পোল্ট্রি মুরগীর মধ্যে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম আছে।
তাই পোল্ট্রি মুরগী খাবেন না। পোল্ট্রি শিল্প বন্ধ করে দেন।
মাছের মধ্যে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম আছে, তাই মাছ খাবেন না। মাছের চাষ বন্ধ করে দেন।
গরুর দুধে আছে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম, তাই গরুর দুধ খাবেন না। ডেইরি ফার্ম বন্ধ করে দেন।
সবজির মধ্যে আছে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম, তাই সবজি খাবেন না। সবজি চাষ বন্ধ করে দেন।
তাই পোল্ট্রি মুরগী খাবেন না। পোল্ট্রি শিল্প বন্ধ করে দেন।
মাছের মধ্যে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম আছে, তাই মাছ খাবেন না। মাছের চাষ বন্ধ করে দেন।
গরুর দুধে আছে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম, তাই গরুর দুধ খাবেন না। ডেইরি ফার্ম বন্ধ করে দেন।
সবজির মধ্যে আছে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম, তাই সবজি খাবেন না। সবজি চাষ বন্ধ করে দেন।
আচ্ছা ভাই ক্রোমিয়াম কিভাবে আসলো ?
কেন ট্যানারি শিল্প থেকে আসছে।
ট্যানারি বর্জ্য দিয়ে পোল্ট্রি-পশু খাদ্য তৈরী হয়, এবং নদীর পানিতে সেই বর্জ মিশ্রিত হইলে সেই দূষিত পানি দিয়ে শাক-সবজি ধোয়ায় এই দূষণ সবজিতে, মাছে ছড়ায়।
আচ্ছা এক কাজ করেন, যেহেতু ট্যানারি শিল্প থেকে ক্রোমিয়াম দূষণ হচ্ছে, সেহেতু সকল ট্যানারি বন্ধ করে দেন। নয়ত এমন অনুন্নত যায়গায় পাঠান , যেন লসে ধুকে ধুকে সব ট্যানারি শিল্প বন্ধ হয়ে যায়।
কেন ট্যানারি শিল্প থেকে আসছে।
ট্যানারি বর্জ্য দিয়ে পোল্ট্রি-পশু খাদ্য তৈরী হয়, এবং নদীর পানিতে সেই বর্জ মিশ্রিত হইলে সেই দূষিত পানি দিয়ে শাক-সবজি ধোয়ায় এই দূষণ সবজিতে, মাছে ছড়ায়।
আচ্ছা এক কাজ করেন, যেহেতু ট্যানারি শিল্প থেকে ক্রোমিয়াম দূষণ হচ্ছে, সেহেতু সকল ট্যানারি বন্ধ করে দেন। নয়ত এমন অনুন্নত যায়গায় পাঠান , যেন লসে ধুকে ধুকে সব ট্যানারি শিল্প বন্ধ হয়ে যায়।
এগুলো কি বলতেছেন আপনি ?
ঠিকই তো বলতেছি। আচ্ছা বলেন তো- ট্যানারি শিল্পে ক্রোমিয়াম আসে কিভাবে ?
চামড়া প্রসেসিং বা ট্যানিং এর সময়। ক্রমিয়াম যৌগ দিয়ে ট্যানিং করলে বর্জে্যর মধ্যে ক্ষতিকর ক্রোমিয়াম আসে।
এর কি কোন পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি নেই ?
আছে। ভেজিটেবল ট্যানিং। কিন্তু এতে চামড়ার উৎপাদন খরচ দুই থেকে আড়াই গুন বাড়বে।
তাহলে উপায় ?
