কয়েকদিন আগে, পার্বত্য এলাকায় এক উপজাতি প্রাপ্তবয়স্ক নারীকে এক বাঙালী চেয়্যারম্যান জড়িয়ে ধরেছে, এমন ছবি মিডিয়ায় ভাইরাল করে প্রতিবাদমূখর হয়েছিলো একটি মহল। শেষ পর্যন্ত ঐ চেয়্যারম্যানকে তদন্ত প্রতিবেদনের মুখোমুখি হতে হয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, ঐ সময় যে মহলটি সোচ্চার হয়েছিলো, আজকে ঐ মহলটির তত্ত্বাবধানেই একটি ৯ বছরের ছোট্ট মেয়েকে গায়ক টুটুল সবার সামনে হাতাহাতি করলো, কিন্তু সবাই তার প্রতিবাদ করা তো দূরের কথা, উল্টো হাতে তালি দিলো স্বাগতম জানালো।
ধন্যবাদ, রুনা লায়লাকে, সেসব শীর্ষ পার্ভার্ট কচিকামীদের মুখে চুনকালি মেরে দেয়ার জন্য, যার মুখে মুখে বাল্যবিয়ের বিরোধীতা করে, কিন্তু কিশোরী শিশু মেয়েদের অ্যাডাল্ড ড্রেস ও অ্যাডাল্ড অভিনয় করিয়ে কচিকামীদের হাতে ছেড়ে দেয় এবং সেই দৃশ্য উপভোগ করে শিশুফ্যাটিশ পূরণ করে।
সিআইএ এজেন্ট ফরিদুর রেজা সাগরকে সবার আগে বিচার হওয়া দরকার। এই এজেন্ট শিশু-কিশোরীদের কিভাবে কর্পোরেটদের খাবার বানাতে হয় তার মূল ট্রেনিং সেন্টার খুলেছে। এর কথা হলো, “কিশোরী মেয়েরা স্বামীর সোহাগ না, কর্পোরেটদের সোহাগ খাবে, আর আমাদের ব্যবসা চাঙ্গা রাখবে।”
সিআইএ এজেন্ট ফরিদুর রেজা সাগরকে সবার আগে বিচার হওয়া দরকার। এই এজেন্ট শিশু-কিশোরীদের কিভাবে কর্পোরেটদের খাবার বানাতে হয় তার মূল ট্রেনিং সেন্টার খুলেছে। এর কথা হলো, “কিশোরী মেয়েরা স্বামীর সোহাগ না, কর্পোরেটদের সোহাগ খাবে, আর আমাদের ব্যবসা চাঙ্গা রাখবে।”
এর আগে পশ্চিমা টাকায় স্বর্ণকিশোরী প্রজেক্ট খুলে কিশোরীদের কর্পোরেটদের খাবার হওয়ার ট্রেনিং দিয়েছিলো। কিন্তু প্রজেক্ট পরিচালক ফারাজানা ব্রাউনিয়া ধার্মীক হয়ে যাওয়ায় প্রকল্প বন্ধ হয়ে গেছে। এখন দেখা যাচ্ছে ‘গানের রাজা’ নামক অনুষ্ঠান দিয়েও একই শিশুকামীতা পূরণ করছে। মূলত: দেশে শিশু ধর্ষণ বৃদ্ধি পাওয়ার মূলে রয়েছে এইসব পশ্চিমা এজেন্টরা । এদের কার্যক্রম বন্ধ না করলে দেশে শিশু ধর্ষণ বন্ধ করা কখনই সম্ভব না।