আওয়ামীলীগ ভারতের দালাল এটা আমিও বিশ্বাস করি না।
অন্তত মোদি সরকার থাকা অবস্থায় তো নয়ই।
কিন্তু আওয়ামীলীগের মূল সমস্যা হলো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি।
সেটা শুধু ভারত বা মায়ানমারের বেলায় নয়, আফ্রিকার উগান্ডাও যদি থাপ্পর মারে,
তবে আরেক গাল পেতে দিয়ে বলবে- “এক গালে যখন মেরেছো, তখন জোড়া মেলাতে না হয় অপর গালেও মারো।”
অন্তত মোদি সরকার থাকা অবস্থায় তো নয়ই।
কিন্তু আওয়ামীলীগের মূল সমস্যা হলো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি।
সেটা শুধু ভারত বা মায়ানমারের বেলায় নয়, আফ্রিকার উগান্ডাও যদি থাপ্পর মারে,
তবে আরেক গাল পেতে দিয়ে বলবে- “এক গালে যখন মেরেছো, তখন জোড়া মেলাতে না হয় অপর গালেও মারো।”
গতকালকে বিজিবি কর্তৃক ভারতীয় মাছ শিকারীদের রিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং উচ্ছৃঙ্খল বিএসএফ’র থেকে আত্মরক্ষার্থে গুলিবর্ষণ আমার কাছে একটা ইতিবাচক সাইন মনে হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, “জনগণ যেমন সরকার তেমন”, জনগণ যেহেতু চাচ্ছে, “সরকার নতজানু পররাষ্ট্র নীতি থেকে সে বের হয়ে আসুক”, বার বার দাবী তুলছে, সরকারও আস্তে আস্তে সে পথে যেতে বাধ্য।
মূল কথা হলো-
অন্য রাষ্ট্রগুলোর শুধু পাওয়ার আশা থাকবে, কিন্তু না দিলে ভয় থাকবে না, এটা হতে পারে না।
তারা সীমান্তে আগ্রাসী ভূমিকা নিলে, পাল্টা আগ্রাসী ভূমিকা নিতে হবে।
তারা পুশ-ইন করলে, পাল্টা পুশ ইন করতে হবে।
তারা পানি আটকে দিলে, পাল্টা পানি আটকে দিতে হবে।
অর্থাৎ তাদের নেগেটিভের জবাব নেগেটিভ ভাবেই দিতে হবে।
দুনিয়ার তাবত আন্তর্জাতিক রাজনীতি এভাবেই হয়।
শুধু হয় না বাংলাদেশে, নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে।
তবে গতকালকে বিজিবি’র ভূমিকাকে এপ্রিশিয়েট করছি, আশা করছি সরকার তাদের পুরাতন পলিসি থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।
অন্য রাষ্ট্রগুলোর শুধু পাওয়ার আশা থাকবে, কিন্তু না দিলে ভয় থাকবে না, এটা হতে পারে না।
তারা সীমান্তে আগ্রাসী ভূমিকা নিলে, পাল্টা আগ্রাসী ভূমিকা নিতে হবে।
তারা পুশ-ইন করলে, পাল্টা পুশ ইন করতে হবে।
তারা পানি আটকে দিলে, পাল্টা পানি আটকে দিতে হবে।
অর্থাৎ তাদের নেগেটিভের জবাব নেগেটিভ ভাবেই দিতে হবে।
দুনিয়ার তাবত আন্তর্জাতিক রাজনীতি এভাবেই হয়।
শুধু হয় না বাংলাদেশে, নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে।
তবে গতকালকে বিজিবি’র ভূমিকাকে এপ্রিশিয়েট করছি, আশা করছি সরকার তাদের পুরাতন পলিসি থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।
আরেকটি বিষয় না বললেই নয়-
আওয়ামীলীগ নভেম্বরে তার কাউন্সিলকে সামনে রেখে বহিরাগত যেন দলে প্রবেশ না করতে পারে,
সে জন্য সচেষ্ট হয়েছে, সম্প্রতি ক্যাসিনোকাণ্ডের অজুহাতে যুবলীগে ধরপাকড় তা প্রমাণ করে।
আমি আগেও বলেছি- আওয়ামীলীগের সবচেয়ে বড় সমস্যা রিপাবলিকান ব্লকের সদস্যরা আওয়ামীলীগে ইনফিলট্রেট করে, কিন্তু আওয়ামীলীগ তা ধরতে পারে না, যার খেসারত আওয়ামীলীগকে দিতে হয়েছে বঙ্গবন্ধুর জীবনের মাধ্যম দিয়ে। কিন্তু বর্তমানে যুবলীগ ঘটনায় মনে হচ্ছে, আওয়ামীলীগ কিছুটাও হলেও সে ব্যাপার সচেতন ।
আওয়ামীলীগ নভেম্বরে তার কাউন্সিলকে সামনে রেখে বহিরাগত যেন দলে প্রবেশ না করতে পারে,
সে জন্য সচেষ্ট হয়েছে, সম্প্রতি ক্যাসিনোকাণ্ডের অজুহাতে যুবলীগে ধরপাকড় তা প্রমাণ করে।
আমি আগেও বলেছি- আওয়ামীলীগের সবচেয়ে বড় সমস্যা রিপাবলিকান ব্লকের সদস্যরা আওয়ামীলীগে ইনফিলট্রেট করে, কিন্তু আওয়ামীলীগ তা ধরতে পারে না, যার খেসারত আওয়ামীলীগকে দিতে হয়েছে বঙ্গবন্ধুর জীবনের মাধ্যম দিয়ে। কিন্তু বর্তমানে যুবলীগ ঘটনায় মনে হচ্ছে, আওয়ামীলীগ কিছুটাও হলেও সে ব্যাপার সচেতন ।
তবে এটাই পর্যাপ্ত নয়। খোদ আওয়ামী সরকারের ভেতর প্রচুর রিপাবলিকান ব্লকের সদস্য।
সেটা মুসলিম ধর্মাবলম্বী কিছু হয়ত আছে, তবে হিন্দুদের সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত বেশি।
কারণ মোদি সরকার আসার পর এ উপমহাদেশের হিন্দুদের মধ্যে পলিটিকাল ওরিয়েন্টেশন হয়েছে।
আগের নিরীহ হিন্দু আর নেই, হয়ে গেছে হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী।
ভারতের একজন বিজেপি কর্মী যেমন চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী, বাংলাদেশের একটা সাধারণ হিন্দুও একই চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে, পার্থক্য শুধু দুই দেশের মধ্যে সীমান্তে, আর কিছু নয়।
অর্থাৎ বিজেপি ধর্মকে ব্যবহার করে পুরো উপমহাদেশ জুড়ে তার রাজনৈতিক পরিধি বিস্তার করেছে।
বিজেপি যেহেতু রিপাবলিকান ব্লকের সদস্য, তাই প্রতিটি হিন্দুও হয়ে উঠেছে রিপাবলিকান ব্লকের কর্মী,
তাই তারা ইচ্ছা অনিচ্ছায় আন্তর্জাতিক রাজনীতির রিপাবলিকান স্বার্থ রক্ষা করে চলবে,
যা আওয়ামীলীগের বর্তমান নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত।
এই সব হিন্দু রিপাবলিকান ব্লকের সদস্য যে আওয়ামীলীগে জন্য কতটা ভয়ঙ্কর তা সম্প্রতি দুই-তিনটা ঘটনাই যথেষ্ট।
১) প্র্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার জুডিশিয়ার ক্যু
২) অমিত সাহার হিন্দুত্ববাদী স্বার্থ অক্ষুন্ন রাখতে পুরো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের রাজনীতি হুমকির মুখে।
৩) আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠনগুলোতে বহিরাগত পুশ ইনের জন্য অন্যতম দায়ী করা হচ্ছে নির্মল রঞ্জন গুহ নামক এক নেতাকে।
সেটা মুসলিম ধর্মাবলম্বী কিছু হয়ত আছে, তবে হিন্দুদের সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত বেশি।
কারণ মোদি সরকার আসার পর এ উপমহাদেশের হিন্দুদের মধ্যে পলিটিকাল ওরিয়েন্টেশন হয়েছে।
আগের নিরীহ হিন্দু আর নেই, হয়ে গেছে হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী।
ভারতের একজন বিজেপি কর্মী যেমন চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী, বাংলাদেশের একটা সাধারণ হিন্দুও একই চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে, পার্থক্য শুধু দুই দেশের মধ্যে সীমান্তে, আর কিছু নয়।
অর্থাৎ বিজেপি ধর্মকে ব্যবহার করে পুরো উপমহাদেশ জুড়ে তার রাজনৈতিক পরিধি বিস্তার করেছে।
বিজেপি যেহেতু রিপাবলিকান ব্লকের সদস্য, তাই প্রতিটি হিন্দুও হয়ে উঠেছে রিপাবলিকান ব্লকের কর্মী,
তাই তারা ইচ্ছা অনিচ্ছায় আন্তর্জাতিক রাজনীতির রিপাবলিকান স্বার্থ রক্ষা করে চলবে,
যা আওয়ামীলীগের বর্তমান নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত।
এই সব হিন্দু রিপাবলিকান ব্লকের সদস্য যে আওয়ামীলীগে জন্য কতটা ভয়ঙ্কর তা সম্প্রতি দুই-তিনটা ঘটনাই যথেষ্ট।
১) প্র্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার জুডিশিয়ার ক্যু
২) অমিত সাহার হিন্দুত্ববাদী স্বার্থ অক্ষুন্ন রাখতে পুরো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের রাজনীতি হুমকির মুখে।
৩) আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠনগুলোতে বহিরাগত পুশ ইনের জন্য অন্যতম দায়ী করা হচ্ছে নির্মল রঞ্জন গুহ নামক এক নেতাকে।
কথা হচ্ছে, আওয়ামীলীগ যতদিন নিজ দল, সরকার ও বেসরকারী পর্যায়ে হিন্দু রিপাবলিকান ব্লকের সদস্যদের বিরুদ্ধে সচেতন ও সোচ্চার না হবে, ততদিন আওয়ামীলীগ `রিক্স ফ্রি' এটা বলা যাবে না। হিন্দু রিপাবলিকান ব্লকের সদস্যরা যে কোন মুহুর্তে আওয়ামীলীগের রিরুদ্ধে যে কোন ক্যু করতে পারে বা ক্যু এর জন্ম দিতে পারে, এটা আওয়ামীলীগকে সব সময় মাথায় রাখা জরুরী।