আজ হাইকোর্টে আম নিয়ে একটা রিট হইছে।
আম বাগান পাহারায় পুলিশ মোতায়েনের নির্দেশ দিছে হাইকোর্ট। পাশাপাশি ফলের বাজার ও আড়তগুলোতে আমসহ অন্যান্য ফলে রাসায়নিক মেশানো হচ্ছে কিনা তা নজরদারি করতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ ও র্যাবের সমন্বয়ে টিম গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। আসন্ন আমের মৌসুমকে সামনে রেখে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশের আইনজীবি মোনজিল মোর্শেদের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ রায় দেন হাইকোর্ট। (https://bit.ly/2Z8Qu1s)
আপনাদের বলে দিচ্ছি,
আমার ক্যালকুলেশন বলছে, এই রিট ও অর্ডারটার পেছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র হাত আছে এবং এটা বাংলাদেশে আসছে আম মৌসুমকে ধ্বংস করার গভীর ষড়যন্ত্র।
এই রিটকারী আইনজীবি মোনজিল মোর্শেদ একজন সিআইএপন্থী আইনজীবি। এর আগে মার্কিনপন্থী বাম দলের অন্যতম সদস্য আইনজীবি মোনজিল মোর্শেদ সর্বপ্রথম উন্মুক্তস্থানে কোরবানি বন্ধে রিট করেছিলো। এছাড়া গরু মোটাতাজা বন্ধের নামে রিট করে কোরবানীর আগে বাংলাদেশের গরুর নামে কুৎসা রটনা করে রিট করেছিলো এই মোনজিল মোর্শেদ। এদের মূল উদ্দেশ্য বাংলাদেশের সকল উৎপাদন খাত ধ্বংস করে দেয়া।
আমার ক্যালকুলেশন বলছে, এই রিট ও অর্ডারটার পেছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র হাত আছে এবং এটা বাংলাদেশে আসছে আম মৌসুমকে ধ্বংস করার গভীর ষড়যন্ত্র।
এই রিটকারী আইনজীবি মোনজিল মোর্শেদ একজন সিআইএপন্থী আইনজীবি। এর আগে মার্কিনপন্থী বাম দলের অন্যতম সদস্য আইনজীবি মোনজিল মোর্শেদ সর্বপ্রথম উন্মুক্তস্থানে কোরবানি বন্ধে রিট করেছিলো। এছাড়া গরু মোটাতাজা বন্ধের নামে রিট করে কোরবানীর আগে বাংলাদেশের গরুর নামে কুৎসা রটনা করে রিট করেছিলো এই মোনজিল মোর্শেদ। এদের মূল উদ্দেশ্য বাংলাদেশের সকল উৎপাদন খাত ধ্বংস করে দেয়া।
যাই হোক, আজকে আম নিয়ে এ রিটের বিরুদ্ধে যদি সবাই সচেতন না হয় এবং প্রতিবাদ না করে,
তবে আসছে আম সিজনে সত্য মিথ্যা রাসায়নিক-ক্যামিক্যাল বলে ‘বাংলাদেশের আম’কে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে।
তবে আসছে আম সিজনে সত্য মিথ্যা রাসায়নিক-ক্যামিক্যাল বলে ‘বাংলাদেশের আম’কে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে।