একদল বলতেছে-
“আপনি শুধু আমেরিকান ব্লক আমেরিকান ব্লক করেন
বাংলাদেশ হচ্ছে ভারত ব্লকের নিয়ন্ত্রণে,
আমেরিকা অনেক দূরে, ভারত আমাদের কাছে,
ভারত আমাদের মূল ক্ষতি করে।
আপনি আমেরিকার কথা বলে, ভারতকে আড়াল করতেছেন।
আপনি আসলে ভারতের দালাল।”
“আপনি শুধু আমেরিকান ব্লক আমেরিকান ব্লক করেন
বাংলাদেশ হচ্ছে ভারত ব্লকের নিয়ন্ত্রণে,
আমেরিকা অনেক দূরে, ভারত আমাদের কাছে,
ভারত আমাদের মূল ক্ষতি করে।
আপনি আমেরিকার কথা বলে, ভারতকে আড়াল করতেছেন।
আপনি আসলে ভারতের দালাল।”
আরেকদল বলতেছে-
“আপনি আমেরিকার বিরোধীতা করেন শুধু, আপনি আসলে চীনের দালাল, চীনা ব্লকের লোক।
“আপনি আমেরিকার বিরোধীতা করেন শুধু, আপনি আসলে চীনের দালাল, চীনা ব্লকের লোক।
লেখালেখি করার সময় অনেকেই জিজ্ঞেস করছে-
ভাই আপনি আগে থেকে অনেক কিছু বলে দিতে পারেন, এটা কিভাবে সম্ভব ?
আমি বলছিলাম- অ্যানলাইসিস করে
অনেকে অনুরোধ করছিলো- অ্যানালাইসিস শেখানোর জন্য।
আমি যেভাবে অ্যানলাইসিস করি, সেটাই গত কয়েকদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম পাঠকদের শেখানোর জন্য। কিন্তু শিখাতে গিয়েই সমস্যায় পরলাম। একদলের থেকে ভারতের দালাল উপাধি পেলাম, আরেকদলের থেকে চীনের দালাল উপাধি পেলাম। এখন আমি চিন্তা করতেছি, একটা লোক একইসাথে কিভাবে চীনের আর ভারতের দালাল হতে পারে ? এটা আমার অ্যানালাইসিস বুদ্ধিতে কুলাচ্ছে না।
ভাই আপনি আগে থেকে অনেক কিছু বলে দিতে পারেন, এটা কিভাবে সম্ভব ?
আমি বলছিলাম- অ্যানলাইসিস করে
অনেকে অনুরোধ করছিলো- অ্যানালাইসিস শেখানোর জন্য।
আমি যেভাবে অ্যানলাইসিস করি, সেটাই গত কয়েকদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম পাঠকদের শেখানোর জন্য। কিন্তু শিখাতে গিয়েই সমস্যায় পরলাম। একদলের থেকে ভারতের দালাল উপাধি পেলাম, আরেকদলের থেকে চীনের দালাল উপাধি পেলাম। এখন আমি চিন্তা করতেছি, একটা লোক একইসাথে কিভাবে চীনের আর ভারতের দালাল হতে পারে ? এটা আমার অ্যানালাইসিস বুদ্ধিতে কুলাচ্ছে না।
ছোট বেলায় একটা কবিতা পড়েছিলাম-
এক তীরন্দাজ একটা পাখি লক্ষ্য করে তীর মারে
এক এক করে তার সব তীর শেষ হয়ে যায়।
কিন্তু যখন তীর শেষ হয়ে যায়, তখন সে লক্ষ্য করে
সে আসলে পাখির দিকে নয়, পাখির ছায়ার দিকে তীর নিক্ষেপ করেছে
কিন্তু ততক্ষণে তার ডালায় আর তীর অবশিষ্ট নেই।
এক তীরন্দাজ একটা পাখি লক্ষ্য করে তীর মারে
এক এক করে তার সব তীর শেষ হয়ে যায়।
কিন্তু যখন তীর শেষ হয়ে যায়, তখন সে লক্ষ্য করে
সে আসলে পাখির দিকে নয়, পাখির ছায়ার দিকে তীর নিক্ষেপ করেছে
কিন্তু ততক্ষণে তার ডালায় আর তীর অবশিষ্ট নেই।
বাংলাদেশে এক দল রাজনীতিক আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল ট্যাগ দিতে দিতে
আর সবকিছুর মধ্যে র’য়ের ভুত পেতে পেতে তার দল-টল সব শেষ করে দিছে।
