ভোলার আজকের রক্তাক্ত ঘটনার বেশ কিছু লাইভ ভিডিও দেখলাম,
কোন এক হিন্দু আইডি থেকে ইসলাম নিয়ে কটূক্তি করায় মুসলমানরা তার প্রতিবাদে সমাবেশ করে।
কোন এক হিন্দু আইডি থেকে ইসলাম নিয়ে কটূক্তি করায় মুসলমানরা তার প্রতিবাদে সমাবেশ করে।
প্রতিবাদ সমাবেশ ঠিক মত এবং শান্তিপূর্ণই চলছিলো।
হঠাৎ একটি বহিরাগত গোষ্ঠী এসে পুরো বিষয়টিকে উত্তপ্ত করতে চায়।
এবং পুলিশের সাথে সংঘর্ষ তৈরী করে।
পুলিশ অত্যাধিক আক্রমনাত্মক হয়ে তাদের উপর গুলি বর্ষণ করে।
এতে মিডিয়ায় প্রকাশ, ৪ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়।
হঠাৎ একটি বহিরাগত গোষ্ঠী এসে পুরো বিষয়টিকে উত্তপ্ত করতে চায়।
এবং পুলিশের সাথে সংঘর্ষ তৈরী করে।
পুলিশ অত্যাধিক আক্রমনাত্মক হয়ে তাদের উপর গুলি বর্ষণ করে।
এতে মিডিয়ায় প্রকাশ, ৪ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়।
পুরো ঘটনাটি পর্যবেক্ষণে আমার কাছে যা মনে হয়েছে-
মুসলমানরা সব সময় শান্তিপূর্ণ এবং তারা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করছিলো এবং করে।
কিন্তু মুসলমানদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশকে বিতর্কিত করে কে মুসলমানদের গুলি খাওয়ায় হত্যা করলো এটা বের করা দরকার।
মুসলমানরা সব সময় শান্তিপূর্ণ এবং তারা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করছিলো এবং করে।
কিন্তু মুসলমানদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশকে বিতর্কিত করে কে মুসলমানদের গুলি খাওয়ায় হত্যা করলো এটা বের করা দরকার।
বিশেষ করে, একটি কথা না বললেই নয়-
সম্প্রতি ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার যুবলীগের সম্রাট এবং খালিদ মাহমুদ ভুইয়ার ইমিডিয়েট বস ছিলো ভোলার এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন। এজন্য ভোলাকে অনেকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় ঘাটি বলে মনে করে। আজকে দুপুরে শেখ হাসিনা যুবলীগের সাথে মিটিং করে । সেখানে ওমর ফারুক চৌধুরী বা নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনকে কিন্তু ডাকা হয়নি। ভোলায় মুসলমানদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে উচ্ছৃঙ্খলতা করতে এমপি’র নির্দেশে যুবলীগের কোন টিম থার্ড পার্টি হিসেবে প্রবেশ করেছিলো কি না, এটা বের করা দরকার।
সম্প্রতি ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার যুবলীগের সম্রাট এবং খালিদ মাহমুদ ভুইয়ার ইমিডিয়েট বস ছিলো ভোলার এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন। এজন্য ভোলাকে অনেকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় ঘাটি বলে মনে করে। আজকে দুপুরে শেখ হাসিনা যুবলীগের সাথে মিটিং করে । সেখানে ওমর ফারুক চৌধুরী বা নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনকে কিন্তু ডাকা হয়নি। ভোলায় মুসলমানদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে উচ্ছৃঙ্খলতা করতে এমপি’র নির্দেশে যুবলীগের কোন টিম থার্ড পার্টি হিসেবে প্রবেশ করেছিলো কি না, এটা বের করা দরকার।
পাশাপাশি, পুলিশের ভূমিকাও ছিলো বিতর্কিত। যদিও বলা হচ্ছে, “পুলিশ জান বাঁচাতে গুলি ছুড়েছে”, কিন্তু সেটা তো টিয়ার শেল বা রবাট বুলেট দিয়ে হতে পারতো। তারা শর্টগান নিয়ে মুসলমানদের উপর এতটা এগ্রেসিভ হলো কেন ?
ঐ সময় ফিল্ডে উপস্থিত ছিলো ভোলা পুলিশ সুপার সরকার কায়সার। এই লোক আগে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটে ছিলো। এই কাউন্টার টেরোরিজমের পুলিশগুলো কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী হয়, এদের বিদেশ থেকে ট্রেনিং দিয়ে নিয়ে আসা হয় “মুসলমান মানেই জঙ্গী”, আর “তাদেকে হত্যা করা বৈধ” এই সবক দিয়ে।
ঐ সময় ফিল্ডে উপস্থিত ছিলো ভোলা পুলিশ সুপার সরকার কায়সার। এই লোক আগে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটে ছিলো। এই কাউন্টার টেরোরিজমের পুলিশগুলো কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী হয়, এদের বিদেশ থেকে ট্রেনিং দিয়ে নিয়ে আসা হয় “মুসলমান মানেই জঙ্গী”, আর “তাদেকে হত্যা করা বৈধ” এই সবক দিয়ে।
আমার কথা হলো-
যারা থার্ড পার্টি হয়ে মুসলমানদের ব্যবহার করলো, এদের বিচার হওয়া জরুরী।
আর যে সব পুলিশ মুসলমানদের পাখি মনে করে গুলি করে, তাদেরও বিচার হওয়া জরুরী।
যারা থার্ড পার্টি হয়ে মুসলমানদের ব্যবহার করলো, এদের বিচার হওয়া জরুরী।
আর যে সব পুলিশ মুসলমানদের পাখি মনে করে গুলি করে, তাদেরও বিচার হওয়া জরুরী।