খবর- সদরঘাট হকার্স মার্কেটে ২৫ ও ২৮ এপ্রিল পর পর দুইবার অগ্নিকাণ্ড। এন.সি-৩৬৫

খবর- সদরঘাট হকার্স মার্কেটে ২৫ ও ২৮ এপ্রিল পর পর দুইবার অগ্নিকাণ্ড
Image result for সাগর
খরব ও মন্তুব্য:
১) খবর- সদরঘাট হকার্স মার্কেটে ২৫ ও ২৮ এপ্রিল পর পর দুইবার অগ্নিকাণ্ড
(https://bit.ly/2vojX9Y)
মন্তব্য : গত ৪ এ এপ্রিল এক স্ট্যাটাসে আমি বলেছিলাম সদরঘাট হকার্স মার্কেটে আগুন লাগতে পারে। (https://bit.ly/2LawhFC)
২) রাজধানীর মুহাম্মদপুরে জঙ্গি আস্তানায় র‌্যাবের অভিজান
(https://bit.ly/2IMNjY9)
মন্তব্য : সরকার যখনই বুঝে আমেরিকার সিআইএ’ বাংলাদেশে একটা ‘জঙ্গি নামে হামলা’ চালাইতে পারে, অথবা জঙ্গি নিয়ে প্রেসার দিতে পারে, তখন সরকার নিজেই একটা ফেইক জঙ্গী নাটক মঞ্চস্থ করে। এর দুটি কারণ থাকতে পারে-
ক) সিআইএ নিজেই জঙ্গিপ্লট দখলে নেয়ার আগে, সরকারি নিয়ন্ত্রণে জঙ্গি প্লট দখল করা,
খ) বিশ্বকে দেখানো- জঙ্গি নিয়ে আমেরিকার মাথা ঘামানোর কোন বিষয় নাই, আমরাই জঙ্গি দমনে পারঙ্গম। আমরা নিয়মিত জঙ্গি দমন করি, জঙ্গিবাদ আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে।”
৩) মার্কিন গবেষকের দাবী : শ্রীলংকার হামলায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ইসলামী সন্ত্রাসবাদ জড়িত।
(https://bit.ly/2DCgucd)
মন্তব্য : এটা মুসলমানদের ব্যর্থতা। তারা ঘটনার পর আমেরিকাকে দোষ দিতে পারে নাই, তাই আমেরিকা মুসলমানদের ঘাড়ে দোষ চাপায় দিছে। মুসলমানরা দোষ দিছে ভারত’কে। কিন্তু মোদির ভারত তো আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে। আর মোদি এখন ব্যস্ত নিজের নির্বাচন নিয়ে, তার আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে চিন্তা করার সময় কোথায় ? ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বের সময় সে কিছু ঘটনা সাজাইলো, দুইদিন পর বের হইলো সব ভুয়া। যে নিজের সীমান্তের মধ্যে ঘটনা সুন্দর করে সাজাইতে পারে না, সে শ্রীলংকার বুকে এত সুন্দর করে ঘটনা সাজাতে পারবে বলে মনে হয় না। আমি কিন্তু প্রথম দিন বলছি, এ ঘটনার পেছনে আমেরিকা জড়িত এবং কেন জড়িত সেটাও বলছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় কোন মুসলমান বা আন্তর্জাতিক কোন সংস্থা আমেরিকাকে দোষ দিয়ে বিবৃতি দিতে পার নাই,। সর্বোচ্চ ভারতের দিতে আঙ্গুল তুলছে। কিন্তু এটা টু-দ্য পয়েন্টে আঘাত হয় নাই। এটা ঠিক- আমেরিকা ভারতের মাটিকে ব্যবহার করতে পারে, মানে ভারতে অবস্থিত সিআইএ’র ঘাটি থেকে এ হামলা হতে পারে। কিন্তু এতে মূল পয়েন্টে খেয়াল না করে শাখা পয়েন্টে খেয়াল করার মাসুল মুসলমানদের দিতে হবে। আমি আগে স্ট্যাটাস বলছি, ভুল যায়গায় শত সহস্র আঘাতের তুলনায় মুল যায়গায় ১টা ছোট আঘাতই অনেক গুরুত্ব বহন করে।
৪) সম্পত্তিতে নারীর অধিকারের শরীয়া আইন নিয়ে শেখ হাসিনা-সিআইএ দ্বন্দ্ব।
মন্তব্য : শেখ হাসিনা শরীয়া আইনে (নারী ১ : পুরুষ ২) হাত না দিয়ে নারীর প্রাপ্য অধিকার যেন নিশ্চিত হয় সেটা নিয়ে বক্তব্য দিয়েছে (যদিও অনেক মিডিয়ায় ভুল সংবাদ ছাপছে, ভিডিওটা ভালো করে শুনুন)। তবে শেখ হাসিনার বিরোধীতা করেছে সিআইএপন্থী আইনজীবি ব্যরিস্টার সারা হোসেন। তারা চাচ্ছে- নারী-পুরুষ সম্পত্তিতে সমান অধিকার বলে একটি নতুন আইন পাশ করতে (https://bit.ly/2GQ2i1c)।
৫) সড়ক আইনের গেজেট প্রকাশে সরকারের নিষ্ক্রিয়তায় সিআইএপন্থী আইনজীবি মোনজিল মোর্শেদের রিট (https://bit.ly/2GQ2i1c)
মন্তব্য: সড়ক আইন – ২০১৮ নিয়ে আমার কথা আছে। এই আইনের ৪৬(১) ধারা অনুসারে সড়ক ও মহাসড়কে সকল ধরনের নসিমন, করিমন, ভড-ভডি নিষিদ্ধ হবে (https://bit.ly/2Vq4Onh)। আমার কথা হলো- লোকাল সড়কে নসিমন, করিমন, ভড-ভডি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাহন। এই বাহন দিয়ে অনেক কৃষি পণ্য (ধান, চাল, খাদ্যশস্য) পরিবহন হয়। এগুলো নিষিদ্ধ হলে একই পন্য ট্রাক দিয়ে পরিবহন করতে ডবল খরচ হবে। ফলে স্বাভাবিকভাবে আমাদের খাদ্যদ্রব্যের দামও সেই অনুপাতে বৃদ্ধি পাবে। এমনিতেই খাদ্যদ্রব্যের উচ্চমূল্যে জনগণের ত্রাহি অবস্থা, এই অবস্থায় নতুন আইনের কারণে খাদ্যমূল্যের উচ্চহারে বৃদ্ধি জনজীবনে কতটুকু প্রভাব বিস্তার করবে সেটা নিয়েও সবার চিন্তা করা উচিত।