অমিত সাহা কি ‘হ্যান্ডেলার’ !
গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ‘হ্যান্ডেলার’ বলে একটা শব্দ ব্যবহার করে।
হ্যান্ডেলার হলো হলো ঐ ব্যক্তি, যে ফিল্ডে এক বা একাধিক ব্যক্তির মাধ্যমে কোন কাজ করাবে, কিন্তু যাদের দিয়ে করাবে, তারা জানবে না, ঐ কাজের নির্দেশদাতা কে ?
অর্থাৎ হ্যান্ডেলার হলো এক ধরনের কানেকটর, যার মাধ্যমে নির্দেশদাতা ও ফিল্ড বাস্তবায়নকারীরা সংযুক্ত হয়, কিন্তু লুকায়িত থাকে নির্দেশদাতা ও প্রকৃত খুনীর পরিচয়।
হ্যান্ডেলার হলো হলো ঐ ব্যক্তি, যে ফিল্ডে এক বা একাধিক ব্যক্তির মাধ্যমে কোন কাজ করাবে, কিন্তু যাদের দিয়ে করাবে, তারা জানবে না, ঐ কাজের নির্দেশদাতা কে ?
অর্থাৎ হ্যান্ডেলার হলো এক ধরনের কানেকটর, যার মাধ্যমে নির্দেশদাতা ও ফিল্ড বাস্তবায়নকারীরা সংযুক্ত হয়, কিন্তু লুকায়িত থাকে নির্দেশদাতা ও প্রকৃত খুনীর পরিচয়।
অমিত সাহা নামক ছেলেটিকে আমার কাছে প্রথম থেকেই সেই হ্যান্ডেলার মনে হয়েছে।
সে একটি পুরো টিমকে পরিচালনা করেছে, অনুপস্থিত থেকে।
মেসেঞ্জারে নির্দেশ দিয়েছে, প্রতিনিয়ত খবর নিয়েছে।
কিন্তু সে স্ব-শরীরে উপস্থিত থাকেনি।
তার প্রতি অন্যদের জবাবদিহিতাও ছিলো।
সে একটি পুরো টিমকে পরিচালনা করেছে, অনুপস্থিত থেকে।
মেসেঞ্জারে নির্দেশ দিয়েছে, প্রতিনিয়ত খবর নিয়েছে।
কিন্তু সে স্ব-শরীরে উপস্থিত থাকেনি।
তার প্রতি অন্যদের জবাবদিহিতাও ছিলো।
কোন সংগঠন যখন চলে, তার একটি নির্দ্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলে।
নির্দেশগুলো সাধারণত সিনিয়র থেকে জুনিয়র হয়ে আসে।
কিন্তু বাইরের কোন সংগঠনের সদস্য যখন কোন সংগঠনের মধ্যে ইনফিলট্রেট করে,
তখন সে খুব সাধারণ কোন পোস্ট নিয়ে, যা অন্যদের চোখে পড়ার মত নয়।
সে তার নিয়োগকৃতদের পলিসি ঐ সংগঠনের মধ্যে পুশ করার চেষ্টা করে, এবং ক্ষেত্র বিশেষে তাদের দিয়ে বড় কোন ঘটনা ঘটিয়ে দেয়।
এতে মূল দোষটি পড়ে বড় সংগঠনের উপর এবং যে হ্যান্ডেলার সে সাধারণ সদস্য হিসেবে অত গোনায় ধরার ব্যক্তি হয় না, আর আড়ালে থাকা নির্দেশদাতার কথা তো কেউ চিন্তাই করতে পারবে না।
এ ধরনের ‘প্রক্সি’ কাজ করার জন্য আসলে ফিল্ড বাস্তবায়ন খুনীদের দিকে তাকালে মূল রহস্য কখনই বের করা সম্ভব হবে না, কারণ তারা আর্টিফিশিয়াল ফেস। মুল খুনী বা নির্দেশদাতার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া খুব কঠিন, তারপরও দুটি জিনিস খেয়াল করলে প্রকৃত খুনী সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পাওয়া সম্ভব-
১) মূল ঘটনা কার স্বার্থে আসলো বা করা হলো।
২) ‘হ্যান্ডেলার’কে যেহেতু মূল খুনীদের বিশ্বস্ত হতে হয়, তাই সে খুনীদের সমগোত্রীয় হতে পারে এবং তার চরিত্র বিশ্লেষণ করলে কিছুটা হলেও প্রকৃত খুনি বা নির্দেশদাতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু ফিল্ড বাস্তবায়নকারীর চরিত্র দেখলে মূল খুনী বা নির্দেশদাতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া কখনই সম্ভব না।
নির্দেশগুলো সাধারণত সিনিয়র থেকে জুনিয়র হয়ে আসে।
কিন্তু বাইরের কোন সংগঠনের সদস্য যখন কোন সংগঠনের মধ্যে ইনফিলট্রেট করে,
তখন সে খুব সাধারণ কোন পোস্ট নিয়ে, যা অন্যদের চোখে পড়ার মত নয়।
সে তার নিয়োগকৃতদের পলিসি ঐ সংগঠনের মধ্যে পুশ করার চেষ্টা করে, এবং ক্ষেত্র বিশেষে তাদের দিয়ে বড় কোন ঘটনা ঘটিয়ে দেয়।
এতে মূল দোষটি পড়ে বড় সংগঠনের উপর এবং যে হ্যান্ডেলার সে সাধারণ সদস্য হিসেবে অত গোনায় ধরার ব্যক্তি হয় না, আর আড়ালে থাকা নির্দেশদাতার কথা তো কেউ চিন্তাই করতে পারবে না।
এ ধরনের ‘প্রক্সি’ কাজ করার জন্য আসলে ফিল্ড বাস্তবায়ন খুনীদের দিকে তাকালে মূল রহস্য কখনই বের করা সম্ভব হবে না, কারণ তারা আর্টিফিশিয়াল ফেস। মুল খুনী বা নির্দেশদাতার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া খুব কঠিন, তারপরও দুটি জিনিস খেয়াল করলে প্রকৃত খুনী সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পাওয়া সম্ভব-
১) মূল ঘটনা কার স্বার্থে আসলো বা করা হলো।
২) ‘হ্যান্ডেলার’কে যেহেতু মূল খুনীদের বিশ্বস্ত হতে হয়, তাই সে খুনীদের সমগোত্রীয় হতে পারে এবং তার চরিত্র বিশ্লেষণ করলে কিছুটা হলেও প্রকৃত খুনি বা নির্দেশদাতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু ফিল্ড বাস্তবায়নকারীর চরিত্র দেখলে মূল খুনী বা নির্দেশদাতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া কখনই সম্ভব না।
আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশে এরকম বহু ‘হ্যান্ডেলার’ আছে,
যারা উগ্রহিন্দুত্ববাদী তথা অখণ্ড ভারতের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মিডিয়া, পুলিশ-প্রশাসন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে এদের অবস্থান আছে।
দেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব রক্ষায় এদের চিহ্নিত করা খুব জরুরী হয়ে দাড়িয়েছে।
যারা উগ্রহিন্দুত্ববাদী তথা অখণ্ড ভারতের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মিডিয়া, পুলিশ-প্রশাসন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে এদের অবস্থান আছে।
দেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব রক্ষায় এদের চিহ্নিত করা খুব জরুরী হয়ে দাড়িয়েছে।