আসলে চামড়া বর্জে্যর মধ্যে পশুর শরীরের অনেক অংশ থাকে, যা উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ হয়, যার খরচ কম, কিন্তু খেলে দ্রুত পোল্ট্রি মুরগীর শরীরের প্রোটিন বৃদ্ধি পেয়ে তা দ্রুত বাড়ে। কিন্তু সমস্যা হলো সেই বর্জের মধ্যে ক্রোমিয়াম মেশানো থাকে। এর থেকে উত্তরণের সব চেয়ে সহজ উপায় হলো সেই বর্জ্যগুলো থেকে ক্যামিকেল ও বায়োকেমিক্যাল পদ্ধতিতে কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট উৎপন্ন করা। ১ কেজি বর্জ থেকে প্রায় ১.৬০-১.৭০ কেজি কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট পাওয়া যায়। এটা সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি এবং উৎপাদিত কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট পরিবেশ বান্ধব প্রোটিন উৎস। প্রতি কেজি হাইড্রোলাইসেট বিশ্ববাজারে প্রায় ৪০০-৪৫০ টাকায় বিক্রি হয়। অধিকতর বিশুদ্ধ হাইড্রোলাইসেট প্রতি কেজি প্রায় ৪৫০০-৫০০০ টাকায় বিক্রি হয়। কাজেই ট্যানারির বিষাক্ত কঠিন বর্জ্য থেকে বায়োকেমিক্যাল পদ্ধতিতে প্রোটিন হাইড্রোলাইসেট বা কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট তৈরির ফলে একদিকে যেমন মূল্যবান প্রোটিন প্রোডাক্ট উত্পাদনের সুযোগ সৃষ্টি হবে, অন্যদিকে পরিবেশের ব্যাপক দূষণও সম্পূর্ণরূপে হ্রাস পাবে।
এই কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট পশু খাদ্য ছাড়াও চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণেও এটি ব্যবহার করা যাবে । স্যু ইন্ডাষ্ট্রিতে স্যু পালিশ, এডহেসিভেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রোটিন হাইড্রোলাইসেট জৈব সার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। কাইটোজেন এর সাথে কোলাজেন প্রোটিন মিশ্রিত করে মেডিক্যালে আহত রোগীর ড্রেসিং-এও ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট ফার্মাসিউটিক্যালস, ফুড এডিটিভস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। মোট কথা, এটি প্রোটিনের উত্স হিসেবে একটি সহজলভ্য ও মূল্যবান দ্রব্য যা একেবারেই ট্যানারির কঠিন বর্জ্য থেকে তৈরি হয় । (https://bit.ly/2Pn31JV)
ঠিকই তো বলতেছি। আচ্ছা বলেন তো- ট্যানারি শিল্পে ক্রোমিয়াম আসে কিভাবে ?
চামড়া প্রসেসিং বা ট্যানিং এর সময়। ক্রমিয়াম যৌগ দিয়ে ট্যানিং করলে বর্জে্যর মধ্যে ক্ষতিকর ক্রোমিয়াম আসে।
এর কি কোন পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি নেই ?
আছে। ভেজিটেবল ট্যানিং। কিন্তু এতে চামড়ার উৎপাদন খরচ দুই থেকে আড়াই গুন বাড়বে।
তাহলে উপায় ?
আসলে চামড়া বর্জে্যর মধ্যে পশুর শরীরের অনেক অংশ থাকে, যা উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ হয়, যার খরচ কম, কিন্তু খেলে দ্রুত পোল্ট্রি মুরগীর শরীরের প্রোটিন বৃদ্ধি পেয়ে তা দ্রুত বাড়ে। কিন্তু সমস্যা হলো সেই বর্জের মধ্যে ক্রোমিয়াম মেশানো থাকে। এর থেকে উত্তরণের সব চেয়ে সহজ উপায় হলো সেই বর্জ্যগুলো থেকে ক্যামিকেল ও বায়োকেমিক্যাল পদ্ধতিতে কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট উৎপন্ন করা। ১ কেজি বর্জ থেকে প্রায় ১.৬০-১.৭০ কেজি কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট পাওয়া যায়। এটা সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি এবং উৎপাদিত কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট পরিবেশ বান্ধব প্রোটিন উৎস। প্রতি কেজি হাইড্রোলাইসেট বিশ্ববাজারে প্রায় ৪০০-৪৫০ টাকায় বিক্রি হয়। অধিকতর বিশুদ্ধ হাইড্রোলাইসেট প্রতি কেজি প্রায় ৪৫০০-৫০০০ টাকায় বিক্রি হয়। কাজেই ট্যানারির বিষাক্ত কঠিন বর্জ্য থেকে বায়োকেমিক্যাল পদ্ধতিতে প্রোটিন হাইড্রোলাইসেট বা কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট তৈরির ফলে একদিকে যেমন মূল্যবান প্রোটিন প্রোডাক্ট উত্পাদনের সুযোগ সৃষ্টি হবে, অন্যদিকে পরিবেশের ব্যাপক দূষণও সম্পূর্ণরূপে হ্রাস পাবে।
এই কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট পশু খাদ্য ছাড়াও চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণেও এটি ব্যবহার করা যাবে । স্যু ইন্ডাষ্ট্রিতে স্যু পালিশ, এডহেসিভেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রোটিন হাইড্রোলাইসেট জৈব সার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। কাইটোজেন এর সাথে কোলাজেন প্রোটিন মিশ্রিত করে মেডিক্যালে আহত রোগীর ড্রেসিং-এও ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া কোলাজেন হাইড্রোলাইসেট ফার্মাসিউটিক্যালস, ফুড এডিটিভস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। মোট কথা, এটি প্রোটিনের উত্স হিসেবে একটি সহজলভ্য ও মূল্যবান দ্রব্য যা একেবারেই ট্যানারির কঠিন বর্জ্য থেকে তৈরি হয় । (https://bit.ly/2Pn31JV)
কি বুঝলেন ?
