আজ থেকে ১৩ দিন আগে, মানে গত ১৫ই মার্চ দৈনিক যুগান্তরের কাছে এক সাক্ষাৎকারে ঢাকা উত্তরের নতুন মেয়র আতিকুল বলে,
“কূটনৈতিক জোনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে। দ্রুততম সময়ে রাজউক, পুলিশসহ সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে একটি সমন্বয় সভা করব। তিনি বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারার আবাসিক সড়কে কোনো ট্রেড লাইসেন্স নেই; কিন্তু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে। এ জোনের নিরাপত্তা নিয়ে অবহেলা সহ্য করা হবে না।” (https://bit.ly/2FBwgEi)
“কূটনৈতিক জোনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে। দ্রুততম সময়ে রাজউক, পুলিশসহ সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে একটি সমন্বয় সভা করব। তিনি বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারার আবাসিক সড়কে কোনো ট্রেড লাইসেন্স নেই; কিন্তু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে। এ জোনের নিরাপত্তা নিয়ে অবহেলা সহ্য করা হবে না।” (https://bit.ly/2FBwgEi)
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে হোটেল হলি আর্টিজানে হামলার পর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ঢাকা শহরে বেশ কিছু হোটেল রেস্তোরাঁ সহ অনুমদনবিহীন ৫৫২ টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করে (এর মধ্যে গুলশানে রেস্টুরেন্ট আছে ১৯৩টি, বনানীতে ১৩৯টি, বারিধারা এলাকায় ১০টি রেস্টুরেন্ট) সে বছর ২৫ জুলাই থেকে রাজউক বিভিন্ন উচ্ছেদ অভিযান শুরু করলে এই উচ্ছেদ অভিযানের বিরুদ্ধে বনানীর কফি ওয়ার্ল্ড, ফুড প্যালেস রেস্টুরেন্ট সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রিট আবেদন করেন। এ বিষয়ে করা ২৩৩ টি রিটের নিষ্পত্তি করে হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০১৭ সালের জুলাইয়ে সকল প্রকার অনুমোদনবিহীন অবৈধ স্থাপনা সরাতে মালিকদের ১০ মাস সময় বেঁধে দেয়।
(https://bit.ly/2UjlOuH, https://bit.ly/2FGLDwM)
(https://bit.ly/2UjlOuH, https://bit.ly/2FGLDwM)
কিন্তু পরবর্তীতে হাইকোর্ট স্টেঅর্ডার বর্ধিত করায় ঐ সব রেস্তোরাসহ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে হাত দিতে পারেনি প্রশাসন। যার দরুণ ২০১৮ সালের অক্টোবরে ফের বনানীর রেস্ট্রুরেন্টসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করে বিডিনিউজ২৪ (https://bit.ly/2CJTE1Q)।
সর্বশেষ আজ থেকে ১৩ দিন আগে ডিএনসিসি নতুন মেয়র ঘোষণা দেয় যে কোন উপায়ে কূটনৈতিক পাড়া (বনানী-গুলশান-বারিধারা) থেকে ঐ সব প্রতিষ্ঠান সরানো হবে।