বিশ্বাস করেন আর না করেন,
গত ৪ঠা এপ্রিল বাংলাদেশের আমেরিকান দূতাবাসের ফেসবুক পেইজে যখন দেখলাম, মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিলার মাদ্রাসা পরিদর্শনে বেড়িয়েছে, তখন আমার বুকটা ‘ছ্যাত’ করে উঠেছে। কেন যেন মনে হয়েছিলো, খুব শিঘ্রই বাংলাদেশের মাদ্রাসায় দ্রুত কোন ঘটনা ঘটবে এবং পররবর্তীতে সেই ঘটনাগুলোকে পূজি করে মাদ্রাসায় কোন সীমাবদ্ধতা আসতে পারে। এই কথাটা আমি আমার অফিসের কয়েকজন বাঙালী সহকর্মীকেও ডেকে বলেছিলাম, বলেছিলাম- “কেন যেন আমার হচ্ছে খুব শিঘ্রই মাদ্রাসাগুলোতে কিছু একটা হবে ।”
গত ৪ঠা এপ্রিল বাংলাদেশের আমেরিকান দূতাবাসের ফেসবুক পেইজে যখন দেখলাম, মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিলার মাদ্রাসা পরিদর্শনে বেড়িয়েছে, তখন আমার বুকটা ‘ছ্যাত’ করে উঠেছে। কেন যেন মনে হয়েছিলো, খুব শিঘ্রই বাংলাদেশের মাদ্রাসায় দ্রুত কোন ঘটনা ঘটবে এবং পররবর্তীতে সেই ঘটনাগুলোকে পূজি করে মাদ্রাসায় কোন সীমাবদ্ধতা আসতে পারে। এই কথাটা আমি আমার অফিসের কয়েকজন বাঙালী সহকর্মীকেও ডেকে বলেছিলাম, বলেছিলাম- “কেন যেন আমার হচ্ছে খুব শিঘ্রই মাদ্রাসাগুলোতে কিছু একটা হবে ।”
আসলে অ্যানালাইসিস করি তো, এটা হচ্ছে ক্যালকুলেশন করে আগাম তথ্য দেয়া। হয়ত আমার সাবকনসাস মাইন্ডে এমন কোন তথ্য জমা আছে, সেখান থেকেই মার্কিন দূতাবাসের ছবি অবলোকনের ঐ ক্যালকুলেশনটা থ্রো হয়েছে, যার সব হিসেব হয়ত আমার কনসাসও জানে না।