ছোটবেলার কবিতাটি মনে আছে ?
এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ!
কান নিয়েছে চিলে,
চিলের পিছে মরছি ঘুরে
আমরা সবাই মিলে।
……………………….
মিটিং হল ফিটিং হল, কান মেলে না তবু,
ডানে-বাঁয়ে ছুটে বেড়াই মেলান যদি প্রভু!
ছুটতে দেখে ছোট ছেলে বলল, কেন মিছে
কানের খোঁজে মরছ ঘুরে সোনার চিলের পিছে?
নেইকো খালে, নেইকো বিলে, নেইকো মাঠে গাছে;
কান যেখানে ছিল আগে সেখানটাতেই আছে।”
ছোটবেলার কবিতাটি মনে আছে ?
এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ!
কান নিয়েছে চিলে,
চিলের পিছে মরছি ঘুরে
আমরা সবাই মিলে।
……………………….
মিটিং হল ফিটিং হল, কান মেলে না তবু,
ডানে-বাঁয়ে ছুটে বেড়াই মেলান যদি প্রভু!
ছুটতে দেখে ছোট ছেলে বলল, কেন মিছে
কানের খোঁজে মরছ ঘুরে সোনার চিলের পিছে?
নেইকো খালে, নেইকো বিলে, নেইকো মাঠে গাছে;
কান যেখানে ছিল আগে সেখানটাতেই আছে।”
মূল কথা হলো, মার্কিন ব্লকের বাংলাদেশের সদস্যরা বিভিন্ন ইস্যু তুলে দেয় । আর আমরা সেই ইস্যুর পেছনে চিলের কান নেয়ার মত ঘুড়তে থাকি। আমরা কিন্তু আসল সমাধান কখনই চায় না, কারণ মার্কিন ব্লকের সদস্যরা আমাদের আসল সমাধানের কথা বলে না, তার স্বার্থের কথা বলে। আর আমরাও ওদের অনুসরণ করে নিজেদের অনেক ক্ষতি করে ফেলি। যেমন ট্যানারিতে ক্রোমিয়াম আছে, তাই ট্যানারি শিল্প সরিয়ে সেটার বারোটা বাজায় ফেললো, এবার ধরছে পোল্টি শিল্প, কয়দিন পর এই অজুহাতে মাছও ধরবে।
কিন্তু প্রথমে আমাদের দেখা উচিত, সেই ক্রোমিয়াম বন্ধ করা যায় কিভাবে ? সেটাকে রিসাইক্লিং করা যায় কি না ? কিন্তু সেটা না করে ‘মাথা ব্যাথ্যা হয়েছে, তাই মাথা কেটে ফেলো।”
আচ্ছা! ট্যানারির মধ্যে ক্রোমিয়াম আছে, এটা কে বললো ?
প্রথম এটা নিয়ে ২০১১ সালে রিট করছিলো আইনজীবি মোনজিল মোরশেদ, যেই অজুহাতে ট্যানারি শিল্প অনুন্নত সাভারে সরানো হইছে।
এই লোকটা সিআইএ ব্লকের বাংলাদেশের সদস্য।
কিছুদিন আগে আম নিয়ে সেই কোর্টে রিট করছিলো,
কোরবানীর স্থান সংকুচিত করতে সেই রিট করছিলো,
এগুলো সেই করছে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টের অনেক জাস্টিসও মার্কিন ব্লকের সদস্য।
আর মিডিয়া তো আছে।
তারা সবাই একজোট হয়ে পাবলিক সেন্টিমেন্ট কাজে লাগায় দেশের উৎপাদন খাতগুলো নষ্ট করে দিতে চায়।
প্রথম এটা নিয়ে ২০১১ সালে রিট করছিলো আইনজীবি মোনজিল মোরশেদ, যেই অজুহাতে ট্যানারি শিল্প অনুন্নত সাভারে সরানো হইছে।
এই লোকটা সিআইএ ব্লকের বাংলাদেশের সদস্য।
কিছুদিন আগে আম নিয়ে সেই কোর্টে রিট করছিলো,
কোরবানীর স্থান সংকুচিত করতে সেই রিট করছিলো,
এগুলো সেই করছে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টের অনেক জাস্টিসও মার্কিন ব্লকের সদস্য।
আর মিডিয়া তো আছে।
তারা সবাই একজোট হয়ে পাবলিক সেন্টিমেন্ট কাজে লাগায় দেশের উৎপাদন খাতগুলো নষ্ট করে দিতে চায়।
কিন্তু মাথা ব্যাথ্যা মানে মাথা কেটে ফেলা নয়।
কেমিকেল মানে পুরান ঢাকার ব্যবসা বাণিজ্য উচ্ছেদ নয়। বরং সঠিক উপায়ে পুনর্বাসন করা।
ইথোফেন দিয়ে আম পাকালে সেখানে ক্ষতিকর কিছু থাকে না। আর কাচা আম খেতে চাইলে কি করবো ? সেটাও তো গাছ থেকে পারতে হবে ? ইটভাটার চুল্লীর মধ্যে ফিল্টার দিলে দূষণ ৯৫% কমিয়ে আনা সম্ভব।
কেমিকেল মানে পুরান ঢাকার ব্যবসা বাণিজ্য উচ্ছেদ নয়। বরং সঠিক উপায়ে পুনর্বাসন করা।
ইথোফেন দিয়ে আম পাকালে সেখানে ক্ষতিকর কিছু থাকে না। আর কাচা আম খেতে চাইলে কি করবো ? সেটাও তো গাছ থেকে পারতে হবে ? ইটভাটার চুল্লীর মধ্যে ফিল্টার দিলে দূষণ ৯৫% কমিয়ে আনা সম্ভব।
কিন্তু এখন যেটা হচ্ছে, একটা করে হুজুক তুলে দেশের উৎপাদন খাতগুলো ধ্বংস করা হচ্ছে।
আর সাধারণ মানুষও বোকার মত তাদেরকে অন্ধ অনুসরণ করে দেশের উৎপাদন খাত ধ্বংস করতে নিজেরাই সমর্থন যোগাচ্ছে।
পোল্টি খাবারে ক্ষতিকারক ক্রোমিয়াম আছে ভালো কথা, সেটা ফিল্টার করলেই তো হয়।
কিন্তু সেটা না করে পোল্টি শিল্প বন্ধ করেন, মাছ খাওয়া বন্ধে করেন, সবজি খাওয়া বন্ধ করেন, দুধ খাওয়া বন্ধ করেন……হায়রে বোকা।
আর সাধারণ মানুষও বোকার মত তাদেরকে অন্ধ অনুসরণ করে দেশের উৎপাদন খাত ধ্বংস করতে নিজেরাই সমর্থন যোগাচ্ছে।
পোল্টি খাবারে ক্ষতিকারক ক্রোমিয়াম আছে ভালো কথা, সেটা ফিল্টার করলেই তো হয়।
কিন্তু সেটা না করে পোল্টি শিল্প বন্ধ করেন, মাছ খাওয়া বন্ধে করেন, সবজি খাওয়া বন্ধ করেন, দুধ খাওয়া বন্ধ করেন……হায়রে বোকা।
আসলে জনগণ একচেটিয়া মিডিয়াকে বিশ্বাস করায়, নিজের বিচার বুদ্ধি কাজে না লাগানোয়, সকল স্বার্থবাদী পক্ষ সুযোগ নিতেছে এবং পাবলিকও এক গর্তে বার বার পড়তেছে।
জনগণ যদি বলতো, আমার স্টেডিয়াম লাগবে না, হাতিরঝিলে কনসার্ট করার স্পেস লাগবে না, ৬০০ থানায় সিনেপ্লেক্স লাগবে না, আমাকে হাজারিবাগে ফিল্টার বসায় দাও, ইটভাটায় চুল্লীর ফিল্টার বসায় দাও। তাহলে দেখতেন সরকার সেগুলো করতে বাধ্য থাকতো। কিন্তু জনগনই তো বোকা। সেই তো কিছু বুঝে না। তাহলে শত্রুর দোষ দিবেন কোন যুক্তিতে ?
জনগণ যদি বলতো, আমার স্টেডিয়াম লাগবে না, হাতিরঝিলে কনসার্ট করার স্পেস লাগবে না, ৬০০ থানায় সিনেপ্লেক্স লাগবে না, আমাকে হাজারিবাগে ফিল্টার বসায় দাও, ইটভাটায় চুল্লীর ফিল্টার বসায় দাও। তাহলে দেখতেন সরকার সেগুলো করতে বাধ্য থাকতো। কিন্তু জনগনই তো বোকা। সেই তো কিছু বুঝে না। তাহলে শত্রুর দোষ দিবেন কোন যুক্তিতে ?