আওয়ামীলীগ যদি সত্যিই ভারতের দালাল হতো, তবে এতদিনে আওয়ামীলীগের মারা পরার কথা ছিলো।
কিন্তু যারা তীর নিক্ষেপ করেছে, তারা আসলে ভুল লক্ষ্যে তীর নিক্ষেপ করেছে, যার কারণে আওয়ামীলীগ টাকা ৩ বার ক্ষমতায় আসছে, আর আওয়ামীলীগের পলিসির সামনে তারা শিশু হয়ে পড়েছে।
মজার বিষয় হলো- তীরন্দাজ তীর শেষ হওয়ার বুঝতে পারছে, তার লক্ষ্য ভুল ছিলো
কিন্তু, যারা আওয়ামীলীগের দিকে ভুল তীর নিক্ষেপ করছে, তাদের দল শিকেয় ওঠার পরও তারা এখনও নিজের ভুল ধরতে পারে নাই।
আর সবকিছুর মধ্যে র’য়ের ভুত পেতে পেতে তার দল-টল সব শেষ করে দিছে।
আওয়ামীলীগ যদি সত্যিই ভারতের দালাল হতো, তবে এতদিনে আওয়ামীলীগের মারা পরার কথা ছিলো।
কিন্তু যারা তীর নিক্ষেপ করেছে, তারা আসলে ভুল লক্ষ্যে তীর নিক্ষেপ করেছে, যার কারণে আওয়ামীলীগ টাকা ৩ বার ক্ষমতায় আসছে, আর আওয়ামীলীগের পলিসির সামনে তারা শিশু হয়ে পড়েছে।
মজার বিষয় হলো- তীরন্দাজ তীর শেষ হওয়ার বুঝতে পারছে, তার লক্ষ্য ভুল ছিলো
কিন্তু, যারা আওয়ামীলীগের দিকে ভুল তীর নিক্ষেপ করছে, তাদের দল শিকেয় ওঠার পরও তারা এখনও নিজের ভুল ধরতে পারে নাই।
আমি আপনাদের এক-দেড় বছর আগেই শিখাইছিলাম-
রাজনীতির দুটো ফেস থাকে- একটা রিয়েল ফেস, অন্যটা আর্টিফিসিয়াল ফেস।
প্রত্যেক প্লেয়ার বা এক্টর চায়, রিয়েল ফেসটা টেনে আর্টিফিসিয়াল ফেসের দিকে নিয়ে যেতে।
কারণ যতক্ষণ তার আর্টিফিসিয়াল ফেসের উপর আঘাত হচ্ছে, ততক্ষণ আসলে তার কোন ক্ষতি হচ্ছে না। কিন্তু তার রিয়েল ফেসের উপর যখন আঘাত হবে, তখন সেই আঘাত যত ক্ষুদ্রই হোক, সেটা তার জন্য পাহাড়সম এবং ভেঙ্গে পড়ার কারণ।
এখন যারা আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল ট্যাগ দিয়ে ভারত বিদ্বেষের সুযোগ নিতে চাইছে,
একটা সময় খোদা আওয়ামীলীগ তাদের বিরুদ্ধে যে ভারত বিদ্বেষের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ভারতীয় দালাল ট্যাগ দিবে না, তার কি গ্যারান্টি ??
আমি জানি, আমার এ কথা সবাই বুজবেন না, তবুও আবার বলছি - ‘ভারতীয় দালাল’ ট্যাগ এক সময় আওয়ামীলীগও আপনার উপর ব্যবহার করতে পারে।”
রাজনীতির দুটো ফেস থাকে- একটা রিয়েল ফেস, অন্যটা আর্টিফিসিয়াল ফেস।
প্রত্যেক প্লেয়ার বা এক্টর চায়, রিয়েল ফেসটা টেনে আর্টিফিসিয়াল ফেসের দিকে নিয়ে যেতে।
কারণ যতক্ষণ তার আর্টিফিসিয়াল ফেসের উপর আঘাত হচ্ছে, ততক্ষণ আসলে তার কোন ক্ষতি হচ্ছে না। কিন্তু তার রিয়েল ফেসের উপর যখন আঘাত হবে, তখন সেই আঘাত যত ক্ষুদ্রই হোক, সেটা তার জন্য পাহাড়সম এবং ভেঙ্গে পড়ার কারণ।
এখন যারা আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল ট্যাগ দিয়ে ভারত বিদ্বেষের সুযোগ নিতে চাইছে,
একটা সময় খোদা আওয়ামীলীগ তাদের বিরুদ্ধে যে ভারত বিদ্বেষের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ভারতীয় দালাল ট্যাগ দিবে না, তার কি গ্যারান্টি ??
