?
তারা খাবার পাবে কোথায় ?
দেশকে একটা অনিশ্চয়তার মাঝে ফেলে দেয়ার আগে সবাইকে একযোগে লক ডাউনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিত।