শেখ হাসিনা আজকে মোদির সাথে চূক্তি করেছে, ভারত ফেনী নদী থেকে দৈনিক প্রায় ৫০ লক্ষ লিটার পানি তুলে নিতে পারবে
কথা হলো-
এতদিন ভারত ফেনী নদী থেকে অনুমতি ছাড়াই পানি উত্তোলন করে নিতো,
আজকে শেখ হাসিনা সেই অনুমতিবিহীন পানি উত্তোলনকে বৈধতা দিয়ে আসলো,
এতদিন ভারত ফেনী নদী থেকে অনুমতি ছাড়াই পানি উত্তোলন করে নিতো,
আজকে শেখ হাসিনা সেই অনুমতিবিহীন পানি উত্তোলনকে বৈধতা দিয়ে আসলো,
ফেনী নদী থেকে পানি তুললে বাংলাদেশের সমস্যা কি ?
১) ফেনীর নদীর পানি দিয়ে চলে দেশের অন্যতম বৃহত্তম মুহুরী সেচ প্রকল্প। যার উপর নির্ভর করে কয়েক লক্ষ হেক্টর ইরি ধানের জমি। ভারত ফেনী নদী থেকে পানি তুলে নিলে, শুষ্ক মৌসুমে মুহুরী সেচ প্রকল্পের বড় ধরনের সমস্যা হবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে কয়েক লক্ষ হেক্টর ইরি ধানের জমি।
২) ফেনী নদীর পানির প্রবাহ কমে গেলে, শুষ্ক মৌসুমে সমুদ্র থেকে লবনাক্ত পানি প্রবেশ করবে, যা কৃষি সেক্টরে ভয়ঙ্কর ধরনের ক্ষতি ডেকে নিয়ে আসবে।
৩) ফেনী নদীকে ঘিরে প্রায় ৩০-৩৫ হাজার মৎস্য খামার ও চিংড়ি ঘের। পানি সঙ্কটে এইসব খামার ধ্বংস হয়ে যাবে।
৪) ক্ষতিগ্রস্ত হবে ২০ থেকে ২২ হাজার জেলে পরিবার ।
১) ফেনীর নদীর পানি দিয়ে চলে দেশের অন্যতম বৃহত্তম মুহুরী সেচ প্রকল্প। যার উপর নির্ভর করে কয়েক লক্ষ হেক্টর ইরি ধানের জমি। ভারত ফেনী নদী থেকে পানি তুলে নিলে, শুষ্ক মৌসুমে মুহুরী সেচ প্রকল্পের বড় ধরনের সমস্যা হবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে কয়েক লক্ষ হেক্টর ইরি ধানের জমি।
২) ফেনী নদীর পানির প্রবাহ কমে গেলে, শুষ্ক মৌসুমে সমুদ্র থেকে লবনাক্ত পানি প্রবেশ করবে, যা কৃষি সেক্টরে ভয়ঙ্কর ধরনের ক্ষতি ডেকে নিয়ে আসবে।
৩) ফেনী নদীকে ঘিরে প্রায় ৩০-৩৫ হাজার মৎস্য খামার ও চিংড়ি ঘের। পানি সঙ্কটে এইসব খামার ধ্বংস হয়ে যাবে।
৪) ক্ষতিগ্রস্ত হবে ২০ থেকে ২২ হাজার জেলে পরিবার ।
উল্লেখ্য, ভারত এতদিন অনুমতি ছাড়াই লুকিয়ে লুকিয়ে পানি তুলে যাচ্ছিলো। তারা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে গোপন পাম্বের মাধ্যমে পানি তুলে ত্রিপুরার স্থানীয় ফসলী জমি গড়ে তুলছিলো। এই পানির পরিমাণ দৈনিক প্রায় ২৫ কোটি লিটার পর্যন্ত, যা শুষ্ক মৌসুমে ফেনী নদীর মোট পানি প্রবাহের প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি।
কথা হলো- সেই অবৈধ পানি উত্তোলনের সুরাহা না করে উল্টো তাদের পানি উত্তোলন বৈধ করতে শেখ হাসিনা আজকে যে চূক্তি সারলেন (খাবার পানির জন্য), তাতে এখন থেকে খাবার পানির প্রকল্পের নাম করেই প্রয়োজনীয় পানি নিয়ে যাবে ভারত, যার বিরুদ্ধে কিছু বলার সুযোগই থাকবে না। কারণ কে যাবে, পাম্ব দিয়ে কত কেজি পানি তুললো তার হিসেব রাখতে ? এতদিন চূক্তি ছাড়াই পানি তুলেছে, এখন তো চূক্তি হয়েছে, সমস্যা কোথায় ?
কথা হলো- সেই অবৈধ পানি উত্তোলনের সুরাহা না করে উল্টো তাদের পানি উত্তোলন বৈধ করতে শেখ হাসিনা আজকে যে চূক্তি সারলেন (খাবার পানির জন্য), তাতে এখন থেকে খাবার পানির প্রকল্পের নাম করেই প্রয়োজনীয় পানি নিয়ে যাবে ভারত, যার বিরুদ্ধে কিছু বলার সুযোগই থাকবে না। কারণ কে যাবে, পাম্ব দিয়ে কত কেজি পানি তুললো তার হিসেব রাখতে ? এতদিন চূক্তি ছাড়াই পানি তুলেছে, এখন তো চূক্তি হয়েছে, সমস্যা কোথায় ?
আসলে-
এতদিন ফারাক্কার পানি, তিস্তার পানি বন্ধ করে দেশের পশ্চিমাঞ্চলকে মরুকরণ করেছে, এখন নতুন করে দেশের পূর্বাঞ্চলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে আগ্রাসী হাত বাড়ালো ভারত, যা বৈধভাবে করতে সুযোগ করে দিলো শেখ হাসিনা সরকার।
এতদিন ফারাক্কার পানি, তিস্তার পানি বন্ধ করে দেশের পশ্চিমাঞ্চলকে মরুকরণ করেছে, এখন নতুন করে দেশের পূর্বাঞ্চলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে আগ্রাসী হাত বাড়ালো ভারত, যা বৈধভাবে করতে সুযোগ করে দিলো শেখ হাসিনা সরকার।