আমি জানি, আমার এ কথা সবাই বুজবেন না, তবুও আবার বলছি - ‘ভারতীয় দালাল’ ট্যাগ এক সময় আওয়ামীলীগও আপনার উপর ব্যবহার করতে পারে।”
“হ্যা- আপনি আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল বলছেন না, আপনি তো চুপা আওয়ামীলীগ”
না ভাই অস্থির হবেন না। ভারত একটা দেশ, যা বাংলাদেশ থেকে ৬০ গুন বড়। বাংলাদেশে যদি আওয়ামীলীগ-বিএনপি’র মধ্যে এত দূরত্ব থাকে, যে আওয়ামীলীগের দালাল হয়, যে যদি বিএনপির দালাল না হয়। তবে ভারতের কংগ্রেস, বিজেপি, তৃণমূল, সিপিএম, আম-আদমি এগুলোর মধ্যে কত দূরত্ব আছে ?
হ্যা আওয়ামীলীগের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক হলো কংগ্রেসের সাথে। কিন্তু বিজেপি’র সাথে আওয়ামীলীগের ভালো সম্পর্ক নেই। গত ৫ বছর বিজেপি ক্ষমতায় ছিলো, আর ৫ বছর হয়ত থাকবে। কিন্তু আপনি যদি এই ১০ বছর আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল বলে মুখে ফেনা তুলেন, তবে আপনি তো সেই তীরন্দাজের মত ভুল লক্ষে আঘাত হেনে যাচ্ছেন, এর কোন সুফল নেই। সব কুফল।
এই যে আওয়ামীলীগের সাথে বিজেপির দ্বন্দ্ব, এখানে একটা ফাকা আছে। যারা পাকা রাজনীতিক তারা এই ফাঁকা দিয়ে ঢুকার চেষ্টা করবে এবং ফায়দা নেবে। কিন্তু জনগণ সেটা পারে নাই, কারণ তার বিশ্বাস আওয়ামীলীগ ভারতের (এমনকি বিজেপিরও) দালাল।
হ্যা আওয়ামীলীগের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক হলো কংগ্রেসের সাথে। কিন্তু বিজেপি’র সাথে আওয়ামীলীগের ভালো সম্পর্ক নেই। গত ৫ বছর বিজেপি ক্ষমতায় ছিলো, আর ৫ বছর হয়ত থাকবে। কিন্তু আপনি যদি এই ১০ বছর আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল বলে মুখে ফেনা তুলেন, তবে আপনি তো সেই তীরন্দাজের মত ভুল লক্ষে আঘাত হেনে যাচ্ছেন, এর কোন সুফল নেই। সব কুফল।
এই যে আওয়ামীলীগের সাথে বিজেপির দ্বন্দ্ব, এখানে একটা ফাকা আছে। যারা পাকা রাজনীতিক তারা এই ফাঁকা দিয়ে ঢুকার চেষ্টা করবে এবং ফায়দা নেবে। কিন্তু জনগণ সেটা পারে নাই, কারণ তার বিশ্বাস আওয়ামীলীগ ভারতের (এমনকি বিজেপিরও) দালাল।
আপনি যে আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল বলেন, এটা অবশ্য আপনার দোষ না,
আপনাকে যে তথ্যটা দিয়েছে কিংবা তথ্য দাতাকেও যে তথ্য দিয়েছে, খোঁজ নিয়ে জানবেন- ঐ লোকটা হয়ত চীন ব্লকের লোক।
তার উদ্দেশ্য ছিলো আওয়ামীলীগকে ভারত থেকে সরিয়ে চীনের দিকে নিয়ে যাওয়া। এজন্য সে জনগণকে ভুল ইনফরমেশন দিয়ে, একটা জনপ্রেসার তৈরী করেছে। তার উদ্দেশ্য কিন্তু সফল, আওয়ামীলীগ এখন অনেকটাই চীন ঘরোনার হয়ে গেছে।
বিষয়টি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন- চীনপন্থীরা এমন কিছু ইনফরমেশন ছড়িয়েছে, যার দরুণ জনগণকে ব্যবহার করে আওয়ামীলীগকে চীনের দিকে নিয়ে গেছে। আমি সব সময় বলি- আমি চাই জনগণের একটা পক্ষ তৈরী হোক। সে কোন ব্লকের স্বার্থ দেখবে না, জনগণের স্বার্থ দেখবে। জনগণ যদি মাঝের প্যাচটা বুঝতো, তবে চীনপন্থীরা জনগণকে ব্যবহার করতে পারতো না, উল্টো জনগণ চীন ও ভারতপন্থীদের ব্যবহার করে যে কোন সরকারকে জনগণপন্থী বানিয়ে দিতে পারতো। কিন্তু এসব ভুল অ্যানালাইসিসের কারণে জনগণের পক্ষ বলে কোন পন্থী তৈরী হয় নাই বরং জনগণ বিভিন্ন পন্থীদের দ্বারা ব্যবহার হয়েছে।
আপনাকে যে তথ্যটা দিয়েছে কিংবা তথ্য দাতাকেও যে তথ্য দিয়েছে, খোঁজ নিয়ে জানবেন- ঐ লোকটা হয়ত চীন ব্লকের লোক।
তার উদ্দেশ্য ছিলো আওয়ামীলীগকে ভারত থেকে সরিয়ে চীনের দিকে নিয়ে যাওয়া। এজন্য সে জনগণকে ভুল ইনফরমেশন দিয়ে, একটা জনপ্রেসার তৈরী করেছে। তার উদ্দেশ্য কিন্তু সফল, আওয়ামীলীগ এখন অনেকটাই চীন ঘরোনার হয়ে গেছে।
বিষয়টি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন- চীনপন্থীরা এমন কিছু ইনফরমেশন ছড়িয়েছে, যার দরুণ জনগণকে ব্যবহার করে আওয়ামীলীগকে চীনের দিকে নিয়ে গেছে। আমি সব সময় বলি- আমি চাই জনগণের একটা পক্ষ তৈরী হোক। সে কোন ব্লকের স্বার্থ দেখবে না, জনগণের স্বার্থ দেখবে। জনগণ যদি মাঝের প্যাচটা বুঝতো, তবে চীনপন্থীরা জনগণকে ব্যবহার করতে পারতো না, উল্টো জনগণ চীন ও ভারতপন্থীদের ব্যবহার করে যে কোন সরকারকে জনগণপন্থী বানিয়ে দিতে পারতো। কিন্তু এসব ভুল অ্যানালাইসিসের কারণে জনগণের পক্ষ বলে কোন পন্থী তৈরী হয় নাই বরং জনগণ বিভিন্ন পন্থীদের দ্বারা ব্যবহার হয়েছে।
রাজনীতির বলতে কে কি বুঝে আমি জানি না, আমার কাছে রাজনীতি মানে এক দল দিয়ে অন্যদলকে ঘায়েল করা এবং পরিস্থিতি নিজের স্বার্থে নিয়ে আসা। আন্তর্জাতিক রাজনীতির মহলে আপনি যখন জনগণের পক্ষ বলে একটি শক্তি দাড় করাতে চাইবেন, তখন জনগণের পক্ষ থেকে একটি মহলকে বিভিন্নপন্থীদের চিনতে হবে এবং তাদের স্বার্থ বা পলিসি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। তখন আপনি একদল দিয়ে অন্যদলকে আঘাত করতে পারবেন।
যেমন- একটা উদহারণ দেই-
এসকে সিনহা যখন প্রধান বিচারপতি হয়, তখন অনেকেই তাকে বলে ভারতের দালাল বলে। কারণ সে হিন্দু।
কিন্তু আমি একমাত্র বলেছিলাম- সে আমেরিকার দালাল।
যেহেতু আমেরিকার-আওয়ামীলীগ দ্বন্দ্ব আছে, সেই দ্বন্দ্বকে কাজে লাগায় সিনহাকে ক্ষমতা থেকে নামানো যায়, এটা চিন্তা করেই আমি লিখেছি।
এবং একটা সময় আওয়ামীলীগ-সিনহা দ্বন্দ্বেই তার পতন হয়।
এসকে সিনহা যখন প্রধান বিচারপতি হয়, তখন অনেকেই তাকে বলে ভারতের দালাল বলে। কারণ সে হিন্দু।
কিন্তু আমি একমাত্র বলেছিলাম- সে আমেরিকার দালাল।
যেহেতু আমেরিকার-আওয়ামীলীগ দ্বন্দ্ব আছে, সেই দ্বন্দ্বকে কাজে লাগায় সিনহাকে ক্ষমতা থেকে নামানো যায়, এটা চিন্তা করেই আমি লিখেছি।
এবং একটা সময় আওয়ামীলীগ-সিনহা দ্বন্দ্বেই তার পতন হয়।
আবার পীযুশ বন্দোপাধ্যায়ের কথা মনে আছে ? সে বিটিভি আর এফসিডিসি’র দায়িত্ব পাইছিলো।
অনেকে বলছিলো সে হিন্দু, তাই সে ভারতের দালাল।
কিন্তু আমি কিন্তু সেভাবে বলি নাই। আমি তার সাথে রাশেদুল বারীর (ইউনুসের সাগরেদ) একটা সম্পর্ক দেখায় স্ট্যাটাস দিছিলাম।
কারণ আমি জানি, এখানে একটা ফাক আছে। আর সেই ফাক দিয়ে ঢুকলেই দ্রুত কাজ হওয়া সম্ভব।
এবং কাজও কিন্তু হইছিলো, পিযুশকে সকল দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেয়া হইছিলো।
অনেকে বলছিলো সে হিন্দু, তাই সে ভারতের দালাল।
কিন্তু আমি কিন্তু সেভাবে বলি নাই। আমি তার সাথে রাশেদুল বারীর (ইউনুসের সাগরেদ) একটা সম্পর্ক দেখায় স্ট্যাটাস দিছিলাম।
কারণ আমি জানি, এখানে একটা ফাক আছে। আর সেই ফাক দিয়ে ঢুকলেই দ্রুত কাজ হওয়া সম্ভব।
এবং কাজও কিন্তু হইছিলো, পিযুশকে সকল দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেয়া হইছিলো।
সত্যিই বলতে জনগণের এখন কোন শক্তি নাই।
না আছে প্রশাসন, না আছে মিডিয়া, না আছে ক্ষমতা, না আছে আন্তর্জাতিক লবিং।
তাই ডাইরেক্ট সে কিছুই করতে পারছে না।
কিন্তু জনগণের মধ্যে থেকে একটি মহল যদি জনগণের স্বার্থে পলিসি আপডেট করতে পারে,
তখন সে একটি মহলকে অন্য মহলের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে বিরাট শক্তি সঞ্চয় করতে পারবে,
আর তাছাড়া সবকিছুর এপ্ল্যাই তো জনগণের উপর-ই। তাই জনগণ সচেতন হয়ে গেলে তাদের পলিসিও ব্যর্থ হয়ে যায়।
জনগণ ঘুড়ে গেলে তাদের শক্তি প্রয়োগ করেই সবকিছু মানাতে হবে, কিন্তু সব সময় শক্তি দিয়ে সবকিছু হয় না।
না আছে প্রশাসন, না আছে মিডিয়া, না আছে ক্ষমতা, না আছে আন্তর্জাতিক লবিং।
তাই ডাইরেক্ট সে কিছুই করতে পারছে না।
কিন্তু জনগণের মধ্যে থেকে একটি মহল যদি জনগণের স্বার্থে পলিসি আপডেট করতে পারে,
তখন সে একটি মহলকে অন্য মহলের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে বিরাট শক্তি সঞ্চয় করতে পারবে,
আর তাছাড়া সবকিছুর এপ্ল্যাই তো জনগণের উপর-ই। তাই জনগণ সচেতন হয়ে গেলে তাদের পলিসিও ব্যর্থ হয়ে যায়।
জনগণ ঘুড়ে গেলে তাদের শক্তি প্রয়োগ করেই সবকিছু মানাতে হবে, কিন্তু সব সময় শক্তি দিয়ে সবকিছু হয় না।
সত্যি বলতে আমি কাউকে ভুল প্রমাণিত করতে, বা কাউকে কষ্ট দিতে স্ট্যাটাসটা দেইনি।
আমি চাই জনগণের পক্ষ থেকে একটি ব্লকের উত্থ্যান ঘটুক, কিন্তু অ্যানলাইসিস যদি ভুল হয় বা আবেগপূর্ণ হয়,
তবে সেই ব্লকের উত্থ্যান আজীবন চেষ্টা করে ঘটনো সম্ভব হবে না, এটা সবাই মনে রাখবেন।
আমি চাই জনগণের পক্ষ থেকে একটি ব্লকের উত্থ্যান ঘটুক, কিন্তু অ্যানলাইসিস যদি ভুল হয় বা আবেগপূর্ণ হয়,
তবে সেই ব্লকের উত্থ্যান আজীবন চেষ্টা করে ঘটনো সম্ভব হবে না, এটা সবাই মনে রাখবেন।